Weekend Trip: হাতে দু’দিনের ছুটি? কম বাজেটে ঘুরে আসুন কলকাতার কাছে-পিঠের এই ৫ জায়গায়

Last Updated:
Weekend Trip: ১৫ ই আগস্ট এর ছুটিতে কলকাতার কাছেই ঘোরার জন্য খুঁজছেন? নদীর ধারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বাজেট হোটেল ও খাবারের সুবিধা পেতে পারেন এখানে।
1/5
গাদিয়াড়া ! কলকাতার খুব কাছেই তিন নদীর সঙ্গমস্থল অর্থাৎ ত্রিবেণী হল হাওড়ার গাদিয়াড়া! নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ নদীর কোলে বসে মন ভালো করার স্থান। হোটেল ভাড়া ১২০০- ১৮০০ টাকা পর্যন্ত।
গাদিয়াড়া ! কলকাতার খুব কাছেই তিন নদীর সঙ্গমস্থল অর্থাৎ ত্রিবেণী হল হাওড়ার গাদিয়াড়া! নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ নদীর কোলে বসে মন ভালো করার স্থান। হোটেল ভাড়া ১২০০- ১৮০০ টাকা পর্যন্ত।
advertisement
2/5
গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র! এখানে ১ হাজার টাকার বিনিময়ে ঘর ভাড়া পাওয়া যায়। একই সঙ্গে ন্যায্য মূল্যে খাবারের সুব্যবস্থা রয়েছে। পিকনিকের আনন্দ নিতে বহু মানুষ এখানে ভিড় জমায়। পিকনিকের জন্য সকালের ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে স্ন্যাকস লাঞ্চ ও দিন শেষে কফি বিস্কুট। দুপুরে খাসির মাংস সহ জন প্রতি ৯০০-১০০০ টাকা। এবং মুরগির মাংস জন প্রতি ৭৫০-৮০০ টাকা।
গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র! এখানে ১ হাজার টাকার বিনিময়ে ঘর ভাড়া পাওয়া যায়। একই সঙ্গে ন্যায্য মূল্যে খাবারের সুব্যবস্থা রয়েছে। পিকনিকের আনন্দ নিতে বহু মানুষ এখানে ভিড় জমায়। পিকনিকের জন্য সকালের ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে স্ন্যাকস লাঞ্চ ও দিন শেষে কফি বিস্কুট। দুপুরে খাসির মাংস সহ জন প্রতি ৯০০-১০০০ টাকা। এবং মুরগির মাংস জন প্রতি ৭৫০-৮০০ টাকা।
advertisement
3/5
শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজরিত সামতাবেড় পর্যটন কেন্দ্র! রূপনারায়ন নদীর সৌন্দর্য এবং প্রাকৃতিক মনোরম দৃশ্য। এখানের মূল আকর্ষণ হল কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত তাঁর বসতবাড়ি। কয়েক ঘন্টা ছুটি কাটাতে অথবা এক-দুদিন এখানে থেকে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে অনেকই পছন্দ করেন। নদীর তীরবর্তী স্থান থেকে কয়েক মিনিটের দূরত্বে শরৎ মোড়ে থাকার ব্যবস্থা ১০০০-১৫০০ টাকায় মাথাপিছু থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা সঙ্গে রয়েছে।
শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজরিত সামতাবেড় পর্যটন কেন্দ্র! রূপনারায়ন নদীর সৌন্দর্য এবং প্রাকৃতিক মনোরম দৃশ্য। এখানের মূল আকর্ষণ হল কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত তাঁর বসতবাড়ি। কয়েক ঘন্টা ছুটি কাটাতে অথবা এক-দুদিন এখানে থেকে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে অনেকই পছন্দ করেন। নদীর তীরবর্তী স্থান থেকে কয়েক মিনিটের দূরত্বে শরৎ মোড়ে থাকার ব্যবস্থা ১০০০-১৫০০ টাকায় মাথাপিছু থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা সঙ্গে রয়েছে।
advertisement
4/5
উলুবেড়িয়া কালিবাড়ি ! হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত আনন্দময়ী মায়ের মন্দির। এখানে পুজো-আরাধনা সঙ্গে ভক্তের ভোগ খাবার সুযোগ। পাশাপাশি নদীর সৌন্দর্য অধিকাংশ মানুষকে আকৃষ্ট করে এখানে। সারা বছর দুরু-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ এখানে আসেন। উলুবেড়িয়া শহরের মধ্যে এই স্থানের অদূরেই রয়েছে রাত্রিযাপনের সুযোগ। এখান থেকে সামান্য দূরত্বে উলুবেড়িয়া বাংলো।
উলুবেড়িয়া কালিবাড়ি ! হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত আনন্দময়ী মায়ের মন্দির। এখানে পুজো-আরাধনা সঙ্গে ভক্তের ভোগ খাবার সুযোগ। পাশাপাশি নদীর সৌন্দর্য অধিকাংশ মানুষকে আকৃষ্ট করে এখানে। সারা বছর দুরু-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ এখানে আসেন। উলুবেড়িয়া শহরের মধ্যে এই স্থানের অদূরেই রয়েছে রাত্রিযাপনের সুযোগ। এখান থেকে সামান্য দূরত্বে উলুবেড়িয়া বাংলো।
advertisement
5/5
পূর্ণেন্দু পত্রী শিল্প গ্রাম! উলুবেরিয়া শহর থেকে সামান্য দূরত্বে। শিল্পী পূর্ণেন্দু পত্রীর স্মৃতিতে শিল্পী রনজিৎ কুমার রাউত তৈরি করেন। কয়েক বিঘা জমির উপর সাজানো একটি পর্যটন কেন্দ্র। গাছ গাছালি ফল ফুল পুকুর ধানের গোলা সহ এদিক-ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে নানা শিল্পকলা। নিরিবিলি প্রাকৃতিক শান্ত পরিবেশে, কয়েক ঘন্টা সময় কাটাতে বা রাত্রিযাপনের আদর্শ স্থান এটি। এসি ঘড় ২৫০০ টাকা এবং এসি ব্যতীত ঘড় ২০০০ টাকা। এছাড়াও একসঙ্গে কয়েকজন পিকনিকের ব্যবস্থা রয়েছে।
পূর্ণেন্দু পত্রী শিল্প গ্রাম! উলুবেরিয়া শহর থেকে সামান্য দূরত্বে। শিল্পী পূর্ণেন্দু পত্রীর স্মৃতিতে শিল্পী রনজিৎ কুমার রাউত তৈরি করেন। কয়েক বিঘা জমির উপর সাজানো একটি পর্যটন কেন্দ্র। গাছ গাছালি ফল ফুল পুকুর ধানের গোলা সহ এদিক-ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে নানা শিল্পকলা। নিরিবিলি প্রাকৃতিক শান্ত পরিবেশে, কয়েক ঘন্টা সময় কাটাতে বা রাত্রিযাপনের আদর্শ স্থান এটি। এসি ঘড় ২৫০০ টাকা এবং এসি ব্যতীত ঘড় ২০০০ টাকা। এছাড়াও একসঙ্গে কয়েকজন পিকনিকের ব্যবস্থা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement