যে কোনও হেঁসেলই চিনি ছাড়া অসম্পূর্ণ৷ বেসিক স্বাদের অন্যতম হল মিষ্টি বা চিনি৷ যে চিনি, জড়িয়ে আছে আমাদের জীবন ও স্বাদকোরকের সঙ্গে, তার সম্বন্ধে কিছু তথ্য রয়ে যায় আমাদের অজ্ঞাতসারেই৷
2/ 6
চিনি তৈরির প্রথম কৃতিত্ব দাবি করে চিনা সভ্যতা৷ তার পর নানা মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বে৷ দ্বাদশ শতকে ইংল্যান্ডে চিনি ছিল মহার্ঘ্য৷ ব্যবহৃত হত মশলা হিসেবে৷ আদা, দারচিনি-সহ অন্যান্য মশলার মধ্যেই ছিল চিনির উপস্থিতি৷
3/ 6
সাদা চিনি কিন্তু সব সময় খাঁটি নিরামিষ নয়৷ পশুর হাড়ের অংশ মিশিয়ে সাদা চিনিতে উজ্জ্বলতা আনা হয়৷ অভিযোগ, বিদেশে অনেক সময়েই সাদা চিনিতে গবাদি পশুর হাড়ের অংশ (Animal Bone Char) মেশানো হয়৷ ভারতে সেই কাজ করা হয় রাসায়নিকের সাহায্যে৷
4/ 6
অতীতে চিনি ব্যবহৃত হত ওষধি হিসেবে৷ চোখের অসুখ থেকে জ্বর সর্দিকাশি-চিনির ব্যবহার ছিল সর্বত্র৷ ইউরোপীয় দেশগুলিতে ওষুধ হিসেবে জনপ্রিয় ছিল চিনি৷
5/ 6
সাদা চিনিকে বলা হয় খাদ্যহীন খাদ্য৷ এতে ৯৯.৯ শতাংশ সুক্রোজ আছে৷ ফলে কোনও খাবার না খেয়ে শুধু সাদা চিনি খেলেও শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়া জারি থাকবে৷
6/ 6
সাদা চিনির ফ্রুক্টোজ শরীরে ফ্যাট তৈরিতে সাহায্য করে৷ যদি আমরা বেশি চিনি খাই, লিভারে ফ্যাটি অ্যাসিড জমতে পারে৷ অতিরিক্ত অ্যালকোহলে শরীরের যা ক্ষতি করে, সাদা চিনিতেও সেই ক্ষতি করে লিভারের৷