Barasat: বন্দে মাতরম-এর ১৫০ বছর পূর্তিতে বিশেষ শ্রদ্ধা, বারাসতে বঙ্কিমচন্দ্রের স্মৃতিজড়িত ভবন পেল 'হেরিটেজ' স্বীকৃতি
- Published by:Rukmini Mazumder
- hyperlocal
- Reported by:Rudra Narayan Roy
Last Updated:
ব্রিটিশ আমলের ইতিহাসের নিদর্শন, সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিজড়িত বারাসতের পুরনো ম্যাজিস্ট্রেট অফিস অবশেষে পেল রাজ্যের হেরিটেজ তকমা
advertisement
advertisement
জানা গিয়েছে, জেলা নগর ও দায়রা আদালতের পার্শ্ববর্তী ওই ইংরেজ আমলের লালচে ভবনটি একসময় ছিল বারাসতের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়। এখানেই কর্মরত ছিলেন সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ১৮৭৪ সালের ৪ মে তিনি প্রথমবার বারাসতের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগ দেন এবং সেই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়ে যান অন্যত্র
advertisement
advertisement
দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে ছিল ঐতিহাসিক এই ভবনটি। আগাছায় ঢেকে গিয়েছিল চত্বর, দেওয়াল ক্ষয়ে গিয়েছিল জায়গায়-জায়গায়। স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের দাবিতেই অবশেষে পশ্চিমবঙ্গ হেরিটেজ কমিশন ভবনটিকে ‘হেরিটেজ’ ঘোষণা করেছে। জেলা প্রশাসনকে ইতিমধ্যেই ভবনের সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের বিস্তারিত এস্টিমেট রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে
advertisement
প্রসঙ্গত, ৭ নভেম্বর, বিশেষ এক ঐতিহাসিক দিন। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ভারতের জাতীয় স্তোত্র ‘বন্দে মাতরম্’-এর ১৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। ১৮৭৫ সালের এই দিনেই তাঁর সম্পাদিত সাহিত্যপত্র ‘বঙ্গদর্শন’-এ প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ‘বন্দে মাতরম’। নৈহাটির কাঁঠালপাড়ার বাড়িতে বসেই এই অমর সঙ্গীত রচনা করেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। ফলে, এই দিনে তাঁর কর্মস্থল বারাসতের ঐতিহাসিক ভবনের হেরিটেজ তকমা পাওয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ
advertisement
