Husband-Wife: স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া চলছিল, হঠাৎ ঘরের ছিটকিনি তুলে দিল স্ত্রী, চকচক করে উঠল দুই চোখ...তার পরের ঘটনা শুনলে পায়ের তলার মাটি কাঁপবে

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া সপ্তমে উঠেছিল! কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি! আচমকাই ঘরের দরজাটা বন্ধ করে দিলেন স্ত্রী। আর তার পরেই স্বামীর আর্ত চিৎকার! উত্তর প্রদেশের অমেঠির জগদীশপুর অঞ্চলে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর নৃশংস এক ঘটনা, যা ভয় ধরাচ্ছে সাধারণ মানুষ থেকে পুলিশ-প্রশাসনের মনে

জানা যায়, শনিবার রাতে ফাসনগঞ্জ কাচনাও গ্রামের বাসিন্দাম, ৩৮ বছরের আনসার আহমেদের ঝগড়া লাগে দ্বিতীয় স্ত্রী নাজনিন বানোর সঙ্গে। অশান্তি চরমে ওঠে! আর তার পরেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড গটিয়ে ফেলল নাজনিন। ধারাল ছুরির কোপে কেটে ফেলল স্বামীর যৌনাঙ্গ।

তড়িঘড়ি আনসার আহমদেকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হেলথ সেন্টারে। সেখান থেকে স্থানান্তর করা হয় রায়বরেলির AIIMS-এ। অভিযুক্ত স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ।

গত সপ্তাহে আলিগড়ে ঘটে যায় আর এক ভয়ঙ্কর ঘটনা। প্রেমিকের সাহায্যে স্বামীকে কুপিয়ে খুন করে স্ত্রী, তার পর মৃতদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেয়। এখানেই শেষ নয়, স্বামীর দেহর পোড়া অংশ একটা ইঁট ভাঁটার মধ্যে ফেলে দেয় স্ত্রী। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত স্ত্রী স্বামীকে খুন করে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।

এর মধ্যেই সামনে আসে আর এক ভয়াবহ ঘটনা। রাস্তায় পড়ে মহিলার টুকরো টুকরো দেহ। কর্ণাটকের তুমকুরু জেলার কোরাটাগেরের কোলালা গ্রামে হাড়হিম করা ঘটনায় তুমুল চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, দেহের অংশগুলি বেশ কয়েকটি প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে রাস্তার ধারে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। প্লাস্টিকের ব্যাগটি খুলতেই সেনারা হতবাক হয়ে যায়। ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, ৭ অগাস্ট পথচারীরা রাস্তার ধারে রাখা সাতটি প্লাস্টিকের ব্যাগে এক মহিলার দেহাংশ দেখতে পান। এরপরে কোরাটাগেরে পুলিশ ওই এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালায়। ৮ অগাস্ট আরও সাতটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয় যার মধ্যে দেহের অবশিষ্ট অংশ এবং মহিলার মাথা পাওয়া যায়।