বড়দিনের ছোঁয়ায় ঝলমল পূর্ব মেদিনীপুর! সাজসজ্জার বাজারে উপচে পড়া ভিড় কাঁথি থেকে দিঘায়!

Last Updated:
সান্তাক্লজ থেকে ক্রিসমাস ট্রি—বড়দিনে জমজমাট এগরা-দিঘার বাজার
1/6
বড়দিন যতই কাছে আসছে, ততই গ্রাম থেকে শহর সর্বত্র উৎসবের আমেজ চোখে পড়ছে। রাস্তাঘাট, দোকানপাট, বাড়িঘর ধীরে ধীরে আলোয় ঝলমল করে উঠছে। বড়দিন মানেই কেক, আলোর সাজ, বেড়াতে যাওয়া আর আনন্দে মেতে ওঠা। তবে সবকিছুর মধ্যেও সবচেয়ে বেশি কৌতূহল তৈরি করে সান্তাক্লজ। ছোটদের মনে সান্তাবুড়োকে ঘিরে রূপকথার মত এক আলাদা উত্তেজনা কাজ করে। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
বড়দিন যতই কাছে আসছে, ততই গ্রাম থেকে শহর সর্বত্র উৎসবের আমেজ চোখে পড়ছে। রাস্তাঘাট, দোকানপাট, বাড়িঘর ধীরে ধীরে আলোয় ঝলমল করে উঠছে। বড়দিন মানেই কেক, আলোর সাজ, বেড়াতে যাওয়া আর আনন্দে মেতে ওঠা। তবে সবকিছুর মধ্যেও সবচেয়ে বেশি কৌতূহল তৈরি করে সান্তাক্লজ। ছোটদের মনে সান্তাবুড়োকে ঘিরে রূপকথার মত এক আলাদা উত্তেজনা কাজ করে। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
2/6
বড়দিনকে কেন্দ্র করে এই উৎসব শুধু ২৫ ডিসেম্বরেই থেমে থাকে না, বরং বছরের শেষ দিন পেরিয়ে নতুন বছর বরণের আনন্দ পর্যন্ত চলতে থাকে। সেই কারণেই এখন থেকেই বাড়িঘর সাজানোর প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছেন সবাই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি, এগরা ও দিঘা এলাকার দোকানদাররাও সাজসজ্জার নানা সামগ্রী নিয়ে বসেছেন। বাজারে ক্রেতাদেরও ভিড় বাড়তে শুরু করেছে।
বড়দিনকে কেন্দ্র করে এই উৎসব শুধু ২৫ ডিসেম্বরেই থেমে থাকে না, বরং বছরের শেষ দিন পেরিয়ে নতুন বছর বরণের আনন্দ পর্যন্ত চলতে থাকে। সেই কারণেই এখন থেকেই বাড়িঘর সাজানোর প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছেন সবাই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি, এগরা ও দিঘা এলাকার দোকানদাররাও সাজসজ্জার নানা সামগ্রী নিয়ে বসেছেন। বাজারে ক্রেতাদেরও ভিড় বাড়তে শুরু করেছে।
advertisement
3/6
দোকানগুলোতে ঢুকলেই চোখে পড়ছে নানা ধরনের রঙিন সাজসজ্জার সামগ্রী। প্লাস্টিকের তৈরি পাতা ও ফুলের চেন, ঝলমলে তারা, ঘণ্টা, উপহারের বাক্স, স্লেজ গাড়ি এবং সান্তাক্লজের নানা রূপ দোকানজুড়ে সাজান রয়েছে। শিশুদের জন্য রয়েছে সান্তা টুপি ও মুখোশ। তবে সবকিছুর মধ্যে সবচেয়ে নজর কাড়ে নানা আকার ও রঙের ক্রিসমাস ট্রি।
দোকানগুলোতে ঢুকলেই চোখে পড়ছে নানা ধরনের রঙিন সাজসজ্জার সামগ্রী। প্লাস্টিকের তৈরি পাতা ও ফুলের চেন, ঝলমলে তারা, ঘণ্টা, উপহারের বাক্স, স্লেজ গাড়ি এবং সান্তাক্লজের নানা রূপ দোকানজুড়ে সাজান রয়েছে। শিশুদের জন্য রয়েছে সান্তা টুপি ও মুখোশ। তবে সবকিছুর মধ্যে সবচেয়ে নজর কাড়ে নানা আকার ও রঙের ক্রিসমাস ট্রি।
advertisement
4/6
দামও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকার বাজারে মাত্র ৩০ থেকে ৪০ টাকায় সান্তা টুপি পাওয়া যাচ্ছে। তারকা ও ঘণ্টার দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। আবার ক্রিসমাস ট্রির দাম শুরু হচ্ছে ৩০ টাকা থেকে, যা আকার ও মান অনুযায়ী ২০০০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। ৩০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যেই আপনার পছন্দের জিনিস মিলছে।
দামও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকার বাজারে মাত্র ৩০ থেকে ৪০ টাকায় সান্তা টুপি পাওয়া যাচ্ছে। তারকা ও ঘণ্টার দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। আবার ক্রিসমাস ট্রির দাম শুরু হচ্ছে ৩০ টাকা থেকে, যা আকার ও মান অনুযায়ী ২০০০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। ৩০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যেই আপনার পছন্দের জিনিস মিলছে।
advertisement
5/6
দোকানদারদের কথায়, বড়দিন যত ঘনিয়ে আসছে, বিক্রিও তত বাড়ছে। এগরার এক বিক্রেতা দুলাল চন্দ্র দাস জানান, “শুরুতে বিক্রি একটু কম হলেও ২৫ ডিসেম্বরের ঠিক আগের দিন থেকে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিশেষ করে ৩০ থেকে ৫০ টাকা দামের ছোট সাজসজ্জার জিনিস বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সেই সঙ্গে দামি ক্রিসমাস ট্রিও কিনছেন অনেকে।”
দোকানদারদের কথায়, বড়দিন যত ঘনিয়ে আসছে, বিক্রিও তত বাড়ছে। এগরার এক বিক্রেতা দুলাল চন্দ্র দাস জানান, “শুরুতে বিক্রি একটু কম হলেও ২৫ ডিসেম্বরের ঠিক আগের দিন থেকে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিশেষ করে ৩০ থেকে ৫০ টাকা দামের ছোট সাজসজ্জার জিনিস বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সেই সঙ্গে দামি ক্রিসমাস ট্রিও কিনছেন অনেকে।”
advertisement
6/6
শহরের পাশাপাশি গ্রাম এলাকাতেও বড়দিনের প্রস্তুতি চোখে পড়ার মতো। অনেকেই বাড়িতে নিজের মতো করে সাজসজ্জা করতে পছন্দ করছেন। শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে সান্তাক্লজের সাজসজ্জা কিনছেন অভিভাবকরা। দোকানদাররাও আশাবাদী যে বিক্রি আরও বাড়বে। বড়দিন ও নতুন বছরের আনন্দ ঘিরে বাজারে এখন উৎসবের আবহ স্পষ্ট। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
শহরের পাশাপাশি গ্রাম এলাকাতেও বড়দিনের প্রস্তুতি চোখে পড়ার মত। অনেকেই বাড়িতে নিজের মত করে সাজসজ্জা করতে পছন্দ করছেন। শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে সান্তাক্লজের সাজসজ্জা কিনছেন অভিভাবকরা। দোকানদাররাও আশাবাদী যে বিক্রি আরও বাড়বে। বড়দিন ও নতুন বছরের আনন্দ ঘিরে বাজারে এখন উৎসবের আবহ স্পষ্ট। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement