দিন দিন দূষিত হচ্ছে দিল্লির বায়ু ! সঙ্কটে রাজধানী

Last Updated:
লাগামছাড়া দূষণে জেরবার দিল্লি, জেনে নিন কোথায় কত দূষণের মাত্রা
1/6
লকডাউনের পর পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল দিল্লির আবহাওয়া। কল-কারখানা বন্ধ। যানবাহন চলছিল না। প্রতিবেশী রাজ্যে খড় পোড়ানো হচ্ছিল না। তাই পরিবেশ পরিচ্ছন্ন হয়েছিল। যমুনায় ফিরে এসেছিল নীল জল। কিন্তু সে সুখ দীর্ঘস্থায়ী হল না। ফের দূষণে জেরবার দিল্লি। ধোঁয়াশায় ঢেকেছে রাজধানী। দিওয়ালির আগেই লাগামছাড়া দিল্লির দূষণ।
লকডাউনের পর পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল দিল্লির আবহাওয়া। কল-কারখানা বন্ধ। যানবাহন চলছিল না। প্রতিবেশী রাজ্যে খড় পোড়ানো হচ্ছিল না। তাই পরিবেশ পরিচ্ছন্ন হয়েছিল। যমুনায় ফিরে এসেছিল নীল জল। কিন্তু সে সুখ দীর্ঘস্থায়ী হল না। ফের দূষণে জেরবার দিল্লি। ধোঁয়াশায় ঢেকেছে রাজধানী। দিওয়ালির আগেই লাগামছাড়া দিল্লির দূষণ।
advertisement
2/6
শহরের অনেক অঞ্চলে বাতাসের গুণমান এমন যে এটিতে শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে দিল্লিবাসীদের। দিল্লির অনেক জায়গায়, এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) 'গুরুতর' বিভাগে পৌঁছেছে। শুক্রবার সকালে, দিল্লির আনন্দবিহার এলাকাযর একিউআই ছিল ৪২২। এই অবস্থা শিশু এবং বয়স্কদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ।
শহরের অনেক অঞ্চলে বাতাসের গুণমান এমন যে এটিতে শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে দিল্লিবাসীদের। দিল্লির অনেক জায়গায়, এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) 'গুরুতর' বিভাগে পৌঁছেছে। শুক্রবার সকালে, দিল্লির আনন্দবিহার এলাকাযর একিউআই ছিল ৪২২। এই অবস্থা শিশু এবং বয়স্কদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ।
advertisement
3/6
আনন্দবিহারের সঙ্গে সঙ্গে দিল্লির বেশ কিছু এলাকার একিউআই ৪০০ ছারিছে। দিল্লির আরকে পুরামের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ৪০৭, দ্বারকা - ৪২১, সেক্টর 8 এবং বাওয়ানায় একিউআই ছিল ৪৩০। দিল্লিতে বছরের পর বছর একই ছবি। আর প্রতি বছর দূষণের পরিমাণ বাড়ছে। সময়সীমা বাড়ছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়ে যায় যে সবার শ্বাস নিয়ে কষ্ট হয়। বিশেষত প্রবীণ এবং শিশুরা এর দ্বারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাদের স্বাস্থ্য খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
আনন্দবিহারের সঙ্গে সঙ্গে দিল্লির বেশ কিছু এলাকার একিউআই ৪০০ ছারিছে। দিল্লির আরকে পুরামের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ৪০৭, দ্বারকা - ৪২১, সেক্টর 8 এবং বাওয়ানায় একিউআই ছিল ৪৩০। দিল্লিতে বছরের পর বছর একই ছবি। আর প্রতি বছর দূষণের পরিমাণ বাড়ছে। সময়সীমা বাড়ছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়ে যায় যে সবার শ্বাস নিয়ে কষ্ট হয়। বিশেষত প্রবীণ এবং শিশুরা এর দ্বারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাদের স্বাস্থ্য খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
advertisement
4/6
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ০ থেকে ৫০ হল সবচেয়ে ভালো৷ ৫১ থেকে ১০০ হল, সন্তোষজনক৷ ১০১ থেকে ১০০ মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ অতি খারাপ৷ ৪০০ থেকে ৫০০ হল বিপদজ্জনক৷ তবে গত কয়েক দিন ধরে নয়াদিল্লি, গ্রেটার নয়েডা, গাজিয়াবাদ, গুড়গাঁও এবং দিল্লি-সহ ফরিদাবাদে বায়ু দূষণের ফলে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ০ থেকে ৫০ হল সবচেয়ে ভালো৷ ৫১ থেকে ১০০ হল, সন্তোষজনক৷ ১০১ থেকে ১০০ মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ অতি খারাপ৷ ৪০০ থেকে ৫০০ হল বিপদজ্জনক৷ তবে গত কয়েক দিন ধরে নয়াদিল্লি, গ্রেটার নয়েডা, গাজিয়াবাদ, গুড়গাঁও এবং দিল্লি-সহ ফরিদাবাদে বায়ু দূষণের ফলে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
advertisement
5/6
বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টে তে গাজিয়াবাদের একিউআই ছিল ৪৬৪। সেই সময় দিল্লিতে ৫০০ ছাড়িয়ে ছিল এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স । এর পর গ্রেটার নয়েডায় ছিল ৪৭৭, নয়েডায় - ৪৫০, গুড়গাঁওতে - ৪৪৩ আর ফরিদাবাদে ছিল ৪১6। বুধবার, গাজিয়াবাদে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ৩৮৯, গ্রেটার নয়েডায়- ৩৬৮, নয়েডায় - ৩৪৫, ফরিদাবাদে - ৩৩১ এবং গুড়গাঁওতে ছিল ২৯০।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টে তে গাজিয়াবাদের একিউআই ছিল ৪৬৪। সেই সময় দিল্লিতে ৫০০ ছাড়িয়ে ছিল এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স । এর পর গ্রেটার নয়েডায় ছিল ৪৭৭, নয়েডায় - ৪৫০, গুড়গাঁওতে - ৪৪৩ আর ফরিদাবাদে ছিল ৪১6। বুধবার, গাজিয়াবাদে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ৩৮৯, গ্রেটার নয়েডায়- ৩৬৮, নয়েডায় - ৩৪৫, ফরিদাবাদে - ৩৩১ এবং গুড়গাঁওতে ছিল ২৯০।
advertisement
6/6
অ্যাপ অনুযায়ী, দিল্লির প্রতিবেশী এই পাঁচটি শহরের প্রধান দূষণকারী উপাদান হল পিএম 2.5। সিপিসিবি বলেছে যে স্বাস্থ্যকর মানুষেরাও 'মারাত্মক' বায়ু মানের স্তর দ্বারা প্রভাবিত হয়। যদিও যারা ইতিমধ্যে অসুস্থ তাদের খুব উপরে প্রভাব আরও মারাত্মক হবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, দূষিত বাতায় ফুসফুস বা শরীরের অন্যান্য অংশে যে ক্ষতি করে, তাতে দেহের ভাইরাস সংক্রমণ রোখার ক্ষমতা কমে যায়। ফলে শীতের মরসুমে কোভিড ও দূষণের জোড়া ফলায় বিদ্ধ হয়ে ধরাশায়ী হবেন বহু মানুষ।
অ্যাপ অনুযায়ী, দিল্লির প্রতিবেশী এই পাঁচটি শহরের প্রধান দূষণকারী উপাদান হল পিএম 2.5। সিপিসিবি বলেছে যে স্বাস্থ্যকর মানুষেরাও 'মারাত্মক' বায়ু মানের স্তর দ্বারা প্রভাবিত হয়। যদিও যারা ইতিমধ্যে অসুস্থ তাদের খুব উপরে প্রভাব আরও মারাত্মক হবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, দূষিত বাতায় ফুসফুস বা শরীরের অন্যান্য অংশে যে ক্ষতি করে, তাতে দেহের ভাইরাস সংক্রমণ রোখার ক্ষমতা কমে যায়। ফলে শীতের মরসুমে কোভিড ও দূষণের জোড়া ফলায় বিদ্ধ হয়ে ধরাশায়ী হবেন বহু মানুষ।
advertisement
advertisement
advertisement