War Siren Explanation: ৭ মে যুদ্ধের সাইরেন বাজলে আতঙ্কিত হবেন না! জানুন কী এই সাইরেন? বাজলে ঠিক কী করবেন..রইল সব প্রশ্নের উত্তর

Last Updated:
ভারতে ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধের সময়, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময় এই সাইরেন বাজানো হয়েছিল৷ সেই সময় দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা এবং অমৃতসরে এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷ কার্গিল যুদ্ধের সময় নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷
1/9
৭ মে যদি হঠাৎ করে আপনার এলাকায় কোনও সাইরেন শুনতে পান, তাহলে আতঙ্কিত হবেন না। জানবেন, কোনও জরুরি পরিস্থিতির জন্য নয়, মক ড্রিল অর্থাৎ, সামরিক মহরার জন্য এটি বাজানো হচ্ছে৷ অর্থাৎ, যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে কী কী করা হবে, তার প্রস্তুতি নেওয়ার এটি একটি অনুশীলন।
৭ মে যদি হঠাৎ করে আপনার এলাকায় কোনও সাইরেন শুনতে পান, তাহলে আতঙ্কিত হবেন না। জানবেন, কোনও জরুরি পরিস্থিতির জন্য নয়, মক ড্রিল অর্থাৎ, সামরিক মহড়ার জন্য এটি বাজানো হচ্ছে৷ অর্থাৎ, যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে কী কী করা হবে, তার প্রস্তুতি নেওয়ার এটি একটি অনুশীলন।
advertisement
2/9
 কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে দেশের একাধিক রাজ্যের কাছে পৌঁছল বিশেষ নির্দেশিকা৷ জানিয়ে দেওয়া হল, আগামী ৭ মে, বুধবার সামরিক মহরা করতে হবে সেই সমস্ত রাজ্যকে৷ পহেলগাঁওযে জঙ্গি হামলার পরেই এই নির্দেশ{
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে দেশের একাধিক রাজ্যের কাছে পৌঁছল বিশেষ নির্দেশিকা৷ জানিয়ে দেওয়া হল, আগামী ৭ মে, বুধবার সামরিক মহড়া করতে হবে সেই সমস্ত রাজ্যকে৷ পহেলগাঁওযে জঙ্গি হামলার পরেই এই নির্দেশ
advertisement
3/9
'ওয়ার সাইরেন' বাজানোর অর্থ সাধারণ মানুষকে যুদ্ধ বা বিমানহানার মতো পরিস্থিতি সম্পর্কে জানানো। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর এই প্রথম ভারত সরকার এমন একটি মক ড্রিলের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যকে। এমন যখন পরিস্থিতি, তখন প্রত্যেকেরই জানা উচিত এই সাইরেন আসলে কী? এগুলো কোথায় লাগানো হয়? এগুলো কেমন শোনায়? কতদূর পর্যন্ত শোনা যায়? আর যখন এটি বাজানো হয় তখন মানুষের কী করা উচিত? এই প্রতিবেদনে সেই সমস্ত প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হল।
'ওয়ার সাইরেন' বাজানোর অর্থ সাধারণ মানুষকে যুদ্ধ বা বিমানহানার মতো পরিস্থিতি সম্পর্কে জানানো। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর এই প্রথম ভারত সরকার এমন একটি মক ড্রিলের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যকে। এমন যখন পরিস্থিতি, তখন প্রত্যেকেরই জানা উচিত এই সাইরেন আসলে কী? এগুলো কোথায় লাগানো হয়? এগুলো কেমন শোনায়? কতদূর পর্যন্ত শোনা যায়? আর যখন এটি বাজানো হয় তখন মানুষের কী করা উচিত? এই প্রতিবেদনে সেই সমস্ত প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হল।
advertisement
4/9
যুদ্ধের সাইরেন বা ওয়ার সাইরেন কোথায় লাগানো হয়?এই সাইরেনগুলি সাধারণত প্রশাসনিক ভবন, পুলিশ সদর দফতর, ফায়ার স্টেশন, সামরিক ঘাঁটি এবং শহরের জনবহুল এলাকায় উঁচু করে লাগানো হয়। এর উদ্দেশ্য হল সাইরেনের শব্দ যতদূর সম্ভব পৌঁছনো। বিশেষ করে দিল্লি-নয়ডার মতো বড় শহরগুলিতে সংবেদনশীল এলাকায় এগুলো স্থাপন করা যেতে পারে। এটি দেশের প্রতিটি শহরেই ইনস্টল করা হতে পারে।
যুদ্ধের সাইরেন বা ওয়ার সাইরেন কোথায় লাগানো হয়?এই সাইরেনগুলি সাধারণত প্রশাসনিক ভবন, পুলিশ সদর দফতর, ফায়ার স্টেশন, সামরিক ঘাঁটি এবং শহরের জনবহুল এলাকায় উঁচু করে লাগানো হয়। এর উদ্দেশ্য হল সাইরেনের শব্দ যতদূর সম্ভব পৌঁছনো। বিশেষ করে দিল্লি-নয়ডার মতো বড় শহরগুলিতে সংবেদনশীল এলাকায় এগুলো স্থাপন করা যেতে পারে। এটি দেশের প্রতিটি শহরেই ইনস্টল করা হতে পারে।
advertisement
5/9
 যুদ্ধের সাইরেন কেমন শোনায়?যুদ্ধের সাইরেন আসলে একটি জোরে শব্দ করার মাধ্যমে সতর্কীকরণ ব্যবস্থা। এটি যুদ্ধ, বিমান হামলা বা দুর্যোগের মতো জরুরি পরিস্থিতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সজাগ করে তোলে। এর শব্দে একটানা অস্বস্তিকর কম্পন থাকে, যা সাধারণ হর্ন বা অ্যাম্বুল্যান্সের শব্দ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।
যুদ্ধের সাইরেন কেমন শোনায়?যুদ্ধের সাইরেন আসলে একটি জোরে শব্দ করার মাধ্যমে সতর্কীকরণ ব্যবস্থা। এটি যুদ্ধ, বিমান হামলা বা দুর্যোগের মতো জরুরি পরিস্থিতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সজাগ করে তোলে। এর শব্দে একটানা অস্বস্তিকর কম্পন থাকে, যা সাধারণ হর্ন বা অ্যাম্বুল্যান্সের শব্দ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।
advertisement
6/9
কত দূর পর্যন্ত যুদ্ধের সাইরেন শোনা যায়?যুদ্ধের সাইরেনের আওয়াজ খুব জোরে হয়৷ সাধারণত ২-৫ কিলোমিটার পর্যন্তও এই সাইরেন শোনা যেতে পারে৷ আওয়াজে একটা সাইক্লিক প্যাটার্ন থাকে৷ অর্থাৎ, আওয়াজ ধীরে ধীরে জোরে হয়, তারপর ফের কমে, তারপর আবার বাড়ে৷ এটা কয়েক মিনিট ধরে চলতে থাকে৷ অ্যাম্বুল্যান্সের সাইরেন সাধারণত ১১০-১২০ ডেসিবেলের হয়৷ যুদ্ধের সাইরেন ১২০-১৪০ ডেসিবেলের হয়৷
কত দূর পর্যন্ত যুদ্ধের সাইরেন শোনা যায়?যুদ্ধের সাইরেনের আওয়াজ খুব জোরে হয়৷ সাধারণত ২-৫ কিলোমিটার পর্যন্তও এই সাইরেন শোনা যেতে পারে৷ আওয়াজে একটা সাইক্লিক প্যাটার্ন থাকে৷ অর্থাৎ, আওয়াজ ধীরে ধীরে জোরে হয়, তারপর ফের কমে, তারপর আবার বাড়ে৷ এটা কয়েক মিনিট ধরে চলতে থাকে৷ অ্যাম্বুল্যান্সের সাইরেন সাধারণত ১১০-১২০ ডেসিবেলের হয়৷ যুদ্ধের সাইরেন ১২০-১৪০ ডেসিবেলের হয়৷
advertisement
7/9
ভারতে প্রথম কবে যুদ্ধের সাইরেন বেজেছিল?ভারতে ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধের সময়, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময় এই সাইরেন বাজানো হয়েছিল৷ সেই সময় দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা এবং অমৃতসরে এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷ কার্গিল যুদ্ধের সময় নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷
ভারতে প্রথম কবে যুদ্ধের সাইরেন বেজেছিল?ভারতে ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধের সময়, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময় এই সাইরেন বাজানো হয়েছিল৷ সেই সময় দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা এবং অমৃতসরে এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷ কার্গিল যুদ্ধের সময় নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷
advertisement
8/9
সাইরেন বাজলে কী করবেন?সাইরেন বাজানোর অর্থ হল, লোকজনকে অবিলম্বে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে হবে। কিন্তু মক ড্রিলের সময় আতঙ্কিত হবেন না। খোলা জায়গা থেকে দূরে থাকুন। ঘর বা নিরাপদ ভবনের ভেতরে যান। টিভি, রেডিও এবং সরকারি সতর্কতার প্রতি মনোযোগ দিন। গুজব এড়িয়ে চলুন এবং প্রশাসনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
সাইরেন বাজলে কী করবেন?সাইরেন বাজানোর অর্থ হল, লোকজনকে অবিলম্বে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে হবে। কিন্তু মক ড্রিলের সময় আতঙ্কিত হবেন না। খোলা জায়গা থেকে দূরে থাকুন। ঘর বা নিরাপদ ভবনের ভেতরে যান। টিভি, রেডিও এবং সরকারি সতর্কতার প্রতি মনোযোগ দিন। গুজব এড়িয়ে চলুন এবং প্রশাসনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
advertisement
9/9
কত সময়ের মধ্যে রাস্তাঘাট খালি করতে হয়?যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিতে, প্রথম সাইরেন বাজানোর ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে হয়। এই কারণেই মানুষকে দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে কীভাবে বেরিয়ে আসতে হয় তা শেখানোর জন্য মক ড্রিল ব্যবহার করা হয়।
কত সময়ের মধ্যে রাস্তাঘাট খালি করতে হয়?যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিতে, প্রথম সাইরেন বাজানোর ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে হয়। এই কারণেই মানুষকে দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে কীভাবে বেরিয়ে আসতে হয় তা শেখানোর জন্য মক ড্রিল ব্যবহার করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement