Travel | Offbeat Darjeeling | Panbudara : তিস্তার জলের শব্দ মেখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখুন! দার্জিলিং নয়, যান অফবিট 'পানবুদারা'! রইল বিস্তারিত

Last Updated:
Travel | Offbeat Darjeeling | Panbudara : দার্জিলিংয়ের ভিড় আজকাল অনেকের ভাল লাগে না! তাছাড়া পানবুদারার পাগল করা ভিউ দেখলে ভুলতে পারবেন না! জানুন কীভাবে যাবেন? কোথায় থাকবেন? বিস্তারিত
1/6
গরমকালে বাঙালির বেড়ানো মানেই, দার্জিলিং। তবে এই শহরের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে তেমনই বাড়ছে জনঘনত্ব। তাই এখন অনেকেই চাইছেন অফবিট দার্জিলিং। আজ এমনই এক অফবিট ডেস্টিনেশনের সন্ধান রইল আপনাদের জন্য।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
গরমকালে বাঙালির বেড়ানো মানেই, দার্জিলিং। তবে এই শহরের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে তেমনই বাড়ছে জনঘনত্ব। তাই এখন অনেকেই চাইছেন অফবিট দার্জিলিং। আজ এমনই এক অফবিট ডেস্টিনেশনের সন্ধান রইল আপনাদের জন্য।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
2/6
কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ এবং সেই সঙ্গে তিস্তার কলকলানি, সবে মিলিয়ে একান্তে সময় কাটানোর একেবারে আদর্শ জায়গা এটি। ৫৫০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই পানবুদারায়।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ এবং সেই সঙ্গে তিস্তার কলকলানি, সবে মিলিয়ে একান্তে সময় কাটানোর একেবারে আদর্শ জায়গা এটি। ৫৫০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই পানবুদারায়।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বছরের সব সময়ই পানবুদারাতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে। তাই একবার বর্ষা পেরিয়ে গেলে কাঞ্চন চূড়া একেবারে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বছরের সব সময়ই পানবুদারাতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে। তাই একবার বর্ষা পেরিয়ে গেলে কাঞ্চন চূড়া একেবারে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
4/6
যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেননা তারা একবার ঘুরে আসতে পারেন পানবুদারায়। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেননা তারা একবার ঘুরে আসতে পারেন পানবুদারায়। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
5/6
কীভাবে দেখবেন : কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সাথেই দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এর খুব কাছেই রয়েছে ইয়ামাখুম। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভালো ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোম স্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
কীভাবে দেখবেন : কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সাথেই দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এর খুব কাছেই রয়েছে ইয়ামাখুম। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভালো ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোম স্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
6/6
কীভাবে যাবেন : শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুদারার দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুদারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার। এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
কীভাবে যাবেন : শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুদারার দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুদারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার। এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন।( লেখা ও ছবি: অনির্বাণ রায়)
advertisement
advertisement
advertisement