ভারতে এত রেল দুর্ঘটনা! জাপানে ভূমিকম্প হলেও ট্রেন উল্টে যায় না, তফাৎ কোথায়? জানলে চমকাবেন

Last Updated:
Japan Train:পৃথিবীর অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও, জাপানে ট্রেন দুর্ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। এমনকি প্রবল ভূমিকম্পেও সেখানকার ট্রেন উলটে যায় না। কেন এমন হয়? তফাৎ কোথায়? জেনে নিন।
1/8
ভারতে প্রায়শই শোনা যায় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে বা এক ট্রেনের উপর উঠে পড়েছে আর তাতে প্রাণহানি ঘটেছে। কিন্তু জাপান একেবারে আলাদা। পৃথিবীর অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও, জাপানে ট্রেন দুর্ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। এমনকি প্রবল ভূমিকম্পেও সেখানকার ট্রেন উলটে যায় না। কেন এমন হয়? তফাৎ কোথায়? জেনে নিন।
ভারতে প্রায়শই শোনা যায় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে বা এক ট্রেনের উপর উঠে পড়েছে আর তাতে প্রাণহানি ঘটেছে। কিন্তু জাপান একেবারে আলাদা। পৃথিবীর অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হওয়া সত্ত্বেও, জাপানে ট্রেন দুর্ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। এমনকি প্রবল ভূমিকম্পেও সেখানকার ট্রেন উলটে যায় না। কেন এমন হয়? তফাৎ কোথায়? জেনে নিন। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
2/8
জাপানে ট্রেনে যাত্রা করা মানেই নিরাপদ, আরামদায়ক, সময়মতো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন যাত্রা। বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনগুলোও এই দেশে চলে, তবুও ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ বা বড় দুর্ঘটনা প্রায় শূন্যের কোঠায়।
জাপানে ট্রেনে যাত্রা করা মানেই নিরাপদ, আরামদায়ক, সময়মতো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন যাত্রা। বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনগুলোও এই দেশে চলে, তবুও ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ বা বড় দুর্ঘটনা প্রায় শূন্যের কোঠায়। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
3/8
২০১৫ সালে শেষবার সেখানে একটি ট্রেন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল, সেটাই ছিল সেই বছরের একমাত্র ঘটনা। অর্থাৎ ট্রেন যাত্রাকে কীভাবে নিরাপদ করা যায়, তার এক জীবন্ত উদাহরণ জাপান।
২০১৫ সালে শেষবার সেখানে একটি ট্রেন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল, সেটাই ছিল সেই বছরের একমাত্র ঘটনা। অর্থাৎ ট্রেন যাত্রাকে কীভাবে নিরাপদ করা যায়, তার এক জীবন্ত উদাহরণ জাপান।  (Representative Image: AI generated) 
advertisement
4/8
জাপানে বুলেট ট্রেন চালু হয়েছে ৫০ বছরের বেশি সময় হয়ে গিয়েছে। ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার গতিতেও এই ট্রেনগুলো একটুও ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এর পেছনে একাধিক কারণ রয়েছে, তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আর্থকোয়েক রেসপন্স সিস্টেম।
জাপানে বুলেট ট্রেন চালু হয়েছে ৫০ বছরের বেশি সময় হয়ে গিয়েছে। ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার গতিতেও এই ট্রেনগুলো একটুও ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এর পেছনে একাধিক কারণ রয়েছে, তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আর্থকোয়েক রেসপন্স সিস্টেম। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
5/8
জাপানের রেলপথ জুড়ে বসানো আছে আধুনিক সিসমোগ্রাফ। ভূমিকম্পের তরঙ্গ বুঝেই এই যন্ত্রগুলি জানিয়ে দেয় ভূকম্পনের কেন্দ্র কোথায় এবং তা কতটা শক্তিশালী হতে পারে।
জাপানের রেলপথ জুড়ে বসানো আছে আধুনিক সিসমোগ্রাফ। ভূমিকম্পের তরঙ্গ বুঝেই এই যন্ত্রগুলি জানিয়ে দেয় ভূকম্পনের কেন্দ্র কোথায় এবং তা কতটা শক্তিশালী হতে পারে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
6/8
সেই অনুযায়ী অটোমেটেড সিস্টেম ট্রেনের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেয়, ফলে ট্রেন থেমে যায় এবং কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানি ঘটে না।
সেই অনুযায়ী অটোমেটেড সিস্টেম ট্রেনের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেয়, ফলে ট্রেন থেমে যায় এবং কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানি ঘটে না। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
7/8
শুধু প্রযুক্তিই নয়, রেললাইনের প্রতিটি অংশ নিয়মিতভাবে কঠোরভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। এই কারণেই এত দ্রুতগতিতেও ট্রেনগুলি এতটা নিরাপদ।
শুধু প্রযুক্তিই নয়, রেললাইনের প্রতিটি অংশ নিয়মিতভাবে কঠোরভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। এই কারণেই এত দ্রুতগতিতেও ট্রেনগুলি এতটা নিরাপদ। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
8/8
ভূমিকম্প শনাক্ত করতে রেলপথে বসানো আছে সিসমোগ্রাফ  - ঝুঁকি দেখলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়  
- রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থাও অত্যন্ত উন্নত  
- তাই জাপানে ট্রেন দুর্ঘটনা প্রায় অসম্ভব
ভূমিকম্প শনাক্ত করতে রেলপথে বসানো আছে সিসমোগ্রাফ - ঝুঁকি দেখলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেন বন্ধ হয়ে যায় - রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থাও অত্যন্ত উন্নত - তাই জাপানে ট্রেন দুর্ঘটনা প্রায় অসম্ভব। এই ব্যবস্থাই জাপানকে ট্রেন যাত্রায় পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে রেখেছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
advertisement
advertisement