Sunny Leone: সরকারি প্রকল্পে মাসে ১০০০ টাকা ভাতা পাচ্ছেন সানি লিওন! স্বামীর নাম জনি সিন্স, ছত্তীশগড়ে শোরগোল

Last Updated:
Sunny Leone: আসলে গোটাটাই অনলাইন জালিয়াতি। বেআইনিভাবে প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার জন্য এক ব্যক্তি সানি লিওন বলে নিজের নাম রেজিস্টার্ড করান। আর স্বামীর নাম দেন জনি সিন্স।
1/8
সরকারি প্রকল্পে ভাতা নিচ্ছেন সানি লিওন। প্রতি মাসে ১০০০ টাকা। হ্যাঁ, এমনই চমকে দেওয়া ঘটনা ঘটেছে ছত্তীশগড়ে। নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিবাহিত মহিলাদের জন্য ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’ নামে প্রকল্প চালু করেছে ছত্তিশগড় সরকার। এই প্রকল্পেরই সুবিধা নিচ্ছেন ‘অভিনেত্রী’।
সরকারি প্রকল্পে ভাতা নিচ্ছেন সানি লিওন। প্রতি মাসে ১০০০ টাকা। হ্যাঁ, এমনই চমকে দেওয়া ঘটনা ঘটেছে ছত্তীশগড়ে। নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিবাহিত মহিলাদের জন্য ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’ নামে প্রকল্প চালু করেছে ছত্তিশগড় সরকার। এই প্রকল্পেরই সুবিধা নিচ্ছেন ‘অভিনেত্রী’।
advertisement
2/8
আসলে গোটাটাই অনলাইন জালিয়াতি। বেআইনিভাবে প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার জন্য এক ব্যক্তি সানি লিওন বলে নিজের নাম রেজিস্টার্ড করান। আর স্বামীর নাম দেন জনি সিন্স। ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’-এর ওয়েবসাইট স্ক্যান করার পরই এই ঘটনা সামনে আসে।
আসলে গোটাটাই অনলাইন জালিয়াতি। বেআইনিভাবে প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার জন্য এক ব্যক্তি সানি লিওন বলে নিজের নাম রেজিস্টার্ড করান। আর স্বামীর নাম দেন জনি সিন্স। ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’-এর ওয়েবসাইট স্ক্যান করার পরই এই ঘটনা সামনে আসে।
advertisement
3/8
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’-এর ওয়েবসাইটে উপভোক্তার কলামে জ্বলজ্বল করছে ‘সানি লিওন’-এর নাম। আর তাঁর স্বামীর কলামে লেখা ‘জনি সিন্স’-এর নাম। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বস্তার জেলার তালুর সেক্টরের অঙ্গনওয়াড়ি পর্যায়ে এই নাম জমা পড়ে।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’-এর ওয়েবসাইটে উপভোক্তার কলামে জ্বলজ্বল করছে ‘সানি লিওন’-এর নাম। আর তাঁর স্বামীর কলামে লেখা ‘জনি সিন্স’-এর নাম। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বস্তার জেলার তালুর সেক্টরের অঙ্গনওয়াড়ি পর্যায়ে এই নাম জমা পড়ে।
advertisement
4/8
আশ্চর্যের কথা হল, অঙ্গনওয়াড়ি এবং এক সুপারভাইজার এই নামের অনুমোদনও দিয়ে দেন। রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত দশ মাস প্রকল্পের টাকা পেয়েছেন ভুয়ো সানি লিওন। মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে ঢুকেছে তাঁর অ্যাকাউন্টে।
আশ্চর্যের কথা হল, অঙ্গনওয়াড়ি এবং এক সুপারভাইজার এই নামের অনুমোদনও দিয়ে দেন। রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত দশ মাস প্রকল্পের টাকা পেয়েছেন ভুয়ো সানি লিওন। মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে ঢুকেছে তাঁর অ্যাকাউন্টে।
advertisement
5/8
এই প্রসঙ্গে বস্তারের এক সিনিয়র পুলিশ কর্তা জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ জমা পড়লে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বস্তারের কালেক্টর হরিশ এস বলেছেন, “গোটা বিষয়টা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
এই প্রসঙ্গে বস্তারের এক সিনিয়র পুলিশ কর্তা জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ জমা পড়লে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বস্তারের কালেক্টর হরিশ এস বলেছেন, “গোটা বিষয়টা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
advertisement
6/8
তদন্তে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বীরেন্দ্র যোশি। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর বেদমতী যোশির নথি দিয়ে মহতরি বন্দনা যোজনায় নাম তুলেছিলেন তিনি। প্রতি মাসে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতেন নিজের অ্যাকাউন্টে। সরকারের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে বীরেন্দ্রর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
তদন্তে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বীরেন্দ্র যোশি। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর বেদমতী যোশির নথি দিয়ে মহতরি বন্দনা যোজনায় নাম তুলেছিলেন তিনি। প্রতি মাসে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতেন নিজের অ্যাকাউন্টে। সরকারের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে বীরেন্দ্রর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
7/8
ছত্তীশগড়ে এখন ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি সরকার। এই ঘটনা সামনে আসার পর আসরে নেমেছে বিরোধী দল কংগ্রেস। মহতারি বন্দনা যোজনার টাকা সমর্থকদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে বিজেপিকে বিঁধেছেন ছত্তীশগড়ের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি দীপক বাইজ। এক্স প্ল্যাটফর্মে দীপক লিখেছেন, “মহতারি যোজনার টাকা সানি লিওনের নাম করে প্রিয়পাত্রদের মধ্যে বিলিয়ে দিচ্ছে বিজেপি।” তবে এই নিয়ে বিজেপির তরফে এখনও কেউ মুখ খোলেননি।
ছত্তীশগড়ে এখন ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি সরকার। এই ঘটনা সামনে আসার পর আসরে নেমেছে বিরোধী দল কংগ্রেস। মহতারি বন্দনা যোজনার টাকা সমর্থকদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে বিজেপিকে বিঁধেছেন ছত্তীশগড়ের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি দীপক বাইজ। এক্স প্ল্যাটফর্মে দীপক লিখেছেন, “মহতারি যোজনার টাকা সানি লিওনের নাম করে প্রিয়পাত্রদের মধ্যে বিলিয়ে দিচ্ছে বিজেপি।” তবে এই নিয়ে বিজেপির তরফে এখনও কেউ মুখ খোলেননি।
advertisement
8/8
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে চলু হয় ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’ প্রকল্প। এই প্রকল্পে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা সাহায্য করা হয়। বিবাহিত, বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না বা স্বামী পরিত্যক্ত ২১ বছর বা তার বেশি বয়সী মহিলারা এই সাহায্য পান।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে চলু হয় ‘মহতরি বন্দনা যোজনা’ প্রকল্প। এই প্রকল্পে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা সাহায্য করা হয়। বিবাহিত, বিধবা, বিবাহবিচ্ছিন্না বা স্বামী পরিত্যক্ত ২১ বছর বা তার বেশি বয়সী মহিলারা এই সাহায্য পান।
advertisement
advertisement
advertisement