Darjeeling Toy Trains: টয়ট্রনের ইতিহাস জানতে যেতে হবে পৃথিবীর সবচেয়ে উচু রেলওয়ে স্টেশন !

Last Updated:
টয়ট্রেনের ইতিহাসকে ফিরে দেখতে হলে যেতে হবে এই জায়গায়! পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে স্টেশনেই তৈরি ঘুম জাদুঘর বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু!
1/6
পৃথিবীর সবথেকে উচ্চতম রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে সেখানকার সৌন্দর্য এবং ব্রিটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী সেই স্টিম ইঞ্জিন চালিত ট্রেনের মজা নিতে কাতারে কাতারে পর্যটক ভিড় জমায় এই জায়গায়। কনকনে ঠান্ডা আমেজে রেলওয়ে স্টেশনে বসে গরম গরম দার্জিলিং চা হাতে যখন চোখের সামনে দিয়ে ধোয়া উড়াতে উড়াতে ছুটে চলবে টয় ট্রেন গুলি সেই অনুভূতিটা যেন আপামর বাঙালির নস্টালজিয়া। তবে জানেন কি এই ঘুম স্টেশনের উপরেই রয়েছে এই টয় ট্রেনের ইতিহাস তৈরি হয়েছে ঘুম মিউজিয়াম। (সুজয় ঘোষ)
পৃথিবীর সবথেকে উচ্চতম রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে সেখানকার সৌন্দর্য এবং ব্রিটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী সেই স্টিম ইঞ্জিন চালিত ট্রেনের মজা নিতে কাতারে কাতারে পর্যটক ভিড় জমায় এই জায়গায়। কনকনে ঠান্ডা আমেজে রেলওয়ে স্টেশনে বসে গরম গরম দার্জিলিং চা হাতে যখন চোখের সামনে দিয়ে ধোয়া উড়াতে উড়াতে ছুটে চলবে টয় ট্রেন গুলি সেই অনুভূতিটা যেন আপামর বাঙালির নস্টালজিয়া। তবে জানেন কি এই ঘুম স্টেশনের উপরেই রয়েছে এই টয় ট্রেনের ইতিহাস তৈরি হয়েছে ঘুম মিউজিয়াম। (সুজয় ঘোষ)
advertisement
2/6
অনেকের কাছেই মিউজিয়াম এখনও অজানা। দার্জিলিং স্টেশন থেকে ঘুম স্টেশন পর্যন্ত চলাচলকারী প্রত্যেকটি জয়রাইডে পর্যটকদের উপহারস্বরূপ থাকে এই ঘুম মিউজিয়াম দর্শন। ডিএইচআর ঘুম মিউজিয়াম হল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের তিনটি জাদুঘরের মধ্যে একটি। এটি ঘুম রেলওয়ে স্টেশনের উপরে অবস্থিত।
অনেকের কাছেই মিউজিয়াম এখনও অজানা। দার্জিলিং স্টেশন থেকে ঘুম স্টেশন পর্যন্ত চলাচলকারী প্রত্যেকটি জয়রাইডে পর্যটকদের উপহারস্বরূপ থাকে এই ঘুম মিউজিয়াম দর্শন। ডিএইচআর ঘুম মিউজিয়াম হল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের তিনটি জাদুঘরের মধ্যে একটি। এটি ঘুম রেলওয়ে স্টেশনের উপরে অবস্থিত।
advertisement
3/6
ঘুম হল দেশের সর্বোচ্চ রেল স্টেশন যার উচ্চতা ৭,৪০৭ ফুট। অন্য দুটি ডিএইচআর জাদুঘর কার্সিয়ং এবং সুকনায় অবস্থিত। ১৯৯৯ সালে, দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের বিখ্যাত ন্যারোগেজ টয় ট্রেনটি ইউনেস্কোর হেরিটেজের তকমা পায়। এবং ২০০০ সালে, ঘূম জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং দর্শনার্থীদের জন্য তার ঐতিহ্য প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।
ঘুম হল দেশের সর্বোচ্চ রেল স্টেশন যার উচ্চতা ৭,৪০৭ ফুট। অন্য দুটি ডিএইচআর জাদুঘর কার্সিয়ং এবং সুকনায় অবস্থিত। ১৯৯৯ সালে, দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের বিখ্যাত ন্যারোগেজ টয় ট্রেনটি ইউনেস্কোর হেরিটেজের তকমা পায়। এবং ২০০০ সালে, ঘুম জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং দর্শনার্থীদের জন্য তার ঐতিহ্য প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।
advertisement
4/6
ঘুম প্ল্যাটফর্মের ঠিক বিপরীতে, যাদুঘর প্রাঙ্গনে প্রবেশের গেট রয়েছে। গেট দিয়ে ঢুকতেই চারপাশে ছোট্ট বাগান এবং বসার জায়গা এর ঠিক ডানদিকে রয়েছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের সবচেয়ে পুরানো ট্রেনের ইঞ্জিন, যা ১৮৮১ সালে পর্বতমালার মধ্য দিয়ে প্রথম রেল সংযোগ প্রদান করে। এটিই এই জাদুঘরের বিশেষ আকর্ষণ। এই মিউজিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করলেই ফিরে যাবেন পুরনো সেই দিনগুলিতে।
ঘুম প্ল্যাটফর্মের ঠিক বিপরীতে, জাদুঘর প্রাঙ্গনে প্রবেশের গেট রয়েছে। গেট দিয়ে ঢুকতেই চারপাশে ছোট্ট বাগান এবং বসার জায়গা এর ঠিক ডানদিকে রয়েছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের সবচেয়ে পুরানো ট্রেনের ইঞ্জিন, যা ১৮৮১ সালে পর্বতমালার মধ্য দিয়ে প্রথম রেল সংযোগ প্রদান করে। এটিই এই জাদুঘরের বিশেষ আকর্ষণ। এই মিউজিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করলেই ফিরে যাবেন পুরনো সেই দিনগুলিতে।
advertisement
5/6
চোখের সামনে ভেসে উঠবে ব্রিটিশ আমলের সেই টয় ট্রেন যাত্রা। পুরনো দিনের হ্যাজাক লাইট থেকে শুরু করে টানা রিসকা সহ টয় ট্রেনের বিভিন্ন জিনিস আজও সংরক্ষিত করে রাখা রয়েছে এই মিউজিয়ামে। এই প্রসঙ্গে এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক শ্রীজা চক্রবর্তী বলেন দার্জিলিং স্টেশন থেকে টয় ট্রেনে চেপে জয়রাইজ শুরু করেছি এখন পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছি, এখানে ঘুম মিউজিয়াম রয়েছে সেটি ঘুরে দেখব এই অনুভূতিটা সত্যিই অসাধারণ।
চোখের সামনে ভেসে উঠবে ব্রিটিশ আমলের সেই টয় ট্রেন যাত্রা। পুরনো দিনের হ্যাজাক লাইট থেকে শুরু করে টানা রিসকা সহ টয় ট্রেনের বিভিন্ন জিনিস আজও সংরক্ষিত করে রাখা রয়েছে এই মিউজিয়ামে। এই প্রসঙ্গে এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক শ্রীজা চক্রবর্তী বলেন দার্জিলিং স্টেশন থেকে টয় ট্রেনে চেপে জয়রাইজ শুরু করেছি এখন পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছি, এখানে ঘুম মিউজিয়াম রয়েছে সেটি ঘুরে দেখব এই অনুভূতিটা সত্যিই অসাধারণ।
advertisement
6/6
তাহলে আর দেরি কিসের শীতের ছুটিতে পাহাড়ের রানি দার্জিলিং গিয়ে হেরিটেজ সেই স্টিম ইঞ্জিন চালিত ট্রেনের চেপে বেরিয়ে পড়ুন শৈল শহর ভ্রমণে এবং সেখানেই এই ডিএইচআর ঘুম মিউজিয়ামটি আপনার জয় রাইডের অংশ হবে।
তাহলে আর দেরি কিসের শীতের ছুটিতে পাহাড়ের রানি দার্জিলিং গিয়ে হেরিটেজ সেই স্টিম ইঞ্জিন চালিত ট্রেনের চেপে বেরিয়ে পড়ুন শৈল শহর ভ্রমণে এবং সেখানেই এই ডিএইচআর ঘুম মিউজিয়ামটি আপনার জয় রাইডের অংশ হবে।
advertisement
advertisement
advertisement