প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বছরের সব সময়ই পানবুদারাতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে। তাই একবার বর্ষা পেরিয়ে গেলে কাঞ্চন চূড়া একেবারে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
কীভাবে দেখবেন : কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সাথেই দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এর খুব কাছেই রয়েছে ইয়ামাখুম। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভালো ভিউ পাওয়া যায়। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোম স্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
কীভাবে যাবেন : শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুদারার দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুদারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার। এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)