Moon: চাঁদে কোনওদিন মানুষ যেতেই পারেনি! পুরোটাই বানানো গল্প? স্টুডিওতে শ্যুটিং? মেলে 'প্রমাণ', শুনে চমকে যাবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Moon: চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা।
নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
advertisement
advertisement
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
advertisement
advertisement
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
advertisement
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
advertisement
ISRO-র প্রধান সোমনাথ বলেছেন, ‘...অতএব, আমরা চন্দ্রযান-৩-এর সফট ল্যান্ডিংয়ের পর এটি নিয়ে কাজ শুরু করেছি। আমরা দেখতে পেয়েছি যে LUPEX মহাকাশযানের একটি সম্পূর্ণ পুনর্নির্মাণের প্রয়োজন রয়েছে তিনি বলেছিলেন যে ISRO মহাকাশযানের পুনঃকাজ সম্পন্ন করেছে, যার জন্য একটি নতুন ল্যান্ডার ইঞ্জিনের বিকাশ প্রয়োজন।
advertisement
এই ষড়যন্ত্র তত্ত্বকে নাকচ করে দেওয়ার মতো অনেক বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে, বলেছেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মাইকেল রিক। তিনি বলেন, নীল আর্মস্ট্রং এবং বাজ অলড্রিন যখন পতাকাটি খুঁটি দিয়ে চাঁদের মাটিতে লাগাচ্ছিলেন, তখন সেটি কুঁচকে গিয়েছিল। আর যেহেতু পৃথিবীর তুলনায় চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছয় গুণ কম, তাই কুঁচকানো পতাকাটি সেরকমই থেকে গিয়েছিল।
advertisement
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
advertisement
advertisement