বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি! তিস্তায় লাল সতর্কতা, উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার মেগা আপডেট

Last Updated:
Weather Update: দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ। আজ সকাল ৭ টায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ১৪৬২ কিউসেক।
1/5
জলপাইগুড়িতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ ভারী বৃষ্টি। মেঘের গর্জন, মেঘলা আকাশ, শনিবার সকালের দিকে অন্ধকার নেমে এসেছে।তিস্তা লাল সতর্কতা জারি।
<strong>জলপাইগুড়ি,  সুরজিৎ দে: </strong>জলপাইগুড়িতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি। মেঘের গর্জন, মেঘলা আকাশ, শনিবার সকাল থেকে অন্ধকার গিলে খেয়েছে আকাশ। তিস্তা নদীতে লাল সতর্কতা জারি।
advertisement
2/5
দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ। আজ সকাল ৭ টায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ১৪৬২ কিউসেক।
দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে। আজ সকাল ৭ টায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ১৪৬২ কিউসেক। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
3/5
লাগাটার ভারী বৃষ্টির কারণে জলপাইগুড়ি শহর এবং সংলগ্ন বেশ কিছু জায়গায় জল দাঁড়িয়ে যাওয়ার খবর রয়েছে। সকাল থেকে রাস্তায় লোকজন অনেকটাই কম লক্ষ্য করা যায়। অন্যান্য দিনের মতো এদিন সকালের দিকে দোকানপাট সেভাবে খোলেনি।
লাগাতার ভারী বৃষ্টির কারণে জলপাইগুড়ি শহর এবং সংলগ্ন বেশ কিছু জায়গায় জল দাঁড়িয়ে যাওয়ার খবর রয়েছে। সকাল থেকে রাস্তায় লোকজন অনেকটাই কম লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অন্যান্য দিনের মতো এদিন সকালের দিকে দোকানপাট সেভাবে খোলেনি। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
4/5
তিস্তার মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ বর্ডার পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সর্তকতার পাশাপাশি এনএইচ ৩১ জলঢাকা নদীর উপরে অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সর্তকতা জারি রয়েছে বলে ফ্লাড কন্ট্রোল রুম জলপাইগুড়ি শেষ দফতর সূত্রে শনিবার ৭,৪৫ মিনিট নাগাদ জানা যায়।
তিস্তার মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ বর্ডার পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সর্তকতার পাশাপাশি এনএইচ ৩১ জলঢাকা নদীর উপরে অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সর্তকতা জারি রয়েছে বলে ফ্লাড কন্ট্রোল রুম জলপাইগুড়ি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। 
advertisement
5/5
বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের উপস্থিতি অনেকটাই কম। একদিকে ভারী বৃষ্টি, পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির ফলে অনেক জায়গায় জল জমার কারণে চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা। এখনো বহু জায়গায় ড্রেন এর ব্যবস্থা ঠিকঠাক না থাকার দরুন ভারী বৃষ্টি হলেই জল বেরোতে না পেরে বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকে, আর তাতে চলাচলে সমস্যায় পড়তে হয় সাধারণ বাসিন্দাদের বলে অভিযোগ
বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের উপস্থিতি অনেকটাই কম। একদিকে ভারী বৃষ্টি, পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির ফলে অনেক জায়গায় জল জমার কারণে চরম দুর্ভোগে বাসিন্দারা। এখনও বহু জায়গায় ড্রেনের ব্যবস্থা ঠিকঠাক না থাকার ভারী বৃষ্টি হলেই জল বেরোতে না পেরে বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকে। আর তাতে চলাচলে সমস্যায় পড়তে হয় সাধারণ বাসিন্দাদের। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement