বর্নস্টীনের একটি রিপোর্টের ভিত্তিতে এই তথ্য সামনে এসেছে৷ বিশ্ব স্তরে চারটি সম্ভাব্য টীকার কাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে৷ ২০২০-র শেষ থেকে ২০২১-র শুরুর মধ্যেই টীকা বাজারে আসতে চলেছে৷ এর মধ্যে ভারত যে অক্সফোর্ডের টীকার জন্য গাঁটছড়া বেধেছে তারই এই সময়ের মধ্যে চলে আসার কথা৷ এছাড়াও নোবাবেক্সের প্রোটিন সাবইউনিট টীকা নিয়েও আশাব্যঞ্জক কাজ হচ্ছে৷Photo- Representative
রিসার্চ সংস্থা অনুযায়ি এই টীকার এক একটি ডোজের দাম তিন থেকে ছয় ডলারের মধ্যে থাকবে৷ যা ভারতীয় মুদ্রায় ২২৫ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে৷ তবে এই ভ্যাকসিন বড়সড় পর্যায়ে প্রস্তুত হতে প্রায় ২ বছর লেগে যাবে৷ কারণ এই বড় স্তরে টীকাকরণের কোনও অনুভব নেই তাই সেটা ঠিক কীভাবে সম্ভব হবে সেটা জানতে হবে৷ Photo- Representative
সবচেয়ে আগে স্বাস্থ্যকর্মী ও ৬৫ বছরের ওপরের বয়স্করা এই টীকাকরণ করাতে পারবেন৷ এরপর এই টীকা পাবেন আবশ্যিক পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা৷ নোবাভ্যাক্সের টীকা বয়স্কদের জন্য ভালো কাজ করছে ৷ তৃতীয় পর্বের পরীক্ষার দরুণ ২১ থেকে ২৮ দিনের ব্যবধানে যাঁদের ওপর টীকা প্রয়োগ হচ্ছে তাঁদের ২ টি ডোজ দেওয়া হচ্ছে৷ Photo- Representative