পরমাণু বোমা ফাটলেও কিছু হবে না এই শহরের! 'এখানে' তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয় নেই

Last Updated:
Nuclear weapon: আজ থেকে ৬০ বছর আগে তৈরি হয়েছিল এই শহর। পরমানু বোমা ফাটলেও এই শহরের কিচ্ছু হবে না। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয় নেই সেখানে।
1/7
১৯৫৯ সালের কথা। ঠান্ডা যুদ্ধের সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে উত্তেজনা চরমে ছিল। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছিল। তখনই আমেরিকান সামরিক অফিসাররা শত্রু দেশকে আক্রমণ করার জন্য মাটির নিচে একটি সম্পূর্ণ শহর গড়ে তোলেন। জনগণকে বাঁচানোর চেয়ে পারমাণবিক অস্ত্র সংরক্ষণের বিষয়টি বেশি প্রাধান্য পেয়েছিল।
১৯৫৯ সালের কথা। ঠান্ডা যুদ্ধের সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে উত্তেজনা চরমে ছিল। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছিল। তখনই আমেরিকান সামরিক অফিসাররা শত্রু দেশকে আক্রমণ করার জন্য মাটির নিচে একটি সম্পূর্ণ শহর গড়ে তোলেন। জনগণকে বাঁচানোর চেয়ে পারমাণবিক অস্ত্র সংরক্ষণের বিষয়টি বেশি প্রাধান্য পেয়েছিল।
advertisement
2/7
প্রোজেক্ট আইসওয়ার্ম  (Project Iceworm)-এর অধীনে গ্রিনল্যান্ডে বরফের চাদরের ৮ মিটার নীচে একটি টানেল তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে শতাধিক ব্যালিস্টিক মিসাইল লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, যাতে প্রয়োজনে ওখান থেকে শত্রু দেশের ওপর পারমাণবিক হামলা চালানো যায়।
প্রোজেক্ট আইসওয়ার্ম (Project Iceworm)-এর অধীনে গ্রিনল্যান্ডে বরফের চাদরের ৮ মিটার নীচে একটি টানেল তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে শতাধিক ব্যালিস্টিক মিসাইল লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, যাতে প্রয়োজনে ওখান থেকে শত্রু দেশের ওপর পারমাণবিক হামলা চালানো যায়।
advertisement
3/7
ক্যাম্প সেঞ্চুরি নামে পরিচিত এই জায়গাটি দেখতে জেমস বন্ডের স্পাই ফিল্মের সেটের মতো। ভেতর থেকে দেখলে মনে হয় একটি বিশাল দালান, যা প্রায় ২ মাইল লম্বা। আজও এটি পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।
ক্যাম্প সেঞ্চুরি নামে পরিচিত এই জায়গাটি দেখতে জেমস বন্ডের স্পাই ফিল্মের সেটের মতো। ভেতর থেকে দেখলে মনে হয় একটি বিশাল দালান, যা প্রায় ২ মাইল লম্বা। আজও এটি পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।
advertisement
4/7
এটি এতটাই গোপন ছিল যে গ্রিনল্যান্ডও কয়েক দশক ধরে জানত না যে তাদের মাটির নীচে কী রয়েছে! আমেরিকা ১৯৬৬ সালে এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দেয়। তবু এই জায়গাটি এখনও একই রয়ে গেছে।
এটি এতটাই গোপন ছিল যে গ্রিনল্যান্ডও কয়েক দশক ধরে জানত না যে তাদের মাটির নীচে কী রয়েছে! আমেরিকা ১৯৬৬ সালে এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দেয়। তবু এই জায়গাটি এখনও একই রয়ে গেছে।
advertisement
5/7
ইউএস আর্মি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর গ্রিনল্যান্ডের উপকূল থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে ক্যাম্প সেঞ্চুরিতে এই জায়গাটি অনুসন্ধান করে। তখন এটি ডেনমার্কের একটি কাউন্টি ছিল। বরফের আট মিটার নিচে একটি নিরাপদ টানেল তৈরি করা হয়েছিল।
ইউএস আর্মি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর গ্রিনল্যান্ডের উপকূল থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে ক্যাম্প সেঞ্চুরিতে এই জায়গাটি অনুসন্ধান করে। তখন এটি ডেনমার্কের একটি কাউন্টি ছিল। বরফের আট মিটার নিচে একটি নিরাপদ টানেল তৈরি করা হয়েছিল।
advertisement
6/7
আমেরিকার উদ্দেশ্য ছিল, প্রথমে তাদের ভয়ানক অস্ত্রগুলিকে বাঁচানো। তার পর সেই জায়গাটিকেই লঞ্চ প্যাড হিসেবে ব্যবহার করা।
আমেরিকার উদ্দেশ্য ছিল, প্রথমে তাদের ভয়ানক অস্ত্রগুলিকে বাঁচানো। তার পর সেই জায়গাটিকেই লঞ্চ প্যাড হিসেবে ব্যবহার করা।
advertisement
7/7
ওই জায়গা থেকে মিসাইলগুলি কখনও বের করা হয়নি। মাটিরে নিচের ওই শহরে হাসপাতাল, সিনেমা হল, দোকান ছিল। এমনকী ২০০ সেনার থাকার জায়গাও করা হয়েছিল।
ওই জায়গা থেকে মিসাইলগুলি কখনও বের করা হয়নি। মাটিরে নিচের ওই শহরে হাসপাতাল, সিনেমা হল, দোকান ছিল। এমনকী ২০০ সেনার থাকার জায়গাও করা হয়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement