Pahalgam Terror Attack: কোনও 'বন্ধুত্ব' নয়, এবার উচিত জবাব! পহেলগাঁও হামলার পর এবার ঐতিহ্যবাহী বিটিং রিট্রিট স্থগিত?

Last Updated:
Pahalgam Terror Attack: বিশেষ এই অনুষ্ঠান রোজই পালিত হয়। এই উপলক্ষে মেতে ওঠে দু'দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সূর্যাস্তের সঙ্গে সীমান্তে দু-তরফের লৌহদরজাই খুলে যায়।
1/10
পহেলগাঁওতে নৃশংস জঙ্গিহানায় প্রাণ গিয়েছে ২৭ ভারতীয়ের। হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন TRF বা দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট।
পহেলগাঁওতে নৃশংস জঙ্গিহানায় প্রাণ গিয়েছে ২৭ ভারতীয়ের। হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন TRF বা দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট।
advertisement
2/10
ফের ভারতীয়দের উপর পাকিস্তানী জঙ্গিদের হামলা, রক্ত ঝরেছে অকল্পনীয়। ভূস্বর্গ ধারণ করেছে এক লহমায় ভয়ঙ্কর রূপ। তবে, এই দেশ চুপ করে বসে থাকেনি। প্রতিকারে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছে মোদি সরকার। তারই মধ্যে অন্যতম আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া।
ফের ভারতীয়দের উপর পাকিস্তানী জঙ্গিদের হামলা, রক্ত ঝরেছে অকল্পনীয়। ভূস্বর্গ ধারণ করেছে এক লহমায় ভয়ঙ্কর রূপ। তবে, এই দেশ চুপ করে বসে থাকেনি। প্রতিকারে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছে মোদি সরকার। তারই মধ্যে অন্যতম আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া।
advertisement
3/10
অনেকে ভাবতেই পারেন যে পাক সন্ত্রাসবাদীদের ঠেকানোর জন্যই তা করা হল, তবে, ব্যাপারটা শুধু সেটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয়- আদতে কিন্তু এর ফল হতে চলেছে সুদূরপ্রসারী।
অনেকে ভাবতেই পারেন যে পাক সন্ত্রাসবাদীদের ঠেকানোর জন্যই তা করা হল, তবে, ব্যাপারটা শুধু সেটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয়- আদতে কিন্তু এর ফল হতে চলেছে সুদূরপ্রসারী।
advertisement
4/10
শুধু তাই নয়, সূত্রের খবর, পঞ্জাবের অমৃতসারের আটারি সীমান্তে ঐতিহাসিক 'বিটিং রিট্রিট' অনুষ্ঠানও এবার স্থগিত রাখতে চলেছে ভারত। বিশেষ এই অনুষ্ঠান রোজই পালিত হয়। এই উপলক্ষে মেতে ওঠে দু'দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সূর্যাস্তের সঙ্গে সীমান্তে দু-তরফের লৌহদরজাই খুলে যায়।
শুধু তাই নয়, সূত্রের খবর, পঞ্জাবের অমৃতসারের আটারি সীমান্তে ঐতিহাসিক 'বিটিং রিট্রিট' অনুষ্ঠানও এবার স্থগিত রাখতে চলেছে ভারত। বিশেষ এই অনুষ্ঠান রোজই পালিত হয়। এই উপলক্ষে মেতে ওঠে দু'দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সূর্যাস্তের সঙ্গে সীমান্তে দু-তরফের লৌহদরজাই খুলে যায়।
advertisement
5/10
ধীরে ধীরে দুটি দেশের পতাকা নামানো হয়। তার পর দু'টি পতাকা ভাঁজ করা হয়। এর পর রিট্রিট অনুষ্ঠান। দু-তরফের সেনাবাহিনী একে অন্যের সঙ্গে করমর্দন করে। ফের লৌহদরজা বন্ধ হয়ে যায়।
ধীরে ধীরে দুটি দেশের পতাকা নামানো হয়। তার পর দু'টি পতাকা ভাঁজ করা হয়। এর পর রিট্রিট অনুষ্ঠান। দু-তরফের সেনাবাহিনী একে অন্যের সঙ্গে করমর্দন করে। ফের লৌহদরজা বন্ধ হয়ে যায়।
advertisement
6/10
কিন্তু কোথা থেকে এল 'বিটিং রিট্রিট'-র ঐতিহ্য? এর জন্য ফিরে যেতে হবে সতেরো শতকের ইংল্য়ান্ডে। রাজা দ্বিতীয় জেমস নিজের সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, জোরে জোরে ড্রাম বাজাতে হবে। সঙ্গে জারি হল পতাকা নমিত রাখা ও কুচকাওয়াজের নির্দেশও। যুদ্ধশেষের ঘোষণা করতেই এই ব্যবস্থা।
কিন্তু কোথা থেকে এল 'বিটিং রিট্রিট'-র ঐতিহ্য? এর জন্য ফিরে যেতে হবে সতেরো শতকের ইংল্য়ান্ডে। রাজা দ্বিতীয় জেমস নিজের সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, জোরে জোরে ড্রাম বাজাতে হবে। সঙ্গে জারি হল পতাকা নমিত রাখা ও কুচকাওয়াজের নির্দেশও। যুদ্ধশেষের ঘোষণা করতেই এই ব্যবস্থা।
advertisement
7/10
অনুষ্ঠানটি সূর্যাস্তের সময় হত। তবে সব কিছুর আগে এক রাউন্ড ফায়ারিং ছিল বাধ্যতামূলক। এর পর ধীরে ধীরে ব্রিটেন, আমেরিকা, কানাডা, নিউ জিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতের সশস্ত্রবাহিনীতেও এই অনুষ্ঠান চালু হয়।
অনুষ্ঠানটি সূর্যাস্তের সময় হত। তবে সব কিছুর আগে এক রাউন্ড ফায়ারিং ছিল বাধ্যতামূলক। এর পর ধীরে ধীরে ব্রিটেন, আমেরিকা, কানাডা, নিউ জিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতের সশস্ত্রবাহিনীতেও এই অনুষ্ঠান চালু হয়।
advertisement
8/10
প্রতিরক্ষামন্ত্রকের প্রেস রিলিজ অনুযায়ী, ভারতের সশস্ত্রবাহিনীতে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের শুরু পঞ্চাশের দশকের গোড়ায়। সেনাবাহিনীর মেজর রবাটর্স এই স্বতন্ত্র অনুষ্ঠানটি শুরু করেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রকের প্রেস রিলিজ অনুযায়ী, ভারতের সশস্ত্রবাহিনীতে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের শুরু পঞ্চাশের দশকের গোড়ায়। সেনাবাহিনীর মেজর রবাটর্স এই স্বতন্ত্র অনুষ্ঠানটি শুরু করেন।
advertisement
9/10
সাধারণ ভাবে সামরিক ইতিহাসের নিরিখে সূর্যাস্তের সময় যখন কোনও দেশের সেনাবাহিনী যুদ্ধ শেষে রণক্ষেত্র থেকে শিবিরে ফেরে, সেই সময়ের অনুষ্ঠান এটি। রিট্রিট শুনে ফিরে আসাই দস্তুর এই অনুষ্ঠানের।
সাধারণ ভাবে সামরিক ইতিহাসের নিরিখে সূর্যাস্তের সময় যখন কোনও দেশের সেনাবাহিনী যুদ্ধ শেষে রণক্ষেত্র থেকে শিবিরে ফেরে, সেই সময়ের অনুষ্ঠান এটি। রিট্রিট শুনে ফিরে আসাই দস্তুর এই অনুষ্ঠানের।
advertisement
10/10
আসলে ফেলে আসা সময়ের নস্ট্যালজিয়া তৈরি করাই মূল উদ্দেশ্য এই অনুষ্ঠানের। এখানে মূল অনুষ্ঠানটির মেয়াদ ১৫৬ সেকেন্ড।
আসলে ফেলে আসা সময়ের নস্ট্যালজিয়া তৈরি করাই মূল উদ্দেশ্য এই অনুষ্ঠানের। এখানে মূল অনুষ্ঠানটির মেয়াদ ১৫৬ সেকেন্ড।
advertisement
advertisement
advertisement