Only Animal who eats own potty|| নিজেদের শৌচকর্ম ভালবেসে নিজেরাই খায়! 'এরাই' বিশ্বের একমাত্র প্রাণী! চিনুন তাদের...

Last Updated:
The only animal of kingdom eats own potty: আমাদের খুব পরিচিত একটি প্রাণী রয়েছে যাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিজেদের শৌচকর্ম খেতে হয়। হ্যাঁ, একেবারে ঠিক পড়ছেন। খরগোশের তাদের ভাল স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য প্রক্রিয়া।
1/9
*নিজের শৌচকর্ম নিজেই খেয়ে নেয় কোনও প্রাণী পৃথিবীতে আছে, এমন শুনেছেন কখনও? যদি না শুনে থাকেন, তবে আপনি এই প্রতিবেদন পড়ে একটু হলেও অবাক হবেন। কারণ, আমাদের খুব পরিচিত একটি প্রাণী রয়েছে যাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিজেদের শৌচকর্ম খেতে হয়। হ্যাঁ, একেবারে ঠিক পড়ছেন। খরগোশের তাদের ভাল স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সংগৃহীত ছবি।
*নিজের শৌচকর্ম নিজেই খেয়ে নেয় কোনও প্রাণী পৃথিবীতে আছে, এমন শুনেছেন কখনও? যদি না শুনে থাকেন, তবে আপনি এই প্রতিবেদন পড়ে একটু হলেও অবাক হবেন। কারণ, আমাদের খুব পরিচিত একটি প্রাণী রয়েছে যাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিজেদের শৌচকর্ম খেতে হয়। হ্যাঁ, একেবারে ঠিক পড়ছেন। খরগোশের তাদের ভাল স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/9
*প্রকৃতপক্ষে খরগোশ এমন একটি জীব যার পরিপাকতন্ত্র খুব বেশি উন্নত নয়। খরগোশ জীবন কাটে মূলত ঘাস খেয়ে। সেক্ষেত্রে তাদের শরীর থেকে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি হজম না হয়ে বেরিয়ে আসে, তাই খরগোশ সেইসব খেয়ে পুষ্টি সংগ্রহ করে। গরু এবং মহিষের মতো বেশিরভাগ চতুষ্পদী প্রাণীরা যেমন তাদের হজম হওয়া খাবার মুখের মধ্যে নিয়ে আসে এবং জাবর কাটে হজম করার জন্য, এটিও ঠিক একই রকম ব্যাপার। সংগৃহীত ছবি।
*প্রকৃতপক্ষে খরগোশ এমন একটি জীব যার পরিপাকতন্ত্র খুব বেশি উন্নত নয়। খরগোশ জীবন কাটে মূলত ঘাস খেয়ে। সেক্ষেত্রে তাদের শরীর থেকে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি হজম না হয়ে বেরিয়ে আসে, তাই খরগোশ সেইসব খেয়ে পুষ্টি সংগ্রহ করে। গরু এবং মহিষের মতো বেশিরভাগ চতুষ্পদী প্রাণীরা যেমন তাদের হজম হওয়া খাবার মুখের মধ্যে নিয়ে আসে এবং জাবর কাটে হজম করার জন্য, এটিও ঠিক একই রকম ব্যাপার। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/9
*খরগোশের শৌচকর্ম মূলত দুই প্রকার। একটি তরল এবং অন্যটি ট্যাবলেট বা গুলির ন্যায়। প্রথম ধরনের শৌচকর্মকে সিকোট্রপ বলা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে যা শরীর থেকে তরল আকারে বেরিয়ে যায়। এটিই খরগোশ খায়। এটি সম্পূর্ণরূপে হজম হয়। এরপর খরগোশ  ট্যাবলেট আকারে শৌচকর্ম করে। সংগৃহীত ছবি।
*খরগোশের শৌচকর্ম মূলত দুই প্রকার। একটি তরল এবং অন্যটি ট্যাবলেট বা গুলির ন্যায়। প্রথম ধরনের শৌচকর্মকে সিকোট্রপ বলা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে যা শরীর থেকে তরল আকারে বেরিয়ে যায়। এটিই খরগোশ খায়। এটি সম্পূর্ণরূপে হজম হয়। এরপর খরগোশ ট্যাবলেট আকারে শৌচকর্ম করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/9
*সিকোট্রপ অর্থাৎ তরল শৌচকর্ম, ট্যাবলেটের তুলনায় দ্বিগুণ পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং ভিটামিন বি ১২ রয়েছে। খরগোশ যদি তরল শৌচকর্ম না খায়, তবে বেশিরভাগ পুষ্টি তাদের শরীর থেকে হজম না হয়েই বেরিয়ে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*সিকোট্রপ অর্থাৎ তরল শৌচকর্ম, ট্যাবলেটের তুলনায় দ্বিগুণ পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং ভিটামিন বি ১২ রয়েছে। খরগোশ যদি তরল শৌচকর্ম না খায়, তবে বেশিরভাগ পুষ্টি তাদের শরীর থেকে হজম না হয়েই বেরিয়ে যায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/9
