রেশম শিল্পে মন খারাপ করা ছবি! পরিকল্পনার অভাবে গবাদিপশুদের জন্য বিক্রি করতে হচ্ছে তুঁতপাতা
- Reported by:Jiam Momin
- hyperlocal
- Published by:Madhab Das
Last Updated:
তুঁতপাতা বোঝাই করে বিক্রি হচ্ছে অল্প দরে। গরু ও ছাগল পালনকারীরাই এখন এই পাতার প্রধান ক্রেতা। একসময় সমগ্র রাজ্যে মালদহ জেলা রেশম চাষের জন্য বিখ্যাত ছিল।
একসময় রেশমের ঘ্রাণে ভরা ছিল সমগ্র মালদহ জেলা। জেলার অন্যতম অর্থনৈতিক অবস্থা নির্ভরশীল ছিল এই চাষকে ঘিরে। তবে এবারে সেই রেশম চাষে ব্যবহৃত তুঁতপাতা বিক্রি হচ্ছে গরুর খাবার হিসেবে। যে তুঁতপাতা একসময় রেশম পলুর একমাত্র খাদ্য ছিল, সেই তুঁতপাতাই গবাদিপশুর খাবার হিসেবে বিক্রি হচ্ছে কালিয়াচকের বিভিন্ন বাজারে। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
তুঁতপাতা বোঝাই করে বিক্রি হচ্ছে অল্প দরে। গরু ও ছাগল পালনকারীরাই এখন এই পাতার প্রধান ক্রেতা। একসময় সমগ্র রাজ্যে মালদহ জেলা রেশম চাষের জন্য বিখ্যাত ছিল। 'রেশমের মালদহ' নামেই পরিচিত ছিল এই জেলা। কালিয়াচকের তিনটি ব্লক ছিল রেশম চাষের মূল কেন্দ্র। এছাড়াও গাজোল, চাঁচল, হরিশ্চন্দ্রপুর ইত্যাদি ব্লক এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে দেখা মিলত রেশম চাষ।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
তবে এখনও কিছু মানুষ আছেন যারা পূর্বপুরুষের এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে মরিয়া। তাদেরই প্রচেষ্টায় এখনও কিছু ঘরে পলু পালন হয়, কিছু তুঁতগাছ এখনও সবুজ হয়ে আছে স্মৃতির মতো। তাঁরা আশাবাদী যদি সরকারি উদ্যোগ ও প্রণোদনা পাওয়া যায়, তাহলে আবারও মালদহ জেলার সেই পুরনো ঐতিহ্য ‘রেশম চাষ’ ফিরিয়ে আনা সম্ভব। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)








