Knowledge Story: এটাই পৃথিবীর শেষ রাস্তা, এরপরেই পৃথিবী শেষ! একা যাওয়া যায় না এখানে, কারণ জানলে শিউরে উঠবেন

Last Updated:
Knowledge Story: পৃথিবীতেই সেই রাস্তা রয়েছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা মিশে গিয়েছে অসীমে।
1/9
পথের শেষ কোথায়, শেষ কোথায়, কী আছে শেষে…। তা জানার আগ্রহ সকলেরই। ইচ্ছাও তো করে একবার গিয়ে সেই স্থান দেখে আসার। আচ্ছা আদৌ কি এমন কোনও রাস্তা আছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে! কী আছে সেখানে। চলুন একবার ঘুরে আসি। দেখে আসি, কী রয়েছে সেখানে। আকাশ যেখানে মিশেছে, সেখানেই কি শেষ পৃথিবীর রাস্তার!
পথের শেষ কোথায়, শেষ কোথায়, কী আছে শেষে…। তা জানার আগ্রহ সকলেরই। ইচ্ছাও তো করে একবার গিয়ে সেই স্থান দেখে আসার। আচ্ছা আদৌ কি এমন কোনও রাস্তা আছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে! কী আছে সেখানে। চলুন একবার ঘুরে আসি। দেখে আসি, কী রয়েছে সেখানে। আকাশ যেখানে মিশেছে, সেখানেই কি শেষ পৃথিবীর রাস্তার!
advertisement
2/9
পৃথিবীতেই সেই রাস্তা রয়েছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা মিশে গিয়েছে অসীমে। ভূ-বিজ্ঞানীরা দিলেন সেই রাস্তার হদিশ। যেখানে স্বপ্ন এসে মিশে যায়। পৃথিবীর সেই শেষ রাস্তার ঠিকানা হল ইউরোপের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’।
পৃথিবীতেই সেই রাস্তা রয়েছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা মিশে গিয়েছে অসীমে। ভূ-বিজ্ঞানীরা দিলেন সেই রাস্তার হদিশ। যেখানে স্বপ্ন এসে মিশে যায়। পৃথিবীর সেই শেষ রাস্তার ঠিকানা হল ইউরোপের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’।
advertisement
3/9
এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ অবস্থিত নরওয়ে-তে। ঠিকানা যখন রয়েছে পৃথিবীর শেষ রাস্তার তখন অ্যাডভেঞ্চারের সাক্ষী থাকতে নিশ্চয়ই একবার যেতে মন চাইবে অনেকেরই।
এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ অবস্থিত নরওয়ে-তে। ঠিকানা যখন রয়েছে পৃথিবীর শেষ রাস্তার তখন অ্যাডভেঞ্চারের সাক্ষী থাকতে নিশ্চয়ই একবার যেতে মন চাইবে অনেকেরই।
advertisement
4/9
নরওয়ের ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে পৃথিবীর শেষ রাস্তা দিয়ে অন্তত একবার হাঁটার শখ অনেকেরই। পৃথিবীর এই শেষ রাস্তাটি উত্তর গোলার্ধে অর্থাৎ নিরক্ষরেখার ঠিক উপরের দিকে।
নরওয়ের ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে পৃথিবীর শেষ রাস্তা দিয়ে অন্তত একবার হাঁটার শখ অনেকেরই। পৃথিবীর এই শেষ রাস্তাটি উত্তর গোলার্ধে অর্থাৎ নিরক্ষরেখার ঠিক উপরের দিকে।
advertisement
5/9
রাস্তাটিকে কেন পৃথিবীর শেষ রাস্তা বলা হয়, তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। সেখানে কি কেউ যেতে পারেন, কীভাবে যাওয়া সম্ভব সেখানে, তাও ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
রাস্তাটিকে কেন পৃথিবীর শেষ রাস্তা বলা হয়, তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। সেখানে কি কেউ যেতে পারেন, কীভাবে যাওয়া সম্ভব সেখানে, তাও ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
6/9
নরওয়ের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ উত্তর মেরুর গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে। এই রাস্তা উত্তর ইউরোপের নর্ডক্যাপকে সংযুক্ত করেছে নরওয়ের ওল্ডাফিউওর্ড গ্রামের সঙ্গে। এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’র দূরত্ব ১২৯ কিলোমিটার। পাঁচটি ট্যানেল পার হয়ে ওই রাস্তা অতিক্রম করতে হয়।
