Plane Accident Safest Seat: বিমানের 'এই' বিশেষ অংশের সিটই সবচেয়ে বেশি 'সেফ'! বিমান মুখ থুবড়ে পড়লে কিছুটা হলেও থাকে যাত্রীদের বাঁচার সম্ভাবনা...

Last Updated:
Plane Accident Safest Seat: ২০১২ সালে বোয়িং ৭২৭ বিমানের একটি পরীক্ষামূলক দুর্ঘটনায় দেখা যায়, বিমানের এই বিশেষ অংশে বসলে যাত্রীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। এরপর থেকে ফ্লাইটের টিকিট কাটলে, এই বিষয়টি মাথায় রাখবেন, বিস্তারিত জানুন...
1/10
২০১২ সালে বিজ্ঞানীরা একটি বোয়িং ৭২৭ বিমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে ভেঙে ফেলেন, যাতে জানা যায়—বিমানের কোন আসনে বসলে দুর্ঘটনায় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই পরীক্ষা মেক্সিকোর এক মরুভূমিতে করা হয়।
২০১২ সালে বিজ্ঞানীরা একটি বোয়িং ৭২৭ বিমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে ভেঙে ফেলেন, যাতে জানা যায়—বিমানের কোন আসনে বসলে দুর্ঘটনায় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই পরীক্ষা মেক্সিকোর এক মরুভূমিতে করা হয়।
advertisement
2/10
বিমানটিতে যাত্রীদের পরিবর্তে “ক্র্যাশ টেস্ট ডামি”, বৈজ্ঞানিক যন্ত্র এবং ক্যামেরা বসানো হয়। চালক বিমানটিকে নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পর প্যারাশুটে নেমে যান। এরপর বিমানটিকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করে মাটিতে আছড়ে ফেলা হয়।
বিমানটিতে যাত্রীদের পরিবর্তে “ক্র্যাশ টেস্ট ডামি”, বৈজ্ঞানিক যন্ত্র এবং ক্যামেরা বসানো হয়। চালক বিমানটিকে নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পর প্যারাশুটে নেমে যান। এরপর বিমানটিকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করে মাটিতে আছড়ে ফেলা হয়।
advertisement
3/10
বিমানটি ঘণ্টায় প্রায় ২২৫ কিমি বেগে আছড়ে পড়ে। আঘাতের ফলে বিমানটি ভেঙে কয়েকটি অংশে ভাগ হয়ে যায়। পুরো দুর্ঘটনাটি রেকর্ড করা হয়।
বিমানটি ঘণ্টায় প্রায় ২২৫ কিমি বেগে আছড়ে পড়ে। আঘাতের ফলে বিমানটি ভেঙে কয়েকটি অংশে ভাগ হয়ে যায়। পুরো দুর্ঘটনাটি রেকর্ড করা হয়।
advertisement
4/10
পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়—বিমানের সামনের দিকে বসা ডামিগুলোর (যেমন: প্রথম শ্রেণি থেকে সপ্তম সারি) মৃত্যু হত, কারণ এই অংশে ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লাগে। মাটিতে আছাড় খেতেই প্লেনে আগুন লেগে যায় সামনের দিকে।
পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়—বিমানের সামনের দিকে বসা ডামিগুলোর (যেমন: প্রথম শ্রেণি থেকে সপ্তম সারি) মৃত্যু হত, কারণ এই অংশে ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লাগে। মাটিতে আছাড় খেতেই প্লেনে আগুন লেগে যায় সামনের দিকে।
advertisement
5/10
মাঝামাঝি অংশে, অর্থাৎ ডানার ওপর বসা যাত্রীরা গুরুতর আঘাত পেলেও বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন, হাড় ভাঙলেও জীবন রক্ষা পেতে পারে।
মাঝামাঝি অংশে, অর্থাৎ ডানার ওপর বসা যাত্রীরা গুরুতর আঘাত পেলেও বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন, হাড় ভাঙলেও জীবন রক্ষা পেতে পারে।
advertisement
6/10
পিছনের অংশে বসা যাত্রীরা অনেকটাই নিরাপদ ছিল। পরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের আঘাত খুব কম হত বা অনেকেই নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারতেন।
পিছনের অংশে বসা যাত্রীরা অনেকটাই নিরাপদ ছিল। পরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের আঘাত খুব কম হত বা অনেকেই নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারতেন।
advertisement
7/10
তবে এই ফলাফল শুধুমাত্র এই ধরনের দুর্ঘটনার জন্য প্রযোজ্য—যেখানে বিমানের সামনের দিক প্রথমে মাটিতে আঘাত করে। যদি পিছনের দিক আগে আছড়ে পড়ে, তাহলে পিছনের যাত্রীরা বেশি বিপদে পড়তে পারেন। ঠিক যেমনটা হয়েছে আহমেদাবাদের ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায়।
তবে এই ফলাফল শুধুমাত্র এই ধরনের দুর্ঘটনার জন্য প্রযোজ্য—যেখানে বিমানের সামনের দিক প্রথমে মাটিতে আঘাত করে। যদি পিছনের দিক আগে আছড়ে পড়ে, তাহলে পিছনের যাত্রীরা বেশি বিপদে পড়তে পারেন। ঠিক যেমনটা হয়েছে আহমেদাবাদের ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায়।
advertisement
8/10
পরীক্ষা থেকে আরও জানা যায়, ব্রেস পজিশন অর্থাৎ মাথা নিচু করে হাত দিয়ে সামনের সিট আঁকড়ে ধরলে আঘাত অনেক কম হয়। বিশেষ করে মাথা ও মেরুদণ্ড রক্ষা পায়।
পরীক্ষা থেকে আরও জানা যায়, ব্রেস পজিশন অর্থাৎ মাথা নিচু করে হাত দিয়ে সামনের সিট আঁকড়ে ধরলে আঘাত অনেক কম হয়। বিশেষ করে মাথা ও মেরুদণ্ড রক্ষা পায়।
advertisement
9/10
এই পরীক্ষা টেলিভিশনে
এই পরীক্ষা টেলিভিশনে "দ্য প্লেন ক্র্যাশ" নামে প্রচারিত হয়। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন—একটি আস্ত বিমান ভেঙে ফেলা উচিত কিনা, যদিও কোনও মানুষের জীবন হুমকির মধ্যে ছিল না।
advertisement
10/10
অবশেষে বিজ্ঞানীরা জানান—বিমানের পিছনের অংশে বসলে দুর্ঘটনার সময় বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে। মাঝখানের সিটও তুলনামূলকভাবে নিরাপদ, আর সামনের অংশ সবচেয়ে বিপজ্জনক।
অবশেষে বিজ্ঞানীরা জানান—বিমানের পিছনের অংশে বসলে দুর্ঘটনার সময় বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে। মাঝখানের সিটও তুলনামূলকভাবে নিরাপদ, আর সামনের অংশ সবচেয়ে বিপজ্জনক।
advertisement
advertisement
advertisement