বিশ্ব জুডে বাড়ছে স্বাস্থ্যসচেতনতা৷ বিশেষ করে করোনা অতিমারি পর্বে এই সচেতনতা বেড়ে গিয়েছে আরও অনেক গুণ৷ সচেতনতা ও সতর্কতার মাপকাঠি স্বরূপ অনেকেই বেছে নিয়েছেন কিনোয়ার মতো খাদ্যশস্য৷ গুণাবলীর জন্য একে বলা হয় ‘সব খাদ্যশস্যের মা’৷
2/ 8
ফাইবারের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি হওয়ায় ওজন কমিয়ে রোগা হওয়ার জন্য অনেকেই এই দানাশস্যের উপর নির্ভর করে৷ তাছাড়া গ্লাটেনমুক্ত হওয়ায় কিনোয়ার জনপ্রিয়তা প্রতিদিন ঊর্ধ্বমুখী৷ সমীক্ষা বলছে, প্রতিদিন ডায়েটে ৫০ গ্রাম করে কিনোয়া রাখলে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে যায় এবং মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায়৷
3/ 8
কিনোয়া হল বীজ, কোনও খাদ্যশস্য নয়৷ পুষ্টির দিক দিয়ে একে বলা হয় ‘হোলগ্রেইন’৷ এক কাপ রান্না করা কিনোয়ায় আছে ২২২ ক্যালরি, ৮.১৪ গ্রাম প্রোটিন, ৫.১৮ গ্রাম ফাইবার, ৩.৫৫ গ্রাম ফ্যাট এবং ৩৯.৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেটস৷
4/ 8
কিনোয়া বীজে আছে ৮ রকম অতি প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম৷ পাশাপাশি আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন বি-১২৷ কর্মশক্তি বৃদ্ধি ও ওজন হ্রাসের ক্ষেত্রে এই দুই উপাদান প্রয়োজনীয়৷
5/ 8
কিনোয়া দানায় ক্যালরির পরিমাণ কম৷ তাই প্রচুর পরিমাণে খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকে না৷ স্যালাড, ভেজিটেবল বা বিনসের সঙ্গেও খাওয়া যায় কিনোয়া৷
6/ 8
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারগুলির মধ্যে কিনোয়া অন্যতম৷ তাই ওজন কমিয়ে রোগা হওয়ার জন্য কিনোয়া হতে পারে সেরা পছন্দ৷
7/ 8
গ্লাটেনমুক্ত হওয়ার জন্য ডায়েটে কিনোয়া রাখলে পুষ্টিমূল্য ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুণ বেড়ে যায় অনেকটাই৷ গ্লাটেনমুক্ত খাবার যাঁরা পছন্দ করেন তাঁরা কিনোয়া খেতে পারেন৷
8/ 8
কিনোয়ার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়৷ তাই ওজন কমাতে চাইলে কিনোয়ার শরণ নেওয়া ছাড়া গতি নেই৷