*খরগোশ তৃণভোজী প্রাণী। শুধুমাত্র ঘাস এবং সবজি খায়। ফাইবার তাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের পরিপাকতন্ত্র রাতে দ্রুত কাজ করে এবং অনেক খাবার হজম না করেই ফেলে দেয়। এই কারণেই তারা প্রায়শই এই শৌচকর্ম রাতে করে এবং একই সময়ে এটি খায়। এরপরে, তারা এটি সম্পূর্ণরূপে হজম করে এবং পরে তা ট্যাবলেট আকারে বেরিয়ে আসে। সংগৃহীত ছবি।
*খরগোশ তৃণভোজী প্রাণী। শুধুমাত্র ঘাস এবং সবজি খায়। ফাইবার তাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের পরিপাকতন্ত্র রাতে দ্রুত কাজ করে এবং অনেক খাবার হজম না করেই ফেলে দেয়। এই কারণেই তারা প্রায়শই এই শৌচকর্ম রাতে করে এবং একই সময়ে এটি খায়। এরপরে, তারা এটি সম্পূর্ণরূপে হজম করে এবং পরে তা ট্যাবলেট আকারে বেরিয়ে আসে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/9
*এই প্রক্রিয়াটি বৃহৎ চতুষ্পদ প্রাণীদের রুমিন্যান্টের মতো। গরু, মহিষ তাদের খাবার খাওয়ার পর গলায় তুলে নিয়ে আসে এবং জাবর কেটে পুরোপুরি হজম করে। এখানে তাদের খাবারের ফাইবার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হজম হয়। তাতে তারা খাবার থেকে আরও বেশি করে পুষ্টি পায়। সংগৃহীত ছবি।
*এই প্রক্রিয়াটি বৃহৎ চতুষ্পদ প্রাণীদের রুমিন্যান্টের মতো। গরু, মহিষ তাদের খাবার খাওয়ার পর গলায় তুলে নিয়ে আসে এবং জাবর কেটে পুরোপুরি হজম করে। এখানে তাদের খাবারের ফাইবার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হজম হয়। তাতে তারা খাবার থেকে আরও বেশি করে পুষ্টি পায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/9
*প্রাণীজগতে খরগোশই একমাত্র প্রাণী নয় যে নিজের শৌচকর্ম খায়। এই প্রবণতা গিনিপিগ, ছোট ইঁদুর এবং অনুরূপ তৃণভোজী প্রাণীদের মধ্যে পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*প্রাণীজগতে খরগোশই একমাত্র প্রাণী নয় যে নিজের শৌচকর্ম খায়। এই প্রবণতা গিনিপিগ, ছোট ইঁদুর এবং অনুরূপ তৃণভোজী প্রাণীদের মধ্যে পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/9
*যে প্রাণীরা অন্যের শৌচকর্ম খায় তারাও আমাদের পরিবেশের জন্য খুব উপকারী। ছোট ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে শূকরের মতো বড় প্রাণীও অন্যের শৌচকর্ম খেয়ে পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি।
*যে প্রাণীরা অন্যের শৌচকর্ম খায় তারাও আমাদের পরিবেশের জন্য খুব উপকারী। ছোট ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে শূকরের মতো বড় প্রাণীও অন্যের শৌচকর্ম খেয়ে পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/9
*খরগোশ সম্পর্কে একটি বিশেষ তথ্য জানিয়ে রাখি। জানেন কি, খরগোশ তাদের বড় কানের অবস্থানের মাধ্যমে তাদের আবেগ প্রকাশ করে। যদি সে তার কান পিছনের দিকে ঘুরিয়ে নেয়, তাহলে বুঝবেন সে রেগে আছে, কিন্তু সে যদি সরাসরি আপনার দিকে মুখ করে তাহলে তার মানেও সে রেগে আছে। সংগৃহীত ছবি।
*খরগোশ সম্পর্কে একটি বিশেষ তথ্য জানিয়ে রাখি। জানেন কি, খরগোশ তাদের বড় কানের অবস্থানের মাধ্যমে তাদের আবেগ প্রকাশ করে। যদি সে তার কান পিছনের দিকে ঘুরিয়ে নেয়, তাহলে বুঝবেন সে রেগে আছে, কিন্তু সে যদি সরাসরি আপনার দিকে মুখ করে তাহলে তার মানেও সে রেগে আছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement