GK: বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের ক্লাবের হয়ে ফুটবল খেলেছেন মহাত্মা গান্ধি! জানতেন? আসল ঘটনা শুনে চোখ কপালে উঠবে

Last Updated:
GK: এ কোনও গল্পকথা নয়। একেবারে সত্যি ঘটনা কিন্তু। তবে এই মহাত্মা গান্ধি ভারতের ‘জাতির জনক’ মহাত্মা গান্ধি নন। ইনি ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার।
1/6
ফুটবলে যে দল পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। সেই দেশ ব্রাজিলের অলিতে গলিতে কেবল ফুটবল। এই অলি গলি থেকেই একসময় উঠে এসেছেন পেলে, রোনাল্ডো, রোনাল্ডিনহো, রবার্টো কার্লোস, নেইমাররা। কিন্তু জানেন কি ব্রাজিলে ফুটবল পায়ে এখনও ভেলকি দেখাচ্ছেন মহাত্মা গান্ধি?
ফুটবলে যে দল পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। সেই দেশ ব্রাজিলের অলিতে গলিতে কেবল ফুটবল। এই অলি গলি থেকেই একসময় উঠে এসেছেন পেলে, রোনাল্ডো, রোনাল্ডিনহো, রবার্টো কার্লোস, নেইমাররা। কিন্তু জানেন কি ব্রাজিলে ফুটবল পায়ে এখনও ভেলকি দেখাচ্ছেন মহাত্মা গান্ধি?
advertisement
2/6
না, এ কোনও গল্পকথা নয়। একেবারে সত্যি ঘটনা কিন্তু। তবে এই মহাত্মা গান্ধি ভারতের ‘জাতির জনক’ মহাত্মা গান্ধি নন। ইনি ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার। ক্লাব ফুটবল খেলেন। নাম মহাত্মা গান্ধি। পুরো নাম মহাত্মা গান্ধি হেবেরপিও ম্যাত্তোস পিরেজ। ব্রাজিলের ত্রিনডেদ ক্লাবের হয়ে খেলেন ৩১ বছর বয়সি এই মিডফিল্ডার।
না, এ কোনও গল্পকথা নয়। একেবারে সত্যি ঘটনা কিন্তু। তবে এই মহাত্মা গান্ধি ভারতের ‘জাতির জনক’ মহাত্মা গান্ধি নন। ইনি ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার। ক্লাব ফুটবল খেলেন। নাম মহাত্মা গান্ধি। পুরো নাম মহাত্মা গান্ধি হেবেরপিও ম্যাত্তোস পিরেজ। ব্রাজিলের ত্রিনডেদ ক্লাবের হয়ে খেলেন ৩১ বছর বয়সি এই মিডফিল্ডার।
advertisement
3/6
১৯৯২ সালে ব্রাজিলে জন্ম এই ফুটবলারের। ২০১১ সাল থেকে ফুটবল জগতে তাঁর কেরিয়ার শুরু। এক দশকের বেশি সময় ধরে তিনি ফুটবল খেলছেন। জানা যায়, প্রথম প্রথম খুব একটা খেলার সুযোগ পেতেন না তিনি। মাঠের বাইরেই দাঁড়িয়ে থাকতে হত তাকে।
১৯৯২ সালে ব্রাজিলে জন্ম এই ফুটবলারের। ২০১১ সাল থেকে ফুটবল জগতে তাঁর কেরিয়ার শুরু। এক দশকের বেশি সময় ধরে তিনি ফুটবল খেলছেন। জানা যায়, প্রথম প্রথম খুব একটা খেলার সুযোগ পেতেন না তিনি। মাঠের বাইরেই দাঁড়িয়ে থাকতে হত তাকে।
advertisement
4/6
তবে ২০১২ সালে প্রথম এই মহাত্মা গান্ধির জীবন ঘুরতে থাকে। এরপরই দলে খেলার সুযোগ পান তিনি। যদিও কেরিয়ারের শুরু হয়েছিল অ্যাটলেটিকো ক্লাব গোইয়ানিয়েন্সের হাত ধরে। তবে বর্তমানে তিনি খেলেন ত্রিনিদাদ অ্যাটলেটিকো ক্লাবের হয়ে। ফুটবল প্রেমিকদের কাছে তিনি অত্যন্ত পরিচিত একটি মুখ।
তবে ২০১২ সালে প্রথম এই মহাত্মা গান্ধির জীবন ঘুরতে থাকে। এরপরই দলে খেলার সুযোগ পান তিনি। যদিও কেরিয়ারের শুরু হয়েছিল অ্যাটলেটিকো ক্লাব গোইয়ানিয়েন্সের হাত ধরে। তবে বর্তমানে তিনি খেলেন ত্রিনিদাদ অ্যাটলেটিকো ক্লাবের হয়ে। ফুটবল প্রেমিকদের কাছে তিনি অত্যন্ত পরিচিত একটি মুখ।
advertisement
5/6
উল্লেখ্য, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অহিংস আন্দোলনের পথ দেখিয়েছিলেন জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী। তাঁর সত্যাগ্রহ আন্দোলন গোটা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতাবাদের ভিত টলিয়ে দিয়েছিল। শুধু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনই নয়, দক্ষিণ আফ্রিকাতেও বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য।
উল্লেখ্য, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অহিংস আন্দোলনের পথ দেখিয়েছিলেন জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী। তাঁর সত্যাগ্রহ আন্দোলন গোটা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতাবাদের ভিত টলিয়ে দিয়েছিল। শুধু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনই নয়, দক্ষিণ আফ্রিকাতেও বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য।
advertisement
6/6
অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে উল্লেখ করা হচ্ছে, ১৮৯৩ থেকে ১৯১৫ সালে যখন মহাত্মা গান্ধি দক্ষিণ আফ্রিকায় ছিলেন, তখন সেখানে তিনটি ফুটবল টিম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। জোহানসবার্গ, প্রিটোরিয়া ও ডারবানে তিনটি ফুটবল ক্লাব তৈরি করেছিলেন গান্ধি।
অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে উল্লেখ করা হচ্ছে, ১৮৯৩ থেকে ১৯১৫ সালে যখন মহাত্মা গান্ধি দক্ষিণ আফ্রিকায় ছিলেন, তখন সেখানে তিনটি ফুটবল টিম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। জোহানসবার্গ, প্রিটোরিয়া ও ডারবানে তিনটি ফুটবল ক্লাব তৈরি করেছিলেন গান্ধি।
advertisement
advertisement
advertisement