গরমকে পাত্তা না দিয়ে সকাল সকাল ভোটে লম্বা লাইন

Last Updated:
1/5
শুরু দ্বিতীয় দফার ভোটযুদ্ধ ৷ প্রথম দফায় দুই পর্বে ঝুড়ি ঝুড়ি অভিযোগ জমা পড়ার কথা মাথায় রেখে দ্বিতীয় দফায় আরও কড়া নির্বাচন কমিশন ৷ নির্বাচন কমিশনের নজরদারিতে রবিবার শুরু হবে দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ ৷ রবিবার ১৭ এপ্রিল সাতটি জেলার ৫৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে ১৩,৬৮১ বুথে চলবে ভোট গ্রহণ ৷ ৩৮৩ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে রবিবার ৷ এই দফায় লড়াইয়ে সামিল একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী ৷ হরকা বাহাদুর থেকে দুধকুমার মণ্ডল, ভাইচুং ভুটিয়া থেকে আবু নাসের খান, গৌতম দেব থেকে অশোক ভট্টাচার্য ৷ হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে চোখ টানবে প্রবীণ থেকে নবীন রাজনীতিবিদরা ৷
শুরু দ্বিতীয় দফার ভোটযুদ্ধ ৷ প্রথম দফায় দুই পর্বে ঝুড়ি ঝুড়ি অভিযোগ জমা পড়ার কথা মাথায় রেখে দ্বিতীয় দফায় আরও কড়া নির্বাচন কমিশন ৷ নির্বাচন কমিশনের নজরদারিতে রবিবার শুরু হবে দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ ৷ রবিবার ১৭ এপ্রিল সাতটি জেলার ৫৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে ১৩,৬৮১ বুথে চলবে ভোট গ্রহণ ৷ ৩৮৩ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে রবিবার ৷ এই দফায় লড়াইয়ে সামিল একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী ৷ হরকা বাহাদুর থেকে দুধকুমার মণ্ডল, ভাইচুং ভুটিয়া থেকে আবু নাসের খান, গৌতম দেব থেকে অশোক ভট্টাচার্য ৷ হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে চোখ টানবে প্রবীণ থেকে নবীন রাজনীতিবিদরা ৷
advertisement
2/5
বীরভূম ও উত্তরবঙ্গের ছ'টি জেলায় চলছে নির্বাচন ৷ দ্বিতীয় দফার ভোটের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ছ'শো সাতানব্বই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পুলিশকর্মীরাও।
বীরভূম ও উত্তরবঙ্গের ছ'টি জেলায় চলছে নির্বাচন ৷ দ্বিতীয় দফার ভোটের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ছ'শো সাতানব্বই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পুলিশকর্মীরাও।
advertisement
3/5
দ্বিতীয় দফার ভোট হবে বীরভূমের ১১টি আসনে ও উত্তরবঙ্গের ছটি জেলায়। ৭ জেলার ৫৬টি আসনে সম্পন্ন হবে ভোটগ্রহণ ৷ নির্বাচন চলবে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ এবং বীরভূমে ৷ রবিবারের ভোটযুদ্ধে সামিল হবেন মোট ১ কোটি ২১ লাখ ৪১ হাজার ৬০৯ মোট ভোটার ৷ এর মধ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৭১৭ ৷ ৫৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের ১৩,৬৮১ বুথের মধ্যে ২৯০৯টিই হল স্পর্শকাতর বুথ ৷
দ্বিতীয় দফার ভোট হবে বীরভূমের ১১টি আসনে ও উত্তরবঙ্গের ছটি জেলায়। ৭ জেলার ৫৬টি আসনে সম্পন্ন হবে ভোটগ্রহণ ৷ নির্বাচন চলবে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ এবং বীরভূমে ৷ রবিবারের ভোটযুদ্ধে সামিল হবেন মোট ১ কোটি ২১ লাখ ৪১ হাজার ৬০৯ মোট ভোটার ৷ এর মধ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৭১৭ ৷ ৫৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের ১৩,৬৮১ বুথের মধ্যে ২৯০৯টিই হল স্পর্শকাতর বুথ ৷
advertisement
4/5
প্রথম দু'দিনের ভোটে বহু অভিযোগ জমা পড়েছিল নির্বাচন কমিশন। তাই দ্বিতীয় দফায় সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ করেছে কমিশন। দ্বিতীয় দফার নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে ৬৯৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ৷ একই সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পুলিশের কর্মীরাও ৷ কমিশন সিসিটিভি, লাইভ মনিটারিং ক্যামেরা, ভিডিওগ্রাফি মাধ্যমে নজরদারি চালাবে নির্বাচনী অঞ্চলগুলিতে ৷ গন্ডগোল এড়াতে থাকবে ক্যুইক রেসপন্স টিম ও ফ্লাইং স্কোয়াড ৷ ভোটার লাইন নিয়ন্ত্রণের জন্য বুথ প্রতি একজন করে লাঠিধারী পুলিশ রাখা হয়েছে ৷
প্রথম দু'দিনের ভোটে বহু অভিযোগ জমা পড়েছিল নির্বাচন কমিশন। তাই দ্বিতীয় দফায় সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ করেছে কমিশন। দ্বিতীয় দফার নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে ৬৯৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ৷ একই সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পুলিশের কর্মীরাও ৷ কমিশন সিসিটিভি, লাইভ মনিটারিং ক্যামেরা, ভিডিওগ্রাফি মাধ্যমে নজরদারি চালাবে নির্বাচনী অঞ্চলগুলিতে ৷ গন্ডগোল এড়াতে থাকবে ক্যুইক রেসপন্স টিম ও ফ্লাইং স্কোয়াড ৷ ভোটার লাইন নিয়ন্ত্রণের জন্য বুথ প্রতি একজন করে লাঠিধারী পুলিশ রাখা হয়েছে ৷
advertisement
5/5
সন্ত্রস্ত ও উত্তেজনাপূর্ণ এলাকাগুলির মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য রিটার্নিং অফিসারের দফতর বার বার খোঁজ নেবে। কোনও অনিয়মের খবর পেলেই বাহিনী পৌঁছে তাঁদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছে কমিশন। গত ৪ এপ্রিল, প্রথম পর্বের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী যথাযথভাবে টহল দেয়নি বলে অভিযোগ তোলে বিরোধীরা ৷ বিরোধীদের এই অভিযোগের পর নির্বাচন কমিশন নির্দেশ দিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী কখন কোথায় ব্যবহার করা হচ্ছে, পর্যবেক্ষকদের তার হিসেব লগবুকে রাখতে হবে । তাদের গতিবিধির উপরও কড়া নজর রাখতে হবে। ভোট মূলত উত্তরবঙ্গে হলেও, বীরভূমে বাড়তি নজর থাকবে নির্বাচন কমিশনের। বীরভূমের লাল মাটিতে শান্তিপূর্ণ ভোট করাই মূল চ্যালেঞ্জ নাসিম জাইদি অ্যান্ড কোম্পানির।
সন্ত্রস্ত ও উত্তেজনাপূর্ণ এলাকাগুলির মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য রিটার্নিং অফিসারের দফতর বার বার খোঁজ নেবে। কোনও অনিয়মের খবর পেলেই বাহিনী পৌঁছে তাঁদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছে কমিশন। গত ৪ এপ্রিল, প্রথম পর্বের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী যথাযথভাবে টহল দেয়নি বলে অভিযোগ তোলে বিরোধীরা ৷ বিরোধীদের এই অভিযোগের পর নির্বাচন কমিশন নির্দেশ দিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী কখন কোথায় ব্যবহার করা হচ্ছে, পর্যবেক্ষকদের তার হিসেব লগবুকে রাখতে হবে । তাদের গতিবিধির উপরও কড়া নজর রাখতে হবে। ভোট মূলত উত্তরবঙ্গে হলেও, বীরভূমে বাড়তি নজর থাকবে নির্বাচন কমিশনের। বীরভূমের লাল মাটিতে শান্তিপূর্ণ ভোট করাই মূল চ্যালেঞ্জ নাসিম জাইদি অ্যান্ড কোম্পানির।
advertisement
advertisement
advertisement