Kolkata Food: কলকাতার এই ৫ খাবার না খেলে জীবনই প্রায় বৃথা! কোথায় পাওয়া যায় দেখুন, চমকে উঠবেন

Last Updated:
Kolkata Food: কলকাতার এমন পাঁচটি খাবার যা না খেলে জীবনই যেন বৃথা। জেনে নিন কোথায় পাওয়া যাবে আপনার প্রিয় এই খাবারগুলি।
1/6
'সিটি অফ জয়' নামে কলকাতাকে চেনে বিশ্ব। পাশাপাশি  যোগ হয়েছে দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানীর  তকমা। তবে এছাড়াও বাংলা হেঁশেলে কলকাতার রান্না বিশ্ববিখ্য়াত। কলকাতার এমন পাঁচটি খাবার যা না খেলে জীবনই যেন বৃথা। জেনে নিন কোথায় পাওয়া যাবে আপনার প্রিয় এই খাবারগুলি।
'সিটি অফ জয়' নামে কলকাতাকে চেনে বিশ্ব। পাশাপাশি যোগ হয়েছে দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানীর তকমা। তবে এছাড়াও বাংলা হেঁশেলে কলকাতার রান্না বিশ্ববিখ্য়াত। কলকাতার এমন পাঁচটি খাবার যা না খেলে জীবনই যেন বৃথা। জেনে নিন কোথায় পাওয়া যাবে আপনার প্রিয় এই খাবারগুলি।
advertisement
2/6
আপনজনের ফিশ ফ্রাই কালিঘাটের কাছে এই ছোট দোকানটির ফিশ ফ্রাই এক বার খেয়ে দেখতেই পারেন। এই দোকানে ছোট, বড় নানা মাপের ফিশ ফ্রাই পাওয়া য়ায়। মাছ বাছাই থেকে ফিলে করা সবটা নিজেরাই করেন এই দোকানের কর্মচারীরা। মাছের মানের সঙ্গে কোনও রকম আপস করতে রাজি নন তাঁরা।
আপনজনের ফিশ ফ্রাই কালিঘাটের কাছে এই ছোট দোকানটির ফিশ ফ্রাই এক বার খেয়ে দেখতেই পারেন। এই দোকানে ছোট, বড় নানা মাপের ফিশ ফ্রাই পাওয়া য়ায়। মাছ বাছাই থেকে ফিলে করা সবটা নিজেরাই করেন এই দোকানের কর্মচারীরা। মাছের মানের সঙ্গে কোনও রকম আপস করতে রাজি নন তাঁরা।
advertisement
3/6
কস্তুরির কচুপাতা চিংড়ি সর্ষে পোস্ত ইত্যাদিতে ম্যারিনেট করা চিংড়ি কচুপাতায় মুড়ে ভাপিয়ে পরিবেশন করা হয় কস্তুরির বিখ্যাত কচুপাতার চিংড়ি। গরম গরম সাদা ভাতের সঙ্গে কচুপাতার চিংড়ি এক কথায় অসাধারণ। এটি একটি বাংলাদেশী পদ। এবং বলাবাহুল্য এই রেস্তোরাঁর প্রায় সব খাবারই বাংলাদেশী পদ।
কস্তুরির কচুপাতা চিংড়ি সর্ষে পোস্ত ইত্যাদিতে ম্যারিনেট করা চিংড়ি কচুপাতায় মুড়ে ভাপিয়ে পরিবেশন করা হয় কস্তুরির বিখ্যাত কচুপাতার চিংড়ি। গরম গরম সাদা ভাতের সঙ্গে কচুপাতার চিংড়ি এক কথায় অসাধারণ। এটি একটি বাংলাদেশী পদ। এবং বলাবাহুল্য এই রেস্তোরাঁর প্রায় সব খাবারই বাংলাদেশী পদ।
advertisement
4/6
গোলবাড়ির কষা মাংস বেশ খানিকটা সময় নিয়ে উত্তর কলকাতায় এসেছেন, আর শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ের গোলবাড়ির বিখ্যাত কষা মাংস খাননি, এ রকম মানুষ কমই আছেন। প্রতিটি রেস্তোরাঁর নিজস্ব রেসিপি থাকে। কোনও খাবার রান্না আর পরিবেশন করার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য থাকে। আর সেখানে গেলেই এমন একটা গন্ধ নাকে প্রবেশ করবে যে জিভ দিয়ে গল গল করে জল বের হতে পারে। আর সেখানে গেলে কষা মাংস দিয়ে পরটা অবশ্যই খেতে হবে। এখানে খাবার খাওয়া কিন্তু একটি স্টেটাস সিম্বল। প্রায় রাত ১১টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকে। সাড়ে চারশো টাকার মধ্যেই দুজনের পেট পুরে খাওয়া হয়ে যাবে।
