জামাইষষ্ঠী... নামটা শুনলেই বঙ্গ জামাইদের মন আনন্দে ভলিবলের মতো লাফাতে থাকে! শাশুড়িমায়ের আদর আপ্যায়ন...থালায় সাজানো চর্ব্য, চোষ্য, লেহ্য, পেয়! জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লা ষষ্ঠীতে মেয়ে ও জামাইকে কেন্দ্র করে পালিত হয় জামাইষষ্ঠী। শাশুড়িমা মেয়ে-জামাইকে নিমন্ত্রণ করেন। সঙ্গে থাকেন আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবও।
Photo Source: Collected
মা ষষ্ঠী হলেন সন্তানাদির দেবী। জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লা ষষ্ঠীতে তাঁকে সন্তুষ্ট করতে হয়, যাতে তিনি কন্যাকে সন্তানবতী হওয়ার আশীর্বাদ দেন। এখন মা ষষ্ঠীর সঙ্গে জামাই জুড়ে দিয়ে এর নাম হয়েছে ‘জামাই ষষ্ঠী’। প্রকৃত পক্ষে জামাইষষ্ঠীর আসল উদ্দেশ্য হল মাতৃত্ব, সন্তান ধারণ এবং বংশবৃদ্ধি। মেয়ে যাতে সুখে শান্তিতে দাম্পত্য জীবন যাপন করতে পারে, তার জন্য মঙ্গল কামনা।
Photo Source: Collected
ষষ্ঠীপুজো উপলক্ষ্যে শাশুড়িমায়েরা ভোরবেলা স্নান করে ঘটে জল ভরে ঘটের ওপর আম্রপল্লব স্থাপন করেন। সঙ্গে রাখেন তালপাতার পাখা। ১০৮টি দূর্বা বাঁধা আঁটি দিয়ে পূজোর উপকরণ সাজানো হয়। করমচা ফল-সহ পাঁচ থেকে সাত বা নয় রকমের ফল কেটে কাঁঠাল পাতার ওপর সাজিয়ে রাখতে হয় । একটি সুতো হলুদে রাঙিয়ে তাতে ফুল, বেলপাতা দিয়ে গিট বাঁধতে হয়। এর পর মা ষষ্ঠীর পুজো করা হয়।
Photo Source: Collected
ষষ্ঠীপুজো উপলক্ষ্যে শাশুড়িমায়েরা ভোরবেলা স্নান করে ঘটে জল ভরে ঘটের ওপর আম্রপল্লব স্থাপন করেন। সঙ্গে রাখেন তালপাতার পাখা। ১০৮টি দূর্বা বাঁধা আঁটি দিয়ে পূজোর উপকরণ সাজানো হয়। করমচা ফল-সহ পাঁচ থেকে সাত বা নয় রকমের ফল কেটে কাঁঠাল পাতার ওপর সাজিয়ে রাখতে হয় । একটি সুতো হলুদে রাঙিয়ে তাতে ফুল, বেলপাতা দিয়ে গিট বাঁধতে হয়। এর পর মা ষষ্ঠীর পুজো করা হয়।
Photo Source: Collected