মৃত্যুর ছায়া পৃথিবীর ওপর! কোথায় লুকিয়ে ২০টি ‘সিটি কিলার’ অ্যাস্টারয়েড...! কয়েক মিনিটেই ধ্বংস হবে এত শহর
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। গ্রহাণুটি চওড়ায় ৪০ থেকে ১০০ মিটার বলে জানিয়েছেন তাঁরা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘শহরের খুনি’ বা ‘সিটি কিলার’।
বুলেটের গতিতে ছুটে এসে রামধাক্কা! পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে পারে অতিকায় গ্রহাণু, নিমেষে মুছে যেতে পারে একাধিক দেশ! জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের এ হেন পূর্বাভাসে আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব। গ্রহাণুর আঘাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দুনিয়ার কোন প্রান্ত? আকাশের ওপারে, যেখানে চাঁদ-তারা রাতভর স্বপ্ন বোনে, ঠিক সেখানেই ঘুরে বেড়াচ্ছে কিছু নীরব ঘাতক—অ্যাস্টারয়েড। এরা নিঃশব্দ, দৃশ্যপটে প্রায় অদৃশ্য, অথচ একেকটা যেন আকাশ থেকে ফেলা মৃত্যুর বারুদ। মহাকাশবিজ্ঞানীরা যখন বলেন, “একটা অ্যাস্টারয়েডই শহর মুছে দিতে পারে,” তখন তা শুধু তথ্য নয়, ভবিষ্যতের এক আশঙ্কার সুর।
advertisement
advertisement
advertisement
সম্প্রতি ভেনাসের আশেপাশে এমন ২০টি ভয়ঙ্কর অ্যাস্টারয়েডের হদিস মিলেছে, যাদের কোনও নির্দিষ্ট গন্তব্য নেই—তারা যেন মহাকাশের ভবঘুরে ঘাতক। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন, ঠিক কতটা বিপদ লুকিয়ে রয়েছে এই মহাজাগতিক পাথরখণ্ডগুলোর মধ্যে, আর কেন বিজ্ঞানীরাও বলছেন—“এখনই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কিন্তু ভুলেও হালকাভাবে নেবেন না।”
advertisement
advertisement
আমাদের মহাকাশ অসংখ্য রহস্যে ভরা। লক্ষ লক্ষ অ্যাস্টারয়েড চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভাবুন তো, যদি এরকম কোনও পাথরের দৈত্য হঠাৎই পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খায়! সেক্ষেত্রে কয়েক মিনিটেই একটি গোটা শহর ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এটা কোনও সায়েন্স ফিকশন নয়, বরং বাস্তব একটি গবেষণার ফল। ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে এমন ২০টি বিপজ্জনক অ্যাস্টারয়েড ঘুরছে, যেগুলি ভবিষ্যতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে।
advertisement
ব্রাজিলের সাও পাওলো স্টেট ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর উপর গবেষণা চালিয়েছেন। তাঁদের মতে, এই মহাজাগতিক বস্তুগুলি ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। কিছু ‘ট্রোজান’ অ্যাস্টারয়েড রয়েছে, যারা গ্রহের কক্ষপথের সামনেও ও পিছনেও স্থির থাকে। এমনকি একটি অদ্ভুত ‘কোয়াসি-মুন’-এরও সন্ধান মিলেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘জুজভে’ (Zoozve)।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement