Epidemic: অসুখ মহামারী হয় কী করে! সরকারের ঘোষণার পর অতিমারীতে কী কী বদলায়, জানুন
- Published by:Suman Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
ছিল অসুখ। কিন্তু ধীরে ধীরে তা মহামারীর আকার নিল।
advertisement
করোনার পর এবার ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। আরও এক মহামারীর সামনে দাঁড়িয়ে গোটা দেশ। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক মানুষ ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। আক্রান্ত বহু। কেন্দ্রের তরফে ইতিমধ্যে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে যেন মহামারী হিসাবে ঘোষণা করা হয়! এবং যাবতীয় সাবধানতা অবলম্বন করা হয়।
advertisement
advertisement
যখন কোনও রোগ মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়, সেই অসুখ থেক মৃত্যুর হার বাড়তে থাকে, এমনকী ওই অসুখে ভোগা দেশের সংখ্যাও বাড়তে থাকে, তখনই মহামারী বলে ঘোষণা করা হয়। কোন রোগকে মহামারী ঘোষণা করা হবে তার সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মহামারী, অর্থাত্, গোটা বিশ্বেই যে রোগ ছড়াতে পারে। সেই রোগ বিপদ বাড়াতে পারে গোটা বিশ্বের।
advertisement
১৮৯৭ সালে দেশে যখন ইংরেজ শাসন, তখনই মহামারী আইন তৈরি হয়। বিপজ্জনক অসুখ ছড়াতে শুরু করলে সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা মজবুত করতে এই আইন চালু করা হয়েছিল। মহামারী ঘোষিত হলেই মহামারী আইন বলবত্ হবে। এক্ষেত্রে মহামারী আইন ভাঙলে যে কাউকে শাস্তির মুখে পড়তে হবে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৮ ধারা অনুযায়ী কঠিন শাস্তি হতে পারে। অন্যদিকে, মহামারীতে সংক্রমিক ব্যক্তির জন্য হাসপাতাল বা অস্থায়ী আবাসে নিভৃতবাসের ব্যবস্থা করা সরকারের দায়িত্ব। মহামারীর সময় সামাজিক দূরত্ব পালন করাটাও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত।