Hottest Organ of Body: শরীরের সবচেয়ে গরম অঙ্গ কোনটি? আপনি যা ভাবছেন তা কিন্তু নয়, নাম শুনলে চমকাবেন, গ্যারান্টি...!

Last Updated:
Hottest Organ of Body: আপনি কি জানেন মানুষের শরীরের সবচেয়ে গরম এবং ঠান্ডা অংশ কোনটি? উত্তরটা অনেকেই জানেন না৷ নাম শুনলে আপনিও অবাক হবেন৷
1/8
নতুন বছর পড়তে না পড়তেই জাঁকিয়ে পড়েছে শীত৷ ঠান্ডা স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে এবং এই ঋতুতে সুস্থ থাকতে হলে ঠান্ডা এড়িয়ে চলা খুবই জরুরি। তাপমাত্রা কমে গেলে মানুষের হাত-পা খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়৷ তবে এটা জানেন কি, হাজার ঠান্ডা পড়লেও শরীরের কিছু অংশ সবসময়গরম থাকে।
নতুন বছর পড়তে না পড়তেই জাঁকিয়ে পড়েছে শীত৷ ঠান্ডা স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে এবং এই ঋতুতে সুস্থ থাকতে হলে ঠান্ডা এড়িয়ে চলা খুবই জরুরি। তাপমাত্রা কমে গেলে মানুষের হাত-পা খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়৷ তবে এটা জানেন কি, হাজার ঠান্ডা পড়লেও শরীরের কিছু অংশ সবসময়গরম থাকে।
advertisement
2/8
আপনি কি জানেন মানুষের শরীরের সবচেয়ে গরম এবং ঠান্ডা অংশ কোনটি? উত্তরটা অনেকেই জানেন না৷ নাম শুনলে আপনিও অবাক হবেন৷
আপনি কি জানেন মানুষের শরীরের সবচেয়ে গরম এবং ঠান্ডা অংশ কোনটি? উত্তরটা অনেকেই জানেন না৷ নাম শুনলে আপনিও অবাক হবেন৷
advertisement
3/8
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুসারে , আমাদের শরীর তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখে এবং এই প্রক্রিয়াটিকে থার্মোরেগুলেশন বলা হয়। মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস এবং লিভারকে সবচেয়ে গরম বলে মনে করা হয়। এই অঙ্গগুলির তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরা হয়, যা শরীর প্রয়োজন অনুসারে সামঞ্জস্য করে।
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুসারে , আমাদের শরীর তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখে এবং এই প্রক্রিয়াটিকে থার্মোরেগুলেশন বলা হয়। মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস এবং লিভারকে সবচেয়ে গরম বলে মনে করা হয়। এই অঙ্গগুলির তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরা হয়, যা শরীর প্রয়োজন অনুসারে সামঞ্জস্য করে।
advertisement
4/8
এই তাপমাত্রাকে শরীরের মূল তাপমাত্রা বলা হয়। শরীরের সমস্ত অভ্যন্তরীণ অঙ্গ এই তাপমাত্রার চারপাশে থাকে। এই তাপমাত্রার খুব বেশি ওঠানামা হলে মানুষের স্বাস্থ্যের অবনতি শুরু হয়।
এই তাপমাত্রাকে শরীরের মূল তাপমাত্রা বলা হয়। শরীরের সমস্ত অভ্যন্তরীণ অঙ্গ এই তাপমাত্রার চারপাশে থাকে। এই তাপমাত্রার খুব বেশি ওঠানামা হলে মানুষের স্বাস্থ্যের অবনতি শুরু হয়।
advertisement
5/8
সবচেয়ে ঠান্ডা অঙ্গের কথা বলতে গেলে, আমাদের বাহুমূলের তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির তুলনায় কিছুটা কম। বাহুমূলের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকে। বাহুমূল দ্রুত ঘাম হয়, যার কারণে এখানে তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির তুলনায় কিছুটা কম।
সবচেয়ে ঠান্ডা অঙ্গের কথা বলতে গেলে, আমাদের বাহুমূলের তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির তুলনায় কিছুটা কম। বাহুমূলের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকে। বাহুমূল দ্রুত ঘাম হয়, যার কারণে এখানে তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির তুলনায় কিছুটা কম।
advertisement
6/8
শীতকালে বাইরের ত্বকের তাপমাত্রাও কমে যায় এবং কখনও কখনও এই তাপমাত্রা ৩০-৩২ ডিগ্রির কাছাকাছি আসে। তবে এমন নিম্ন তাপমাত্রা দীর্ঘদিন ধরে থাকলে তা শরীরের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই হাত-পায়ের তাপমাত্রাও ঠিক রাখতে হবে।
শীতকালে বাইরের ত্বকের তাপমাত্রাও কমে যায় এবং কখনও কখনও এই তাপমাত্রা ৩০-৩২ ডিগ্রির কাছাকাছি আসে। তবে এমন নিম্ন তাপমাত্রা দীর্ঘদিন ধরে থাকলে তা শরীরের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই হাত-পায়ের তাপমাত্রাও ঠিক রাখতে হবে।
advertisement
7/8
এখন প্রশ্ন হচ্ছে শরীরের মূল তাপমাত্রা বাড়লে বা কমে গেলে কী হবে? চিকিৎসকদের মতে, শরীরের মূল তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা কম হলে তা মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি হলে হাইপারথার্মিয়ার অবস্থা দেখা দিতে পারে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে শরীরের মূল তাপমাত্রা বাড়লে বা কমে গেলে কী হবে? চিকিৎসকদের মতে, শরীরের মূল তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা কম হলে তা মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি হলে হাইপারথার্মিয়ার অবস্থা দেখা দিতে পারে।
advertisement
8/8
এতে মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ড-সহ সমস্ত অঙ্গের ওপর চাপ বেড়ে যায় এবং গুরুতর ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হয়। যখন শরীরের মূল তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়, তখন পেশী শক্ত হয়ে যেতে পারে এবং হৃদস্পন্দন কমে যায়। এই অবস্থায় মানুষ মারাও যেতে পারে।
এতে মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ড-সহ সমস্ত অঙ্গের ওপর চাপ বেড়ে যায় এবং গুরুতর ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হয়। যখন শরীরের মূল তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়, তখন পেশী শক্ত হয়ে যেতে পারে এবং হৃদস্পন্দন কমে যায়। এই অবস্থায় মানুষ মারাও যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement