ঐতিহাসিক স্থানের সঙ্গে নজরকাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশ, স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে ঘুরে আসুন ঝাড়গ্রাম

Last Updated:
Weekend Trip: রাজবাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা ইতিহাস। অরণ্য সুন্দরী বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি একটি দর্শনীয় স্থান। মাত্র দু'দিনের ছুটিতে ঘুরে দেখতে পারবেন।
1/6
পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের অন্যতম একটি পর্যটন স্থল হল অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রাম। রাজবাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা ইতিহাস। অরণ্য সুন্দরী বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি একটি দর্শনীয় স্থান।ইতি মধ্যেই ঝাড়গ্রাম রাজবাড়িকে হেরিটেজ ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। ঐতিহাসিক এই ভবনের আভিজাত্য অনুভব করতে বছরের বিভিন্ন সময় এখানে ভিড় জমান পর্যটকরা। আর শীতকালে তো কথাই নেই। বর্ষাতেও ঝাড়গ্রামে ঢল নেমেছে পর্যটকদের। ঝাড়গ্রামের লোক সংস্কৃতিকে চাক্ষুষ করতে এবার আরও বেশি পরিমাণে পর্যটকেরা আসছেন।
পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের অন্যতম একটি পর্যটন স্থল হল অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রাম। রাজবাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা ইতিহাস। অরণ্য সুন্দরী বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি একটি দর্শনীয় স্থান।ইতি মধ্যেই ঝাড়গ্রাম রাজবাড়িকে হেরিটেজ ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। ঐতিহাসিক এই ভবনের আভিজাত্য অনুভব করতে বছরের বিভিন্ন সময় এখানে ভিড় জমান পর্যটকরা। আর শীতকালে তো কথাই নেই। বর্ষাতেও ঝাড়গ্রামে ঢল নেমেছে পর্যটকদের। ঝাড়গ্রামের লোক সংস্কৃতিকে চাক্ষুষ করতে এবার আরও বেশি পরিমাণে পর্যটকেরা আসছেন।
advertisement
2/6
রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে অন্যতম পর্যটনস্থল চিল্কিগড়। ঝাড়গ্রামে বেড়াতে আসা পর্যটকরা চিল্কিগড়ের মা কনকদুর্গা মন্দির দেখতে যান। কনক অরণ্যে পায়ে হেঁটে ঘোরারও ব্যবস্থা রয়েছে। ইতিমধ্যে ঝাড়গ্রামের চিল্কিগড় কনকদুর্গা মন্দির সংলগ্ন এলাকা ২০১৮ সালের এপ্রিলে পশ্চিমবঙ্গের জীব বৈচিত্র্য পর্ষদের তকমা অর্জন করেছে। পর্যটকরা রাজবাড়িতে থেকেই দেখতে পারবেন চিল্কিগড় কনকদুর্গা মন্দির, কনক অরণ্য ও ডুলুং নদী।
রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে অন্যতম পর্যটনস্থল চিল্কিগড়। ঝাড়গ্রামে বেড়াতে আসা পর্যটকরা চিল্কিগড়ের মা কনকদুর্গা মন্দির দেখতে যান। কনক অরণ্যে পায়ে হেঁটে ঘোরারও ব্যবস্থা রয়েছে। ইতিমধ্যে ঝাড়গ্রামের চিল্কিগড় কনকদুর্গা মন্দির সংলগ্ন এলাকা ২০১৮ সালের এপ্রিলে পশ্চিমবঙ্গের জীব বৈচিত্র্য পর্ষদের তকমা অর্জন করেছে। পর্যটকরা রাজবাড়িতে থেকেই দেখতে পারবেন চিল্কিগড় কনকদুর্গা মন্দির, কনক অরণ্য ও ডুলুং নদী।
advertisement
3/6
পশ্চিমবঙ্গের সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক স্থাপত্যের এক নিদর্শন। রাজা যোগেন্দ্র নারায়ণ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাচীন স্থাপত্য এবং রাজকীয় ঐতিহ্য। এই রাজবাড়ি ঘিরে রয়েছে নানান কাহিনি। নবাব আলিবর্দি খাঁ তাঁর সাহসে মুগ্ধ হয়ে ‘সাহস রায়’ উপাধি দিয়েছিলেন। আনুমানিক সাড়ে তিনশো বছরের পুরানো ‘রাধামোহন জিউ’য়ের মন্দিরটি বিষ্ণুপুরি জোড়বাংলা শৈলীর।
পশ্চিমবঙ্গের সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক স্থাপত্যের এক নিদর্শন। রাজা যোগেন্দ্র নারায়ণ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাচীন স্থাপত্য এবং রাজকীয় ঐতিহ্য। এই রাজবাড়ি ঘিরে রয়েছে নানান কাহিনি। নবাব আলিবর্দি খাঁ তাঁর সাহসে মুগ্ধ হয়ে ‘সাহস রায়’ উপাধি দিয়েছিলেন। আনুমানিক সাড়ে তিনশো বছরের পুরানো ‘রাধামোহন জিউ’য়ের মন্দিরটি বিষ্ণুপুরি জোড়বাংলা শৈলীর।
advertisement
4/6
লালগড় থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে রামগড়ে এক সময় ‘সিংহ সাহসরায়’ রাজাদের রাজত্ব ছিল। রাজাদের প্রতিষ্ঠিত মন্দিরগুলির মধ্যে কালাচাঁদ জিউয়ের মন্দিরটি উল্লেখযোগ্য। আঠারো চূড়া বিশিষ্ট টেরাকোটার মন্দিরটির দেওয়াল জুড়ে রয়েছে নানা চিত্রশিল্প। রামগড়ের তৎকালীন রাজা বাহাদুর সিংহ সাহসরায়ের উদ্যোগে স্থাপত্যের অনুপম নিদর্শন এই মন্দিরটি তৈরি হয়।
লালগড় থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে রামগড়ে এক সময় ‘সিংহ সাহসরায়’ রাজাদের রাজত্ব ছিল। রাজাদের প্রতিষ্ঠিত মন্দিরগুলির মধ্যে কালাচাঁদ জিউয়ের মন্দিরটি উল্লেখযোগ্য। আঠারো চূড়া বিশিষ্ট টেরাকোটার মন্দিরটির দেওয়াল জুড়ে রয়েছে নানা চিত্রশিল্প। রামগড়ের তৎকালীন রাজা বাহাদুর সিংহ সাহসরায়ের উদ্যোগে স্থাপত্যের অনুপম নিদর্শন এই মন্দিরটি তৈরি হয়।
advertisement
5/6
চিল্কিগড় রাজবাড়ি, যা ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনী ব্লকে অবস্থিত, একটি ঐতিহাসিক স্থান। এটি প্রায় ৩০০ বছরের পুরানো এবং রাজা গোপীনাথ সিংহ এটি নির্মাণ করেন। এই রাজবাড়িটি ঐতিহাসিক চুয়াড় বিদ্রোহের সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং রাজা জগন্নাথ সিংহ এখান থেকেই বিদ্রোহ ঘোষণা করেন।
চিল্কিগড় রাজবাড়ি, যা ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনী ব্লকে অবস্থিত, একটি ঐতিহাসিক স্থান। এটি প্রায় ৩০০ বছরের পুরানো এবং রাজা গোপীনাথ সিংহ এটি নির্মাণ করেন। এই রাজবাড়িটি ঐতিহাসিক চুয়াড় বিদ্রোহের সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং রাজা জগন্নাথ সিংহ এখান থেকেই বিদ্রোহ ঘোষণা করেন।
advertisement
6/6
দেবী গুপ্তমণির মন্দির অবস্থিত, ঝাড়গ্রাম রাজবাঁধের গুপ্তমণিতে। ঝাড়গ্রাম থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূর। আর, খড়গপুর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৮ কিলোমিটার।বেশ কয়েকশো বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয় এই মন্দির। ব্রাহ্মণ নয়, লোধা সম্প্রদায়ের সদস্যরাই পুজো করেন দেবী গুপ্তমণিকে। দেবী দুর্গা রূপেই পূজিতা হন মা গুপ্তমণি। আজও এই মন্দির সন্ধ্যার পর নিমজ্জিত হয় গাড় অন্ধকারে। কোনও আলো জ্বালান হয় না, এমনকি প্রদীপও না।কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক বলেন,জঙ্গলমহলের ঝাড়গ্রাম আমি প্রায়ই ঘুরতে আসি। ভীষণ ভাল লাগে এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ।
দেবী গুপ্তমণির মন্দির অবস্থিত, ঝাড়গ্রাম রাজবাঁধের গুপ্তমণিতে। ঝাড়গ্রাম থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূর। আর, খড়গপুর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৮ কিলোমিটার।বেশ কয়েকশো বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয় এই মন্দির। ব্রাহ্মণ নয়, লোধা সম্প্রদায়ের সদস্যরাই পুজো করেন দেবী গুপ্তমণিকে। দেবী দুর্গা রূপেই পূজিতা হন মা গুপ্তমণি। আজও এই মন্দির সন্ধ্যার পর নিমজ্জিত হয় গাড় অন্ধকারে। কোনও আলো জ্বালান হয় না, এমনকি প্রদীপও না।কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক বলেন,জঙ্গলমহলের ঝাড়গ্রাম আমি প্রায়ই ঘুরতে আসি। ভীষণ ভাল লাগে এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ।
advertisement
advertisement
advertisement