Urine: প্রস্রাবে তৈরি হচ্ছে ফেনা! শরীরের অন্দরে বাসা বাঁধছে কোন মারাত্মক রোগ? লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হয়ে যান

Last Updated:
Urine: ত্বকের বিভিন্ন সমস‍্যা থেকে প্রস্রাব, মল, দেহের রেচন পদার্থে দেখা যায় শরীরের মধ‍্যে চলতে থাকা সমস‍্যার লক্ষণ।
1/9
শরীরে যখন কোনও বড় রোগ বাসা বাঁধে, তা লক্ষণের মাধ‍্যমে বিভিন্নভাবে জানান দেয় দেহের নিজস্ব ‘ইন্টেলিজেন্স’। শরীরের বাহ‍্যিক অঙ্গে, রেচন পদার্থে দেখা যায় বিভিন্ন লক্ষণ। ডাক্তারি পরিভাষায় যাকে বলে সিম্পটম্পস।
শরীরে যখন কোনও বড় রোগ বাসা বাঁধে, তা লক্ষণের মাধ‍্যমে বিভিন্নভাবে জানান দেয় দেহের নিজস্ব ‘ইন্টেলিজেন্স’। শরীরের বাহ‍্যিক অঙ্গে, রেচন পদার্থে দেখা যায় বিভিন্ন লক্ষণ। ডাক্তারি পরিভাষায় যাকে বলে সিম্পটম্পস।
advertisement
2/9
কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই লক্ষণ গুলিকে সাধারণ ভেবে এড়িয়ে যান সকলে। কিন্তু সিম্পটম্পস চিনতে পারলে বহু মারণ রোগকেই একেবারে প্রথম লগ্নেই চিনে নেওয়া যায়। ফলে চিকিত্‍সাও সহজ হয়। ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মতো চেনা সমস‍্যাগুলি শরীরে দানা বাঁধার আগে বিভিন্ন সংকেত দিয়ে জানান দেয়। সেই সংকেত দেখা যায় বিভিন্নভাবে।
কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই লক্ষণ গুলিকে সাধারণ ভেবে এড়িয়ে যান সকলে। কিন্তু সিম্পটম্পস চিনতে পারলে বহু মারণ রোগকেই একেবারে প্রথম লগ্নেই চিনে নেওয়া যায়। ফলে চিকিত্‍সাও সহজ হয়। ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মতো চেনা সমস‍্যাগুলি শরীরে দানা বাঁধার আগে বিভিন্ন সংকেত দিয়ে জানান দেয়। সেই সংকেত দেখা যায় বিভিন্নভাবে।
advertisement
3/9
ত্বকের বিভিন্ন সমস‍্যা থেকে প্রস্রাব, মল, দেহের রেচন পদার্থে দেখা যায় শরীরের মধ‍্যে চলতে থাকা সমস‍্যার লক্ষণ। নিজের প্রস্রাবে কয়েকটি লক্ষণ দেখলে তখনই সতর্ক হয়ে যান, আপনার শরীরের অন্দরে বাসা বেঁধেছে ডায়াবেটিস।
ত্বকের বিভিন্ন সমস‍্যা থেকে প্রস্রাব, মল, দেহের রেচন পদার্থে দেখা যায় শরীরের মধ‍্যে চলতে থাকা সমস‍্যার লক্ষণ। নিজের প্রস্রাবে কয়েকটি লক্ষণ দেখলে তখনই সতর্ক হয়ে যান, আপনার শরীরের অন্দরে বাসা বেঁধেছে ডায়াবেটিস।
advertisement
4/9
অনেক সময় প্রস্রাবে ফেনা তৈরি হয়, যেটিকে ফোমি ইউরিন বলা হয়। এটিকে লোকেরা হালকা ভাবে নেয়। কখনও কখনও এমন হওয়া স্বাভাবিক হয়, কিন্তু যদি বারবার এবং বেশি ফেনা দেখা যায় তাহলে এটি কিডনি বা শরীরের কোনও অন্য রোগের ইঙ্গিত হতে পারে।
অনেক সময় প্রস্রাবে ফেনা তৈরি হয়, যেটিকে ফোমি ইউরিন বলা হয়। এটিকে লোকেরা হালকা ভাবে নেয়। কখনও কখনও এমন হওয়া স্বাভাবিক হয়, কিন্তু যদি বারবার এবং বেশি ফেনা দেখা যায় তাহলে এটি কিডনি বা শরীরের কোনও অন্য রোগের ইঙ্গিত হতে পারে।
advertisement
5/9
ডায়বিটোলজিস্ট ফতেহ সিং দেশের সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ‍্যমকে দেওয়া তাঁর সাক্ষাত্‍কারে জানিয়েছেন কীভাবে প্রস্রাবের কিছু লক্ষণ দেখেই বোঝা যায় দেহে বাসা বেঁধেছে কোন রোগ। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবে বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। কিডনি-সহ পুরো স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংকেত। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে চিকিৎসা নিলে, ডায়াবেটিসকে প্রাথমিক পর্যায়েই নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
