ওজনে কারচুপি ঠেকাতে সাত সকালে বাজারে হানা, দেখেই মুখ চুন ব্যবসায়ীদের

আপনি সঠিক পরিমাণ টাকা দিয়ে দোকান থেকে শাক-সবজি বা মুদিখানা দ্রব্য কিনলেন, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে দেখলেন পেয়েছেন পরিমাণে কম জিনিস। ঝাড়গ্রাম শহরের বিভিন্ন দোকানে হচ্ছিল এমন কারচুপি। বাজারে ওজনের এই কারচুপি ঠেকাতে এবার পথে নামলেন ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী] বিএসআই নির্ধারিত বৈদ্যুতিন ওজন যন্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ থাকলেও, এখনও বহু দোকানদার পুরনো পাল্লা বাটখারা ব্যবহার করেন। মাঝে মাঝেই ক্রেতারা অভিযোগ করেন, পাল্লা বাটখারায় ওজন পরিমাপের সময় কারচুপি হচ্ছে। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী] বৃহস্পতিবার সকালে ঝাড়গ্রাম জেলা এনফোর্সমেন্ট শাখার সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা শহরের বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালান। বাটখারা ও দাঁড়িপাল্লা যাচাই করে দেখেন। তাঁদের এই হঠাৎ অভিযান বিফলে যায়নি। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী] ওজনে কারচুপির অভিযোগে ২৫ টি ইলেকট্রিক দাঁড়িপাল্লা বাজেয়াপ্ত করেন আধিকারিকরা। অভিযুক্ত দোকানদারদের সরকারি নিয়ম মেনে জরিমানা করা হয়। ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের এই অভিযানে খুশি সাধারণ ক্রেতারা। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী] নিয়ম না মেনে ইলেকট্রিক ওজন মেশিন রিনিউ না করানোয় জরিমানার মুখে পড়েন ঝাড়গ্রামের ২৫ জন ব্যবসায়ী। এই প্রসঙ্গে এক ব্যবসায়ী (নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক) বলেন, নিজের ভুলেই শাস্তি পেয়েছি। ভবিষ্যতে আর এমন কাজ হবে না। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী] ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের আধিকারিক ঋষিকেশ ভূঁইয়া বলেন, প্রতিনিয়তই জেলা জুড়ে আমাদের এই ধরনের অভিযান চলে। সেই মতো আজ ঝাড়গ্রাম শহরে আমরা অভিযান চালাই। তিনি জানান, আগামী দিনেও এমন অভিযান চলবে। [ছবি ও তথ্য: তন্ময় নন্দী]

ওজনে কারচুপি ঠেকাতে সাত সকালে বাজারে হানা, দেখেই মুখ চুন ব্যবসায়ীদের

ছবি

লেটেস্ট খবর