নরওয়ের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ উত্তর মেরুর গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে। এই রাস্তা উত্তর ইউরোপের নর্ডক্যাপকে সংযুক্ত করেছে নরওয়ের ওল্ডাফিউওর্ড গ্রামের সঙ্গে। এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’র দূরত্ব ১২৯ কিলোমিটার। পাঁচটি ট্যানেল পার হয়ে ওই রাস্তা অতিক্রম করতে হয়।
advertisement
7/9
এর মধ্যে সবথেকে যে লম্বা ট্যানেলটি রয়েছে তা হল ‘নর্থ কেপ’। ওই ‘নর্থ কেপ’-এর ৬.৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই ‘নর্থ কেপ’ ট্যানেলটি গিয়ে পৌঁছয় সমুদ্রতলের ২১২ মিটার নিচে। সেখানেই শেষ রাস্তা। ওই রাস্তায় যাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম না মানলে ওই রাস্তায় যাওয়ার অনুমতি মিলবে না, নিয়ম না মানলে ভয়ঙ্কর বিপদ লুকিয়ে রয়েছে ওই রাস্তার পরতে পরতে। তাই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে একা যাওয়ার কোনও অনুমতি নেই।
এর মধ্যে সবথেকে যে লম্বা ট্যানেলটি রয়েছে তা হল ‘নর্থ কেপ’। ওই ‘নর্থ কেপ’-এর ৬.৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই ‘নর্থ কেপ’ ট্যানেলটি গিয়ে পৌঁছয় সমুদ্রতলের ২১২ মিটার নিচে। সেখানেই শেষ রাস্তা। ওই রাস্তায় যাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম না মানলে ওই রাস্তায় যাওয়ার অনুমতি মিলবে না, নিয়ম না মানলে ভয়ঙ্কর বিপদ লুকিয়ে রয়েছে ওই রাস্তার পরতে পরতে। তাই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে একা যাওয়ার কোনও অনুমতি নেই।
advertisement
8/9
ভূ-বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এখানে ভয়ানক গতিতে হাওয়া বইতে থাকে। আর তেমনই ঠান্ডা। এতটাই ঠান্ডা যে গ্রীষ্মকালেও এখানে বরফ পড়ে। আর শীতকালে এই রাস্তা তুষারে ঢাকা থাকে। বন্ধ থাকে রাস্তা। অতিরিক্ত তুষারপাত, বৃষ্টির সঙ্গে যখন তখন সেখানে ঝড় উঠে। আবহাওয়ার কোনও পূর্বাভাসই এখানে কাজ করে না। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার জন্য এখানে একা যাওয়া নিষিদ্ধ।
ভূ-বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এখানে ভয়ানক গতিতে হাওয়া বইতে থাকে। আর তেমনই ঠান্ডা। এতটাই ঠান্ডা যে গ্রীষ্মকালেও এখানে বরফ পড়ে। আর শীতকালে এই রাস্তা তুষারে ঢাকা থাকে। বন্ধ থাকে রাস্তা। অতিরিক্ত তুষারপাত, বৃষ্টির সঙ্গে যখন তখন সেখানে ঝড় উঠে। আবহাওয়ার কোনও পূর্বাভাসই এখানে কাজ করে না। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার জন্য এখানে একা যাওয়া নিষিদ্ধ।
advertisement
9/9
ইউরোপের নরওয়েতে ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’টি তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল ১৯৩০ সালে। তা চূড়ান্ত রূপ দিতে কেটে যায় আরও বছর চারেক। ১৯৩৪ সালে শুরু হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই দীর্ঘ রাস্তাটি তৈরি করতে সময় লেগে যায় ৬২ বছর। ১৯৯২ সালে শেষ হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই রাস্তাকে পৃথিবীর শেষ রাস্তা আখ্যা দেওয়া হয়। তবে পৃথিবীতে এমন ধরনের অনেক রাস্তাই রয়েছে বলে জানান ভূ-বিজ্ঞানীরা, যা মিলিয়ে গিয়েছে অসীমে।
ইউরোপের নরওয়েতে ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’টি তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল ১৯৩০ সালে। তা চূড়ান্ত রূপ দিতে কেটে যায় আরও বছর চারেক। ১৯৩৪ সালে শুরু হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই দীর্ঘ রাস্তাটি তৈরি করতে সময় লেগে যায় ৬২ বছর। ১৯৯২ সালে শেষ হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই রাস্তাকে পৃথিবীর শেষ রাস্তা আখ্যা দেওয়া হয়। তবে পৃথিবীতে এমন ধরনের অনেক রাস্তাই রয়েছে বলে জানান ভূ-বিজ্ঞানীরা, যা মিলিয়ে গিয়েছে অসীমে।
advertisement
advertisement
advertisement