Railway Announcement: 'যাত্রীগণ কৃপায়া ধ্যায়ান দিজিয়ে' ট্রেনে চির পরিচিত ঘোষণাটি আদতে কোনও মহিলার? আসল সত্যি জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
ট্রেনে আমরা অনেকেই যাতায়াত করি আর ট্রেনে চড়লেই বা প্লাটফর্মে দাঁড়ালে আমরা শুনতে পাই ঘোষণা।
1/6
 ট্রেনে চড়লেই বা প্লাটফর্মে দাঁড়ালে আমরা শুনতে পাই ঘোষণা। সেটা কখনও কখনও "যাত্রীগণ কৃপায়া ধ্যায়ান দিজিয়ে" থেকে আবার জানানো হয় কোন প্ল্যাটফর্মে কোন ট্রেন আসছে বা ট্রেনের এটাই অন্তিম স্টেশন ইত্যাদি।
ট্রেনে চড়লেই বা প্লাটফর্মে দাঁড়ালে আমরা শুনতে পাই ঘোষণা। সেটা কখনও কখনও "যাত্রীগণ কৃপায়া ধ্যায়ান দিজিয়ে" থেকে আবার জানানো হয় কোন প্ল্যাটফর্মে কোন ট্রেন আসছে বা ট্রেনের এটাই অন্তিম স্টেশন ইত্যাদি।
advertisement
2/6
 কিন্তু, এই গলাটা কার? সেটা কখনও ভেবে দেখেছেন? অনেকেই ভাবেন এই গলা মহিলার কিন্তু, সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী এই গলা আদতে এক পুরুষের। চমকে গেলেন তো? এই গলা আদতে শ্রাভণ আডোডের।
কিন্তু, এই গলাটা কার? সেটা কখনও ভেবে দেখেছেন? অনেকেই ভাবেন এই গলা মহিলার কিন্তু, সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী এই গলা আদতে এক পুরুষের। চমকে গেলেন তো? এই গলা আদতে শ্রাভণ আডোডের।
advertisement
3/6
 শ্রাভণের এই যাত্রা শুরু হয়েছিল হঠাৎ করেই। মহারাষ্ট্রের পারিলে একজন বেসরকারি কর্মী হিসাবে কাজ করতেন তিনি।
শ্রাভণের এই যাত্রা শুরু হয়েছিল হঠাৎ করেই। মহারাষ্ট্রের পারিলে একজন বেসরকারি কর্মী হিসাবে কাজ করতেন তিনি।
advertisement
4/6
 একদিন হঠাৎ করেই স্টেশনের ঘোষণা যন্ত্রে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। সেই সময় এগিয়ে আসেন শ্রাভণ। হুবহু গলা নকল করে মাইকে ঘোষণা করতে থাকেন তিনি। তার এই দক্ষতায় অভিভূত হয়ে যান রেলের উচ্চপদস্থ কর্মচারীরাও।
একদিন হঠাৎ করেই স্টেশনের ঘোষণা যন্ত্রে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। সেই সময় এগিয়ে আসেন শ্রাভণ। হুবহু গলা নকল করে মাইকে ঘোষণা করতে থাকেন তিনি। তার এই দক্ষতায় অভিভূত হয়ে যান রেলের উচ্চপদস্থ কর্মচারীরাও।
advertisement
5/6
 শ্রাভণ শুধু একজন ঘোষকই নন, তিনি ভয়েস আর্টিস্টও বটে। এছাড়াও, তিনি একজন সঙ্গীতশিল্পী, দক্ষ অভিনেতাও বটে।শ্রাভণ বৈদমঠ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপরেই রেলে কাজ করার সময়েই তার গলার সূক্ষ্ম কাজের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে।
শ্রাভণ শুধু একজন ঘোষকই নন, তিনি ভয়েস আর্টিস্টও বটে। এছাড়াও, তিনি একজন সঙ্গীতশিল্পী, দক্ষ অভিনেতাও বটে।
শ্রাভণ বৈদমঠ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপরেই রেলে কাজ করার সময়েই তার গলার সূক্ষ্ম কাজের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে।
advertisement
6/6
 তবে, ছোটবেলায় এই গলার জন্যই অনেক কটু কথা শুনতে হয়েছিল তাঁকে। তার বন্ধুরা তাঁকে তার গলা নিয়ে মস্করা করত। কিন্তু, নিজের গলা কীভাবে কাজে লাগানো যায় সেইদিকেই মনোযোগ দিয়েছিলেন শ্রাভণ।
তবে, ছোটবেলায় এই গলার জন্যই অনেক কটু কথা শুনতে হয়েছিল তাঁকে। তার বন্ধুরা তাঁকে তার গলা নিয়ে মস্করা করত। কিন্তু, নিজের গলা কীভাবে কাজে লাগানো যায় সেইদিকেই মনোযোগ দিয়েছিলেন শ্রাভণ।
advertisement
advertisement
advertisement