War Siren Explanation: ৭ মে যুদ্ধের সাইরেন বাজলে আতঙ্কিত হবেন না! জানুন কী এই সাইরেন? বাজলে ঠিক কী করবেন..রইল সব প্রশ্নের উত্তর
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
ভারতে ১৯৬২ সালে চিনের সঙ্গে যুদ্ধের সময়, ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময় এই সাইরেন বাজানো হয়েছিল৷ সেই সময় দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা এবং অমৃতসরে এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷ কার্গিল যুদ্ধের সময় নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই সাইরেন লাগানো হয়েছিল৷
advertisement
advertisement
'ওয়ার সাইরেন' বাজানোর অর্থ সাধারণ মানুষকে যুদ্ধ বা বিমানহানার মতো পরিস্থিতি সম্পর্কে জানানো। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর এই প্রথম ভারত সরকার এমন একটি মক ড্রিলের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যকে। এমন যখন পরিস্থিতি, তখন প্রত্যেকেরই জানা উচিত এই সাইরেন আসলে কী? এগুলো কোথায় লাগানো হয়? এগুলো কেমন শোনায়? কতদূর পর্যন্ত শোনা যায়? আর যখন এটি বাজানো হয় তখন মানুষের কী করা উচিত? এই প্রতিবেদনে সেই সমস্ত প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হল।
advertisement
যুদ্ধের সাইরেন বা ওয়ার সাইরেন কোথায় লাগানো হয়?এই সাইরেনগুলি সাধারণত প্রশাসনিক ভবন, পুলিশ সদর দফতর, ফায়ার স্টেশন, সামরিক ঘাঁটি এবং শহরের জনবহুল এলাকায় উঁচু করে লাগানো হয়। এর উদ্দেশ্য হল সাইরেনের শব্দ যতদূর সম্ভব পৌঁছনো। বিশেষ করে দিল্লি-নয়ডার মতো বড় শহরগুলিতে সংবেদনশীল এলাকায় এগুলো স্থাপন করা যেতে পারে। এটি দেশের প্রতিটি শহরেই ইনস্টল করা হতে পারে।
advertisement
advertisement
কত দূর পর্যন্ত যুদ্ধের সাইরেন শোনা যায়?যুদ্ধের সাইরেনের আওয়াজ খুব জোরে হয়৷ সাধারণত ২-৫ কিলোমিটার পর্যন্তও এই সাইরেন শোনা যেতে পারে৷ আওয়াজে একটা সাইক্লিক প্যাটার্ন থাকে৷ অর্থাৎ, আওয়াজ ধীরে ধীরে জোরে হয়, তারপর ফের কমে, তারপর আবার বাড়ে৷ এটা কয়েক মিনিট ধরে চলতে থাকে৷ অ্যাম্বুল্যান্সের সাইরেন সাধারণত ১১০-১২০ ডেসিবেলের হয়৷ যুদ্ধের সাইরেন ১২০-১৪০ ডেসিবেলের হয়৷
advertisement
advertisement
advertisement