ডায়বিটোলজিস্ট ফতেহ সিং দেশের সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ‍্যমকে দেওয়া তাঁর সাক্ষাত্‍কারে জানিয়েছেন কীভাবে প্রস্রাবের কিছু লক্ষণ দেখেই বোঝা যায় দেহে বাসা বেঁধেছে কোন রোগ। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবে বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। কিডনি-সহ পুরো স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংকেত। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে চিকিৎসা নিলে, ডায়াবেটিসকে প্রাথমিক পর্যায়েই নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
advertisement
6/9
প্রস্রাব তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে কিডনি। কিডনি দেহে ছাঁকনির কাজ করে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে বাধাপ্রাপ্ত হয় কিডনীর রক্ত ছাঁকবার বা পরিস্রুত করার ক্ষমতা। প্রস্রাবে ফেনা প্রস্রাবে ফেনা উচ্চ রক্ত শর্করার সংকেত। রক্তে অতিরিক্ত শর্করা, প্রোটিন প্রস্রাবের সঙ্গে নির্গত হয়। ফলে ফেনা দেখা যায়।
প্রস্রাব তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে কিডনি। কিডনি দেহে ছাঁকনির কাজ করে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে বাধাপ্রাপ্ত হয় কিডনীর রক্ত ছাঁকবার বা পরিস্রুত করার ক্ষমতা। প্রস্রাবে ফেনা প্রস্রাবে ফেনা উচ্চ রক্ত শর্করার সংকেত। রক্তে অতিরিক্ত শর্করা, প্রোটিন প্রস্রাবের সঙ্গে নির্গত হয়। ফলে ফেনা দেখা যায়।
advertisement
7/9
রঙের পরিবর্তন রক্ত শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবের রঙও পরিবর্তিত হয়। সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক গাঢ় হয়ে যায়। সাধারণত প্রস্রাব স্বাভাবিক হলুদ রঙের হয়।
রঙের পরিবর্তন রক্ত শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবের রঙও পরিবর্তিত হয়। সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক গাঢ় হয়ে যায়। সাধারণত প্রস্রাব স্বাভাবিক হলুদ রঙের হয়।
advertisement
8/9
এটি ডায়াবেটিস (Diabetes) থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে গাঢ় হলুদ, হালকা বাদামী রঙের দেখা যায়। ডিহাইড্রেশন, গ্লুকোজের বৃদ্ধি কারণে এটি ঘটে। প্রস্রাব সঠিকভাবে ফিল্টার করতে কিডনি ব্যর্থ হচ্ছে এর সংকেত।
এটি ডায়াবেটিস (Diabetes) থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে গাঢ় হলুদ, হালকা বাদামী রঙের দেখা যায়। ডিহাইড্রেশন, গ্লুকোজের বৃদ্ধি কারণে এটি ঘটে। প্রস্রাব সঠিকভাবে ফিল্টার করতে কিডনি ব্যর্থ হচ্ছে এর সংকেত।
advertisement
9/9
দিনে ৭-১০ বার থেকে বেশি প্রস্রাব করা টাইপ ১ বা টাইপ ২ ডায়বিটিজের সংকেত হতে পারে। National Health Service (NHS)-এর মতে, ডায়বিটিজের হালকা ক্ষেত্রে প্রস্রাবের পরিমাণ ৩ লিটার থেকে গুরুতর ক্ষেত্রে প্রতি দিন ২০ লিটার পর্যন্ত হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দিনে ৭-১০ বার থেকে বেশি প্রস্রাব করা টাইপ ১ বা টাইপ ২ ডায়বিটিজের সংকেত হতে পারে। National Health Service (NHS)-এর মতে, ডায়বিটিজের হালকা ক্ষেত্রে প্রস্রাবের পরিমাণ ৩ লিটার থেকে গুরুতর ক্ষেত্রে প্রতি দিন ২০ লিটার পর্যন্ত হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement