মৃত্যুর ছায়া পৃথিবীর ওপর! কোথায় লুকিয়ে ২০টি ‘সিটি কিলার’ অ্যাস্টারয়েড...! কয়েক মিনিটেই ধ্বংস হবে এত শহর

Last Updated:
যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। গ্রহাণুটি চওড়ায় ৪০ থেকে ১০০ মিটার বলে জানিয়েছেন তাঁরা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘শহরের খুনি’ বা ‘সিটি কিলার’।
1/14
আকাশের ওপারে, যেখানে চাঁদ-তারা রাতভর স্বপ্ন বোনে, ঠিক সেখানেই ঘুরে বেড়াচ্ছে কিছু নীরব ঘাতক—অ্যাস্টারয়েড। এরা নিঃশব্দ, দৃশ্যপটে প্রায় অদৃশ্য, অথচ একেকটা যেন আকাশ থেকে ফেলা মৃত্যুর বারুদ। মহাকাশবিজ্ঞানীরা যখন বলেন, “একটা অ্যাস্টারয়েডই শহর মুছে দিতে পারে,” তখন তা শুধু তথ্য নয়, ভবিষ্যতের এক আশঙ্কার সুর। সম্প্রতি ভেনাসের আশেপাশে এমন ২০টি ভয়ঙ্কর অ্যাস্টারয়েডের হদিস মিলেছে, যাদের কোনও নির্দিষ্ট গন্তব্য নেই—তারা যেন মহাকাশের ভবঘুরে ঘাতক। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন, ঠিক কতটা বিপদ লুকিয়ে রয়েছে এই মহাজাগতিক পাথরখণ্ডগুলোর মধ্যে, আর কেন বিজ্ঞানীরাও বলছেন—“এখনই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কিন্তু ভুলেও হালকাভাবে নেবেন না।”
বুলেটের গতিতে ছুটে এসে রামধাক্কা! পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে পারে অতিকায় গ্রহাণু, নিমেষে মুছে যেতে পারে একাধিক দেশ! জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের এ হেন পূর্বাভাসে আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব। গ্রহাণুর আঘাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দুনিয়ার কোন প্রান্ত? আকাশের ওপারে, যেখানে চাঁদ-তারা রাতভর স্বপ্ন বোনে, ঠিক সেখানেই ঘুরে বেড়াচ্ছে কিছু নীরব ঘাতক—অ্যাস্টারয়েড। এরা নিঃশব্দ, দৃশ্যপটে প্রায় অদৃশ্য, অথচ একেকটা যেন আকাশ থেকে ফেলা মৃত্যুর বারুদ। মহাকাশবিজ্ঞানীরা যখন বলেন, “একটা অ্যাস্টারয়েডই শহর মুছে দিতে পারে,” তখন তা শুধু তথ্য নয়, ভবিষ্যতের এক আশঙ্কার সুর।    
advertisement
2/14
 যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। গ্রহাণুটি চওড়ায় ৪০ থেকে ১০০ মিটার বলে জানিয়েছেন তাঁরা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘শহরের খুনি’ বা ‘সিটি কিলার’।
যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। গ্রহাণুটি চওড়ায় ৪০ থেকে ১০০ মিটার বলে জানিয়েছেন তাঁরা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘শহরের খুনি’ বা ‘সিটি কিলার’।
advertisement
3/14
এর থেকে বাঁচার নেই কি কোনও উপায়? ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ। যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ।
এর থেকে বাঁচার নেই কি কোনও উপায়? ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ। যে গ্রহাণুর ধাক্কায় পৃথিবী তছনছ হওয়ার আশঙ্কা, তার পোশাকি নাম ২০২৪ ওয়াইআর৪। সম্প্রতি এর হদিস মিলতেই মহাকাশ গবেষকদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। 
advertisement
4/14
সম্প্রতি ভেনাসের আশেপাশে এমন ২০টি ভয়ঙ্কর অ্যাস্টারয়েডের হদিস মিলেছে, যাদের কোনও নির্দিষ্ট গন্তব্য নেই—তারা যেন মহাকাশের ভবঘুরে ঘাতক। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন, ঠিক কতটা বিপদ লুকিয়ে রয়েছে এই মহাজাগতিক পাথরখণ্ডগুলোর মধ্যে, আর কেন বিজ্ঞানীরাও বলছেন—“এখনই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কিন্তু ভুলেও হালকাভাবে নেবেন না।”সম্প্রতি ভেনাসের আশেপাশে এমন ২০টি ভয়ঙ্কর অ্যাস্টারয়েডের হদিস মিলেছে, যাদের কোনও নির্দিষ্ট গন্তব্য নেই—তারা যেন মহাকাশের ভবঘুরে ঘাতক। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন, ঠিক কতটা বিপদ লুকিয়ে রয়েছে এই মহাজাগতিক পাথরখণ্ডগুলোর মধ্যে, আর কেন বিজ্ঞানীরাও বলছেন—“এখনই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কিন্তু ভুলেও হালকাভাবে নেবেন না।”
সম্প্রতি ভেনাসের আশেপাশে এমন ২০টি ভয়ঙ্কর অ্যাস্টারয়েডের হদিস মিলেছে, যাদের কোনও নির্দিষ্ট গন্তব্য নেই—তারা যেন মহাকাশের ভবঘুরে ঘাতক। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন, ঠিক কতটা বিপদ লুকিয়ে রয়েছে এই মহাজাগতিক পাথরখণ্ডগুলোর মধ্যে, আর কেন বিজ্ঞানীরাও বলছেন—“এখনই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কিন্তু ভুলেও হালকাভাবে নেবেন না।”
advertisement
5/14
ভেনাস অর্থাৎ শুক্র গ্রহের আশেপাশে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন ২০টি দৈত্যাকার অ্যাস্টারয়েডের সন্ধান পেয়েছেন, যেগুলির ভবিষ্যতে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে পারে। বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই এদের ‘সিটি কিলার’ নামে ডাকতে শুরু করেছেন। এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর কোনও নির্দিষ্ট গতিপথ নেই। ফলে বিপদের আশঙ্কা আরও বাড়ছে।
ভেনাস অর্থাৎ শুক্র গ্রহের আশেপাশে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন ২০টি দৈত্যাকার অ্যাস্টারয়েডের সন্ধান পেয়েছেন, যেগুলির ভবিষ্যতে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে পারে। বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই এদের ‘সিটি কিলার’ নামে ডাকতে শুরু করেছেন। এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর কোনও নির্দিষ্ট গতিপথ নেই। ফলে বিপদের আশঙ্কা আরও বাড়ছে।
advertisement
6/14
আমাদের মহাকাশ অসংখ্য রহস্যে ভরা। লক্ষ লক্ষ অ্যাস্টারয়েড চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভাবুন তো, যদি এরকম কোনও পাথরের দৈত্য হঠাৎই পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খায়! সেক্ষেত্রে কয়েক মিনিটেই একটি গোটা শহর ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এটা কোনও সায়েন্স ফিকশন নয়, বরং বাস্তব একটি গবেষণার ফল। ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে এমন ২০টি বিপজ্জনক অ্যাস্টারয়েড ঘুরছে, যেগুলি ভবিষ্যতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে।
আমাদের মহাকাশ অসংখ্য রহস্যে ভরা। লক্ষ লক্ষ অ্যাস্টারয়েড চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভাবুন তো, যদি এরকম কোনও পাথরের দৈত্য হঠাৎই পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খায়! সেক্ষেত্রে কয়েক মিনিটেই একটি গোটা শহর ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এটা কোনও সায়েন্স ফিকশন নয়, বরং বাস্তব একটি গবেষণার ফল। ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে এমন ২০টি বিপজ্জনক অ্যাস্টারয়েড ঘুরছে, যেগুলি ভবিষ্যতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে।
advertisement
7/14
ব্রাজিলের সাও পাওলো স্টেট ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর উপর গবেষণা চালিয়েছেন। তাঁদের মতে, এই মহাজাগতিক বস্তুগুলি ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। কিছু ‘ট্রোজান’ অ্যাস্টারয়েড রয়েছে, যারা গ্রহের কক্ষপথের সামনেও ও পিছনেও স্থির থাকে। এমনকি একটি অদ্ভুত ‘কোয়াসি-মুন’-এরও সন্ধান মিলেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘জুজভে’ (Zoozve)।
ব্রাজিলের সাও পাওলো স্টেট ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর উপর গবেষণা চালিয়েছেন। তাঁদের মতে, এই মহাজাগতিক বস্তুগুলি ভেনাসের কক্ষপথের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। কিছু ‘ট্রোজান’ অ্যাস্টারয়েড রয়েছে, যারা গ্রহের কক্ষপথের সামনেও ও পিছনেও স্থির থাকে। এমনকি একটি অদ্ভুত ‘কোয়াসি-মুন’-এরও সন্ধান মিলেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘জুজভে’ (Zoozve)।
advertisement
8/14
এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর বিশেষত্ব হল, এরা কোনও গ্রহকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘোরে না, বরং এরা এলোমেলোভাবে ঘোরাফেরা করে। এ কারণেই এদের ট্র্যাক করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর বিশেষত্ব হল, এরা কোনও গ্রহকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘোরে না, বরং এরা এলোমেলোভাবে ঘোরাফেরা করে। এ কারণেই এদের ট্র্যাক করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
advertisement
9/14
গবেষণায় আরও জানা গিয়েছে, সম্ভবত এই অ্যাস্টারয়েডগুলি মূল অ্যাস্টারয়েড বেল্ট থেকে এসেছে, যেটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝখানে অবস্থিত। এদের প্রত্যেকটির আকার ১৪০ মিটারের বেশি। এবং এর কোনও একটির সঙ্গে যদি পৃথিবীর সংঘর্ষ ঘটে, তাহলে একটি গোটা শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
গবেষণায় আরও জানা গিয়েছে, সম্ভবত এই অ্যাস্টারয়েডগুলি মূল অ্যাস্টারয়েড বেল্ট থেকে এসেছে, যেটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝখানে অবস্থিত। এদের প্রত্যেকটির আকার ১৪০ মিটারের বেশি। এবং এর কোনও একটির সঙ্গে যদি পৃথিবীর সংঘর্ষ ঘটে, তাহলে একটি গোটা শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
advertisement
10/14
যদিও বর্তমানে এই অ্যাস্টারয়েডগুলি পৃথিবী থেকে বহু দূরে অবস্থান করছে এবং এখনই সরাসরি কোনও বিপদের আশঙ্কা নেই, তবুও চিন্তার বিষয় হল—ভেনাস ও পৃথিবীর দূরত্ব মাত্র ৪ কোটি কিলোমিটার। যদি এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর গতিপথ সামান্যও পরিবর্তিত হয় এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ তাদের টেনে আনে, তাহলে ভয়ঙ্কর বিপদ অনিবার্য।
যদিও বর্তমানে এই অ্যাস্টারয়েডগুলি পৃথিবী থেকে বহু দূরে অবস্থান করছে এবং এখনই সরাসরি কোনও বিপদের আশঙ্কা নেই, তবুও চিন্তার বিষয় হল—ভেনাস ও পৃথিবীর দূরত্ব মাত্র ৪ কোটি কিলোমিটার। যদি এই অ্যাস্টারয়েডগুলোর গতিপথ সামান্যও পরিবর্তিত হয় এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ তাদের টেনে আনে, তাহলে ভয়ঙ্কর বিপদ অনিবার্য।
advertisement
11/14
গবেষণায় বলা হয়েছে, অনেক অ্যাস্টারয়েড এমন অদ্ভুত ও ট্যাঁড়া গতিপথে চলে যে, আমরা কেবল তখনই দেখতে পাই যখন তারা একেবারে কাছাকাছি চলে আসে। আরও ভয়ানক বিষয় হল, অনেক অ্যাস্টারয়েড এখনও আমাদের চোখের আড়ালে রয়েছে, কারণ সূর্যের তীব্র আলো তাদের আড়াল করে রাখে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, অনেক অ্যাস্টারয়েড এমন অদ্ভুত ও ট্যাঁড়া গতিপথে চলে যে, আমরা কেবল তখনই দেখতে পাই যখন তারা একেবারে কাছাকাছি চলে আসে। আরও ভয়ানক বিষয় হল, অনেক অ্যাস্টারয়েড এখনও আমাদের চোখের আড়ালে রয়েছে, কারণ সূর্যের তীব্র আলো তাদের আড়াল করে রাখে।
advertisement
12/14
এই গবেষণার প্রধান লেখক ভ্যালেরিও কাররুব্বা (Valerio Carrubba) বলেন, “এই মহাজাগতিক বস্তুগুলির সম্ভাব্য বিপদকে অবহেলা করা উচিত নয়। তবে এটাও সত্যি যে, এখনই ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই।”
এই গবেষণার প্রধান লেখক ভ্যালেরিও কাররুব্বা (Valerio Carrubba) বলেন, “এই মহাজাগতিক বস্তুগুলির সম্ভাব্য বিপদকে অবহেলা করা উচিত নয়। তবে এটাও সত্যি যে, এখনই ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই।”
advertisement
13/14
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসাব অনুযায়ী, ২০৩২ সাল নাগাদ পৃথিবীর ধার ঘেঁষে দুরন্ত গতিতে ছুটে যাবে ওই গ্রহাণু। আর ঠিক তখনই ধাক্কা লাগার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। নাসা জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে টেলিস্কোপের সাহায্যে গ্রহাণুটিকে ভাল ভাবে পর্যালোচনা করার সুযোগ পাওয়া যাবে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসাব অনুযায়ী, ২০৩২ সাল নাগাদ পৃথিবীর ধার ঘেঁষে দুরন্ত গতিতে ছুটে যাবে ওই গ্রহাণু। আর ঠিক তখনই ধাক্কা লাগার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। নাসা জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে টেলিস্কোপের সাহায্যে গ্রহাণুটিকে ভাল ভাবে পর্যালোচনা করার সুযোগ পাওয়া যাবে।
advertisement
14/14
তার পর কিছু দিনের জন্য মহাশূন্যে অনেকটা দূরে চলে যাবে ২০২৪ ওয়াইআর৪। তাই এর উপর নজরদারিতে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
তার পর কিছু দিনের জন্য মহাশূন্যে অনেকটা দূরে চলে যাবে ২০২৪ ওয়াইআর৪। তাই এর উপর নজরদারিতে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
advertisement
advertisement
advertisement