GK: বলুন তো কোন প্রাণীর দুধ সবথেকে গাঢ়? দেখে মন হবে টুথপেস্ট, আর রং কিন্তু নীল, উত্তরটা জনালে চোখ কপালে উঠবে

Last Updated:
বলুন তো, বিশ্বের সবথেকে গাঢ় দুধ কোন প্রাণীর? সেই দুধ কিন্তু সাদা রং-এরও নয়! নীল রং-এর
1/6
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু বলুন তো, বিশ্বের সবথেকে গাঢ় দুধ কোন প্রাণীর? সেই দুধ কিন্তু সাদা রং-এরও নয়! নীল রং-এর
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু বলুন তো, বিশ্বের সবথেকে গাঢ় দুধ কোন প্রাণীর? সেই দুধ কিন্তু সাদা রং-এরও নয়! নীল রং-এর
advertisement
2/6
বিশ্বের সবথেকে গাঢ় দুধ তিমি মাছের। শুধু গাঢ়-ই নয়, তিমির দুধ পুষ্টির খনি। শিশু তিমি সেই দুধ খেয়েই কয়েক মাসে হাজার হাজার কিলোগ্রাম ওজন বাড়িয়ে ফেলে। জন্মের সময় একটি তিমির ওজন থাকে মাত্র ৩ টন।
বিশ্বের সবথেকে গাঢ় দুধ তিমি মাছের। শুধু গাঢ়-ই নয়, তিমির দুধ পুষ্টির খনি। শিশু তিমি সেই দুধ খেয়েই কয়েক মাসে হাজার হাজার কিলোগ্রাম ওজন বাড়িয়ে ফেলে। জন্মের সময় একটি তিমির ওজন থাকে মাত্র ৩ টন।
advertisement
3/6
তিমির দুধ নীল রং-এর। ১ লিটার তিমির দুধের ৩৫-৫০ শতাংশই ফ্যাট, ১২ শতাংশ প্রোটিন। ১ লিটার গরুর দুধে ফ্যাটের পরিমাণ ৪ শতাংশ।
তিমির দুধ নীল রং-এর। ১ লিটার তিমির দুধের ৩৫-৫০ শতাংশই ফ্যাট, ১২ শতাংশ প্রোটিন। ১ লিটার গরুর দুধে ফ্যাটের পরিমাণ ৪ শতাংশ।
advertisement
4/6
বৈজ্ঞানিকদের মতে, তিমির দুধ টুথপেস্টের মতো গাঢ়। এই দুধ নীল রং-এর, জলে দ্রবীভূত হয় না। তাই জলে সাঁতার কাটার সময় শিশু তিমি অবলীলায় মাতৃদুগ্ধ পান করতে পারে।
বৈজ্ঞানিকদের মতে, তিমির দুধ টুথপেস্টের মতো গাঢ়। এই দুধ নীল রং-এর, জলে দ্রবীভূত হয় না। তাই জলে সাঁতার কাটার সময় শিশু তিমি অবলীলায় মাতৃদুগ্ধ পান করতে পারে।
advertisement
5/6
মা তিমি প্রতিদিন ২০০ লিটার দুধ উৎপন্ন করে। শিশু তিমি প্রতিদিন গড়ে পায় ১০০ কেজি ওজন বাড়িয়ে ফেলে এই দুধ পান করে। তিমিদের ক্ষেত্রে দ্রুত গতিতে ওজন বাড়া জরুরি। কারণ তারা মাইলের পর মাইল সাঁতরাতে থাকে। মা তিমির সঙ্গী হয় শিশুরাও।
মা তিমি প্রতিদিন ২০০ লিটার দুধ উৎপন্ন করে। শিশু তিমি প্রতিদিন গড়ে পায় ১০০ কেজি ওজন বাড়িয়ে ফেলে এই দুধ পান করে। তিমিদের ক্ষেত্রে দ্রুত গতিতে ওজন বাড়া জরুরি। কারণ তারা মাইলের পর মাইল সাঁতরাতে থাকে। মা তিমির সঙ্গী হয় শিশুরাও।
advertisement
6/6
২০২৫-এর একটি গবেষণায় বৈজ্ঞানিকরা তিমির দুধ নিয়ে নানা পরীক্ষা করে। সেই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তিমির দুধে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২৫-এর একটি গবেষণায় বৈজ্ঞানিকরা তিমির দুধ নিয়ে নানা পরীক্ষা করে। সেই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তিমির দুধে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
advertisement
advertisement