কখন, কোথায় এবং কীভাবে...? রাঁচি থেকে চলাচলকারী প্রথম ট্রেনটির নাম জানেন? এর ইতিহাস লুকিয়ে রয়েছে হাতিয়া ডিআরএম অফিসেই

Last Updated:
Indian Rail Knowledge : আসলে রাঁচিতে গেলে সেখানকার হাতিয়া ডিআরএম অফিসের বাগানে একটি ট্রেন দেখা যায়। ইঞ্জিন এবং তিনটি বগি-সহ দাঁড়িয়ে থাকা এই ট্রেনটি বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য রাখা হয়েছে, এমনটা কিন্তু নয়।
1/8
পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে বসবাস করলেও অনেকেই রাঁচি সম্পর্কে বেশ কিছু মজার তথ্য জানেন না। যেমন- রাঁচি থেকে প্রথম কোনও ট্রেন চলেছিল এবং এর গন্তব্য কোথায় ছিল, সেই সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। কেউ কেউ হয়তো এই তথ্য জানেন।
পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে বসবাস করলেও অনেকেই রাঁচি সম্পর্কে বেশ কিছু মজার তথ্য জানেন না। যেমন- রাঁচি থেকে প্রথম কোনও ট্রেন চলেছিল এবং এর গন্তব্য কোথায় ছিল, সেই সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। কেউ কেউ হয়তো এই তথ্য জানেন।
advertisement
2/8
এমন পরিস্থিতিতে আজকের প্রতিবেদনে শেষ ট্রেনটি কী ছিল এবং এই বিষয়ে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়েই আমরা আলোচনা করতে চলেছি। আজও এই ট্রেনটির দর্শন পাওয়া যায়।আসলে রাঁচিতে গেলে সেখানকার হাতিয়া ডিআরএম অফিসের বাগানে একটি ট্রেন দেখা যায়।
এমন পরিস্থিতিতে আজকের প্রতিবেদনে শেষ ট্রেনটি কী ছিল এবং এই বিষয়ে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়েই আমরা আলোচনা করতে চলেছি। আজও এই ট্রেনটির দর্শন পাওয়া যায়।
আসলে রাঁচিতে গেলে সেখানকার হাতিয়া ডিআরএম অফিসের বাগানে একটি ট্রেন দেখা যায়।
advertisement
3/8
ইঞ্জিন এবং তিনটি বগি-সহ দাঁড়িয়ে থাকা এই ট্রেনটি বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য রাখা হয়েছে, এমনটা কিন্তু নয়। বরং এর পিছনে রয়েছে অন্য এক কারণ। Representative Image 
ইঞ্জিন এবং তিনটি বগি-সহ দাঁড়িয়ে থাকা এই ট্রেনটি বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য রাখা হয়েছে, এমনটা কিন্তু নয়। বরং এর পিছনে রয়েছে অন্য এক কারণ। Representative Image
advertisement
4/8
অনেক পথচারীই এই বাগানটির পাশ দিয়ে যাতায়াত করেন। কিন্তু তাঁরা বুঝতে পারেন না যে, কেন ট্রেনটিকে এখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। আসলে এটি সেই একই ট্রেন, যা ১৯১৩ সালের ৬ অক্টোবর প্রথম বারের মতো রাঁচি থেকে লোহারদাগা পর্যন্ত চলাচল করেছিল। এটি রাঁচি-লোহারদাগা রেলপথের একটি অংশ ছিল, যা আগে ন্যারোগেজ ছিল। Representative Image
অনেক পথচারীই এই বাগানটির পাশ দিয়ে যাতায়াত করেন। কিন্তু তাঁরা বুঝতে পারেন না যে, কেন ট্রেনটিকে এখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। আসলে এটি সেই একই ট্রেন, যা ১৯১৩ সালের ৬ অক্টোবর প্রথম বারের মতো রাঁচি থেকে লোহারদাগা পর্যন্ত চলাচল করেছিল। এটি রাঁচি-লোহারদাগা রেলপথের একটি অংশ ছিল, যা আগে ন্যারোগেজ ছিল। Representative Image
advertisement
5/8
সকলের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু:এমনকী আজও এই ট্রেনটি সকল পথচারীর আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। যাঁরাই এখান দিয়ে যাতায়াত করেন, তাঁরা অন্তত একবার থমকে এই ট্রেনের দিকে তাকিয়ে দেখেন। বেশ সরু আর ছোট এই ট্রেনটি। আর এই ট্রেনের ইঞ্জিনটি দেখতে অনেকটা পুরনো ফিল্মি যুগের মতো। Representative Image
সকলের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু:
এমনকী আজও এই ট্রেনটি সকল পথচারীর আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। যাঁরাই এখান দিয়ে যাতায়াত করেন, তাঁরা অন্তত একবার থমকে এই ট্রেনের দিকে তাকিয়ে দেখেন। বেশ সরু আর ছোট এই ট্রেনটি। আর এই ট্রেনের ইঞ্জিনটি দেখতে অনেকটা পুরনো ফিল্মি যুগের মতো। Representative Image
advertisement
6/8
কিন্তু ট্রেনটি এতটাই শক্তিশালী যে, কেবল হাত দিয়ে স্পর্শ করলেই তা অনুভব করা সম্ভব। এখানে একটি সিঙ্গেল লাইন ট্র্যাকও রয়েছে, এর উপর দিয়েই ট্রেন চলাচল করত। নিরাপত্তার জন্য ট্রেনের চারপাশে একটি চেইনও রয়েছে। এর অর্থ হল, কেউ এই ট্রেনে উঠতে পারবেন না। Representative Image
কিন্তু ট্রেনটি এতটাই শক্তিশালী যে, কেবল হাত দিয়ে স্পর্শ করলেই তা অনুভব করা সম্ভব। এখানে একটি সিঙ্গেল লাইন ট্র্যাকও রয়েছে, এর উপর দিয়েই ট্রেন চলাচল করত। নিরাপত্তার জন্য ট্রেনের চারপাশে একটি চেইনও রয়েছে। এর অর্থ হল, কেউ এই ট্রেনে উঠতে পারবেন না। Representative Image
advertisement
7/8
তা সত্ত্বেও পথচারীরা অনেক সময় এখানে আসেন। ছবি কিংবা ভিডিও তোলার জন্য। মূলত কিংবদন্তি দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে ছবির দৃশ্যগুলি পুননির্মাণ করার জন্যই অনেকেই এই ট্রেনটিকে বেছে নেন। আসলে এই ট্রেনটিকে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে সংরক্ষিত করা হয়েছে। Representative Image
তা সত্ত্বেও পথচারীরা অনেক সময় এখানে আসেন। ছবি কিংবা ভিডিও তোলার জন্য। মূলত কিংবদন্তি দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে ছবির দৃশ্যগুলি পুননির্মাণ করার জন্যই অনেকেই এই ট্রেনটিকে বেছে নেন। আসলে এই ট্রেনটিকে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে সংরক্ষিত করা হয়েছে। Representative Image
advertisement
8/8
রেলওয়ের ইতিহাস:রাঁচি রেলওয়ে ডিভিশনের সিনিয়র ডিসিএম শুচি সিং Local 18-কে বলেন যে, এটি রেলওয়ের ইতিহাস প্রদর্শন করে। এটি রেলওয়ের একটি ঐতিহ্য। এটি অফিসের বাগানে রাখা রয়েছে, যাতে এখানে আসা মানুষজন এটি চাক্ষুষ করতে পারেন। আর তাঁরা বুঝতে পারেন যে, ট্রেনটি শুরুতে কেমন ছিল, আর কীভাবেই বা এই ট্রেনটি একটি সিঙ্গেল লাইনে চলাচল করত। যাতে এর স্মৃতি মানুষের মন থেকে মুছে না যায়, তার জন্যই মূলত এই ট্রেনটিকে এখানে একটি প্রতীক হিসেবে রাখা হয়েছে। Representative Image
রেলওয়ের ইতিহাস:
রাঁচি রেলওয়ে ডিভিশনের সিনিয়র ডিসিএম শুচি সিং Local 18-কে বলেন যে, এটি রেলওয়ের ইতিহাস প্রদর্শন করে। এটি রেলওয়ের একটি ঐতিহ্য। এটি অফিসের বাগানে রাখা রয়েছে, যাতে এখানে আসা মানুষজন এটি চাক্ষুষ করতে পারেন। আর তাঁরা বুঝতে পারেন যে, ট্রেনটি শুরুতে কেমন ছিল, আর কীভাবেই বা এই ট্রেনটি একটি সিঙ্গেল লাইনে চলাচল করত। যাতে এর স্মৃতি মানুষের মন থেকে মুছে না যায়, তার জন্যই মূলত এই ট্রেনটিকে এখানে একটি প্রতীক হিসেবে রাখা হয়েছে। Representative Image
advertisement
advertisement
advertisement