মায়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বাড়িঘর ও নিরাপত্তা ঘোষণা করে ট্যুইট করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী। এই ট্যুইটের কয়েক ঘণ্টা পরেই মন্ত্রীর নিজের সরকারই তাঁর বিবৃতির বিরোধিতা করে জানাল, ‘অবৈধ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের’ জন্য এই ধরনের কোনও সুবিধা ঘোষণা করা হয়নি।
advertisement
2/7
রয়টার্স-এর রিপোর্ট বলছে, ভারত ও বাংলাদেশে প্রায় দশ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় চায়। বাংলাদেশের কক্সবাজারে প্রায় ৯ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে রয়েছেন।
advertisement
3/7
১৯৮২ সালে নতুন আইন প্রণয়ন করে মায়ানমার সরকার মাত্র ৪০ হাজার রোহিঙ্গাকে নাগরিকত্ব দিয়েছিল। বাকিদের অবৈধ বাঙালি বলা হয়েছিল।
advertisement
4/7
ভারতে এই মুহূর্তে UNHCR-স্বীকৃত রোহিঙ্গা রয়েছেন ১৬ হাজার। তবে সরকার মনে করে, ভারতে রোহিঙ্গার সংখ্য প্রায় ৪০ হাজার।
advertisement
5/7
কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গার মায়ানমারে অত্য়াচারের শিকার। ২০১৭ সালে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে হিংসা ঘটনা বাড়তে শুরু করে. সেই সময় প্রায় ৭ লাখ রেহিঙ্গা মুসলিম মায়ানমার ছেড়ে বাংলাদেশের উদ্দেশে পালিয়ে বাঁচে।
advertisement
6/7
শুধুমাত্র দিল্লিতেই ১১০০ রোহিঙ্গা রয়েছে বলে তথ্য রয়েছে সরকারের কাছে।
advertisement
7/7
ভারতে বহু রোহিঙ্গার কাছে ইউএনএইচসি-র পরিচয়পত্র রয়েছে। এই পরিচয়পত্র তাদের রোহিঙ্গা হওয়ার প্রমাণ।