Crorepati Overnight: ডাক্তার দেখিয়ে ফিরছিলেন, ৩৫ টাকা করলেন খরচ, আর তারপরেই ধামাকা বদলে ‘দিন আনি দিন খাই’ ডলি বেগম এখন কোটিপতি

Last Updated:
Crorepati Overnight: ৩৫ টাকাতেই বদলে গেল ভাগ্য! রাজমিস্ত্রির স্ত্রী হলেন কোটিপতি সাধারণ পরিবারের ভাগ্য এক মুহূর্তে ঘুরে গেল ভাগ্যের চাকার এক ঘূর্ণিতে।
1/4
পূর্ব বর্ধমান: মাত্র ৩৫ টাকার একটি লটারির টিকিট যে একটি পরিবারের জীবনে এমন আমূল পরিবর্তন এনে দিতে পারে, তা যেন আবারও প্রমাণ করলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার আউসগ্রামের বেলাড়ি গ্রামের বাসিন্দা ডলি বেগম। দৈনন্দিন জীবনযাত্রার টানাপোড়েনের মধ্যেই যাঁদের দিন কেটে যায়, সেই সাধারণ পরিবারের ভাগ্য এক মুহূর্তে ঘুরে গেল ভাগ্যের চাকার এক ঘূর্ণিতে।
পূর্ব বর্ধমান: মাত্র ৩৫ টাকার একটি লটারির টিকিট যে একটি পরিবারের জীবনে এমন আমূল পরিবর্তন এনে দিতে পারে, তা যেন আবারও প্রমাণ করলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার আউসগ্রামের বেলাড়ি গ্রামের বাসিন্দা ডলি বেগম। দৈনন্দিন জীবনযাত্রার টানাপোড়েনের মধ্যেই যাঁদের দিন কেটে যায়, সেই সাধারণ পরিবারের ভাগ্য এক মুহূর্তে ঘুরে গেল ভাগ্যের চাকার এক ঘূর্ণিতে।
advertisement
2/4
জানা গিয়েছে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে গুসকরা শহরে গিয়েছিলেন ডলি বেগম। চিকিৎসা সেরে সন্ধ্যাবেলা বাড়ি ফেরার সময় বড়া চৌমাথা বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে হঠাৎই একটি লটারির টিকিট কেনার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাত্র ৩৫ টাকা দিয়ে কেনা সেই টিকিটই যে তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে, তা তখন কল্পনাতেও আসেনি।ডলি বেগমের স্বামী মফিজুল পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। অল্প আয়ের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়েকে মানুষ করতে প্রতিদিনই লড়াই করতে হয় তাঁদের।
জানা গিয়েছে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে গুসকরা শহরে গিয়েছিলেন ডলি বেগম। চিকিৎসা সেরে সন্ধ্যাবেলা বাড়ি ফেরার সময় বড়া চৌমাথা বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে হঠাৎই একটি লটারির টিকিট কেনার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাত্র ৩৫ টাকা দিয়ে কেনা সেই টিকিটই যে তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে, তা তখন কল্পনাতেও আসেনি।ডলি বেগমের স্বামী মফিজুল পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। অল্প আয়ের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়েকে মানুষ করতে প্রতিদিনই লড়াই করতে হয় তাঁদের।
advertisement
3/4
সংসারের খরচ সামলাতে ডলি বেগম নিজেও সেলাইয়ের কাজ করেন। সীমিত আয়ের মধ্যেই ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতেন তাঁরা, কিন্তু সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়া ছিল বেশ কঠিন। লটারিতে কোটিপতি হওয়ার খবর সামনে আসতেই খুশির জোয়ার নেমে আসে গোটা এলাকায়। প্রতিবেশী থেকে আত্মীয়স্বজন সকলেই ছুটে আসেন তাঁদের বাড়িতে।
সংসারের খরচ সামলাতে ডলি বেগম নিজেও সেলাইয়ের কাজ করেন। সীমিত আয়ের মধ্যেই ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতেন তাঁরা, কিন্তু সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়া ছিল বেশ কঠিন। লটারিতে কোটিপতি হওয়ার খবর সামনে আসতেই খুশির জোয়ার নেমে আসে গোটা এলাকায়। প্রতিবেশী থেকে আত্মীয়স্বজন সকলেই ছুটে আসেন তাঁদের বাড়িতে।
advertisement
4/4
ডলি বেগম আবেগঘন কণ্ঠে জানান, এই টাকার সঠিক ব্যবহারই তাঁর প্রথম লক্ষ্য। তিনি বলেন, “এই টাকা থেকে ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের জন্য জায়গা-জমি কিনে রাখব, যাতে ওদের আর কষ্ট না করতে হয়।”একটি সামান্য টিকিটই বদলে দিল একটি পরিবারের ভাগ্য, ডলি বেগমের গল্প এখন এলাকা জুড়ে বেশ চর্চায় রয়েছে।
ডলি বেগম আবেগঘন কণ্ঠে জানান, এই টাকার সঠিক ব্যবহারই তাঁর প্রথম লক্ষ্য। তিনি বলেন, “এই টাকা থেকে ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের জন্য জায়গা-জমি কিনে রাখব, যাতে ওদের আর কষ্ট না করতে হয়।”একটি সামান্য টিকিটই বদলে দিল একটি পরিবারের ভাগ্য, ডলি বেগমের গল্প এখন এলাকা জুড়ে বেশ চর্চায় রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement