Science: আর ২৪ ঘণ্টা নয়, ২৫ ঘণ্টায় হবে একদিন? বদলে যাচ্ছে পৃথিবী! চমকে উঠলেন বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
Science: জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশের পরিবর্তনের কারণেই পৃথিবীর আহ্নিক গতিতে পরিবর্তন এসেছে।
1/7
পৃথিবী নিজের অক্ষের উপর দাঁড়িয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরে, যাকে বলে আহ্নিক গতি। এই আহ্নিক গতির জন্যই ভবিষ্যতে ২৪ ঘণ্টার পরিবর্তে ২৫ ঘণ্টায় হতে পারে এক দিন।
পৃথিবী নিজের অক্ষের উপর দাঁড়িয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরে, যাকে বলে আহ্নিক গতি। এই আহ্নিক গতির জন্যই ভবিষ্যতে ২৪ ঘণ্টার পরিবর্তে ২৫ ঘণ্টায় হতে পারে এক দিন।
advertisement
2/7
এক দল জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, পৃথিবীর সব অংশ সূর্যের আলো পায়। আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আহ্নিক গতির কারণে উত্তর গোলার্ধে বায়ু এবং জল একটু ডান দিকে বেঁকে যায়। এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়। এই কারণেই আবহাওয়া এবং সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়।
এক দল জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, পৃথিবীর সব অংশ সূর্যের আলো পায়। আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আহ্নিক গতির কারণে উত্তর গোলার্ধে বায়ু এবং জল একটু ডান দিকে বেঁকে যায়। এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়। এই কারণেই আবহাওয়া এবং সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়।
advertisement
3/7
যে ভাবে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরছে, তাতে দিনের সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। ভবিষ্যতে আরও বেশি ক্ষণ পৃথিবীর সর্বত্র স্থায়ী হতে পারে দিন। অর্থাৎ এখন এক জায়গায় নির্দিষ্ট ঋতুতে যত ক্ষণ থাকে দিনের আলো, ভবিষ্যতে সেই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে।
যে ভাবে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরছে, তাতে দিনের সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। ভবিষ্যতে আরও বেশি ক্ষণ পৃথিবীর সর্বত্র স্থায়ী হতে পারে দিন। অর্থাৎ এখন এক জায়গায় নির্দিষ্ট ঋতুতে যত ক্ষণ থাকে দিনের আলো, ভবিষ্যতে সেই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে।
advertisement
4/7
জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশের পরিবর্তনের কারণেই পৃথিবীর আহ্নিক গতিতে পরিবর্তন এসেছে। এভাবে আহ্নিক গতিতে বদল আসতে থাকলে দিনের দৈর্ঘ্যের হেরফের হতে পারে। মাটির ২০ ফুট গভীরে রাখা রিং লেসার প্রযুক্তির মাধ্যমে আহ্নিক গতির পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন এই বিজ্ঞানীরা।
জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, পরিবেশের পরিবর্তনের কারণেই পৃথিবীর আহ্নিক গতিতে পরিবর্তন এসেছে। এভাবে আহ্নিক গতিতে বদল আসতে থাকলে দিনের দৈর্ঘ্যের হেরফের হতে পারে। মাটির ২০ ফুট গভীরে রাখা রিং লেসার প্রযুক্তির মাধ্যমে আহ্নিক গতির পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন এই বিজ্ঞানীরা।
advertisement
5/7
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল পৃথিবী। গ্যাস এবং ধুলো থেকে ক্রমে আজ এই আকার নিয়েছে। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সেগুলি জমাট বাঁধতে শুরু করে। তখন থেকেই শুরু হয় আহ্নিক গতি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল পৃথিবী। গ্যাস এবং ধুলো থেকে ক্রমে আজ এই আকার নিয়েছে। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সেগুলি জমাট বাঁধতে শুরু করে। তখন থেকেই শুরু হয় আহ্নিক গতি।
advertisement
6/7
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এক-দুই বছরে এমন পরিবর্তন হবে না। অনেক বছর সময় লাগবে। তবে তখন পৃথিবীর অনেকটা কাছে চলে আসবে চাঁদ। ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এক দিনের দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০ কোটি বছর পর পৃথিবীতে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এক-দুই বছরে এমন পরিবর্তন হবে না। অনেক বছর সময় লাগবে। তবে তখন পৃথিবীর অনেকটা কাছে চলে আসবে চাঁদ। ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এক দিনের দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০ কোটি বছর পর পৃথিবীতে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
7/7
তবে বিজ্ঞানীরা এও জানিয়েছেন, আহ্নিক গতির এই বদল খুব শীঘ্র হবে না। ধীরে ধীরে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হওয়ার দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। তবে যখন তা হবে, তখন চাঁদ আরও কাছাকাছি চলে আসবে। পৃথিবীতে স্থল এবং জলভাগের অবস্থান এবং মাত্রার উপর মূলত আহ্নিক গতি নির্ভর করে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে তা দ্রুততার সঙ্গে বদলাচ্ছে, ফলে অদূর ভবিষ্যতে তা দিন ও রাতের দৈর্ঘ্যের উপর প্রভাব ফেলবে, তা অবিসম্ভাবী।
তবে বিজ্ঞানীরা এও জানিয়েছেন, আহ্নিক গতির এই বদল খুব শীঘ্র হবে না। ধীরে ধীরে ২৫ ঘণ্টায় একদিন হওয়ার দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। তবে যখন তা হবে, তখন চাঁদ আরও কাছাকাছি চলে আসবে। পৃথিবীতে স্থল এবং জলভাগের অবস্থান এবং মাত্রার উপর মূলত আহ্নিক গতি নির্ভর করে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে তা দ্রুততার সঙ্গে বদলাচ্ছে, ফলে অদূর ভবিষ্যতে তা দিন ও রাতের দৈর্ঘ্যের উপর প্রভাব ফেলবে, তা অবিসম্ভাবী।
advertisement
advertisement
advertisement