নিজের মৃ্ত্যুর নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী নিজেই করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ!

Last Updated:
Swami Vivekananda: একটি, দুটি নয়, ৩১ টি রোগে আক্রান্ত ছিলেন স্বামীজি। অনেকেই হয়তো জানেন না।
1/6
১২ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবস। ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবস হিসেব পালিত হয় গোটা দেশে। ১৮৬২ সালের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলেন স্বামীজি।
১২ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবস। ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবস হিসেব পালিত হয় গোটা দেশে। ১৮৬২ সালের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলেন স্বামীজি।
advertisement
2/6
গার্হস্থ্য জীবনে স্বামী বিবেকানন্দের নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। বাবা বিশ্বনাথ দত্ত ও মা ভুবনেশ্বরী দেবী।
গার্হস্থ্য জীবনে স্বামী বিবেকানন্দের নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। বাবা বিশ্বনাথ দত্ত ও মা ভুবনেশ্বরী দেবী।
advertisement
3/6
তাঁর জীবনদর্শন ও চিন্তাভাবনা যুব সম্প্রদায়ের প্রেরণা। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি সংসার ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করেছিলেন।
তাঁর জীবনদর্শন ও চিন্তাভাবনা যুব সম্প্রদায়ের প্রেরণা। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি সংসার ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করেছিলেন।
advertisement
4/6
মাত্র ৩৯ বছর বয়সে স্বামীজি ইহলোক ত্যাগ করেন। আর নিজের মৃত্যুর নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী স্বামীজি নিজেই করে গিয়েছিলেন।
মাত্র ৩৯ বছর বয়সে স্বামীজি ইহলোক ত্যাগ করেন। আর নিজের মৃত্যুর নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী স্বামীজি নিজেই করে গিয়েছিলেন।
advertisement
5/6
স্বামাজি বারবার তাঁর ঘনিষ্ঠদের বলতেন, তিনি এমন এক রোগে আক্রান্ত যাতে তিনি ৪০ বছর বয়সের আগেই দেহত্যাগ করবেন। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই স্বামীজি প্রয়াত হন।
স্বামাজি বারবার তাঁর ঘনিষ্ঠদের বলতেন, তিনি এমন এক রোগে আক্রান্ত যাতে তিনি ৪০ বছর বয়সের আগেই দেহত্যাগ করবেন। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই স্বামীজি প্রয়াত হন।
advertisement
6/6
অনেকেই জানেন, স্বামীজির শ্বাসকষ্ট ও ডায়াবেটিসের সমস্যা ছিল। তবে প্রখ্যাত লেখক শংকর তাঁর বইতে লিখেছিলেন, স্বামীজি ৩১টি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কমবয়সে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন তিনি। তবে পরবর্তী সময়ে অতিরিক্ত পরিশ্রম ও অনিয়মের জেরে তাঁর শরীরে একাধিক রোগ বাসা বাঁধে।  অশক্ত শরীরেও অবশ্য তিনি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবিচল ছিলেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।
অনেকেই জানেন, স্বামীজির শ্বাসকষ্ট ও ডায়াবেটিসের সমস্যা ছিল। তবে প্রখ্যাত লেখক শংকর তাঁর বইতে লিখেছিলেন, স্বামীজি ৩১টি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কমবয়সে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন তিনি। তবে পরবর্তী সময়ে অতিরিক্ত পরিশ্রম ও অনিয়মের জেরে তাঁর শরীরে একাধিক রোগ বাসা বাঁধে। অশক্ত শরীরেও অবশ্য তিনি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবিচল ছিলেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।
advertisement
advertisement
advertisement