গোলবাড়ির কষা মাংস বেশ খানিকটা সময় নিয়ে উত্তর কলকাতায় এসেছেন, আর শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ের গোলবাড়ির বিখ্যাত কষা মাংস খাননি, এ রকম মানুষ কমই আছেন। প্রতিটি রেস্তোরাঁর নিজস্ব রেসিপি থাকে। কোনও খাবার রান্না আর পরিবেশন করার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য থাকে। আর সেখানে গেলেই এমন একটা গন্ধ নাকে প্রবেশ করবে যে জিভ দিয়ে গল গল করে জল বের হতে পারে। আর সেখানে গেলে কষা মাংস দিয়ে পরটা অবশ্যই খেতে হবে। এখানে খাবার খাওয়া কিন্তু একটি স্টেটাস সিম্বল। প্রায় রাত ১১টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকে। সাড়ে চারশো টাকার মধ্যেই দুজনের পেট পুরে খাওয়া হয়ে যাবে।
advertisement
5/6
রয়্যালের বিরিয়ানি কলকাতার বিরিয়ানি যে দেশেরক মধ্যে সেরা তা যে কোনও খাদ্যরসিক এক কথায় স্বীকার করবেন। আর কলকাতায় তাবর তাবর বিরিয়ানির সাবেকি দোকান থাকলেও রয়্যালের বিরিয়ানির তুলনাই আলাদা। প্রায় একশো বছরের পুরোনো এই রেস্তোরাঁ। তবে শুধু বিরিয়ানিই নয় এখানকার লাচ্ছা পরটা, মটন রেজালা বা মটন কোফতাও দারুণ বিখ্যাত। লালবাজার থেকে চিৎপুর দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে পড়বে দ্য রয়্যাল রেস্তোরাঁ। রাত প্রায়ে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রেস্তোরাঁ খোলা থাকে।
রয়্যালের বিরিয়ানি কলকাতার বিরিয়ানি যে দেশেরক মধ্যে সেরা তা যে কোনও খাদ্যরসিক এক কথায় স্বীকার করবেন। আর কলকাতায় তাবর তাবর বিরিয়ানির সাবেকি দোকান থাকলেও রয়্যালের বিরিয়ানির তুলনাই আলাদা। প্রায় একশো বছরের পুরোনো এই রেস্তোরাঁ। তবে শুধু বিরিয়ানিই নয় এখানকার লাচ্ছা পরটা, মটন রেজালা বা মটন কোফতাও দারুণ বিখ্যাত। লালবাজার থেকে চিৎপুর দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে পড়বে দ্য রয়্যাল রেস্তোরাঁ। রাত প্রায়ে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রেস্তোরাঁ খোলা থাকে।
advertisement
6/6
মিত্র ক্যাফে কলকাতার খাদ্যরসিকদের কথা ভেবেই মিত্র ক্যাফের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গণেশ মিত্র। মাছ, চিকেন, মটন, চিংড়ির চপ কাটলেট খেয়ে যে কেউ বলে উঠতে পারেন যে, "আহা কী খাইলাম জন্ম জন্মান্তরেও ভুলিব না।
মিত্র ক্যাফে কলকাতার খাদ্যরসিকদের কথা ভেবেই মিত্র ক্যাফের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গণেশ মিত্র। মাছ, চিকেন, মটন, চিংড়ির চপ কাটলেট খেয়ে যে কেউ বলে উঠতে পারেন যে, "আহা কী খাইলাম জন্ম জন্মান্তরেও ভুলিব না।
advertisement
advertisement
advertisement