Uric Acid Pain: ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? এই এক পানীয়েই হু হু করে কমবে রোগ! জানুন

Last Updated:
Uric Acid Pain: ইউরিক অ্যাসিডের মোকাবিলায় মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে একটি রস। যা খেলে হু হু করে কমে ইউরিক অ্যাসিড।
1/8
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের সঙ্গে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাও দেখা দেয়। হাঁটুতে ব্যথা,অস্থিসন্ধি ফুলে যন্ত্রণা এবং গাঁটে গাঁটে ব্যথা-- ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার উপসর্গ। খাবার থেকে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। তা রক্তে মিশে পৌঁছয় কিডনিতে। কিডনি সেই পদার্থ মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে বের করে দেয়।। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের সঙ্গে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাও দেখা দেয়। হাঁটুতে ব্যথা,অস্থিসন্ধি ফুলে যন্ত্রণা এবং গাঁটে গাঁটে ব্যথা-- ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার উপসর্গ। খাবার থেকে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। তা রক্তে মিশে পৌঁছয় কিডনিতে। কিডনি সেই পদার্থ মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে বের করে দেয়।। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/8
কিন্তু পিউরিন-যুক্ত খাবার খেলে যকৃৎ অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। সেই মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড শরীরের বাইরে পাঠাতে পারে না কিডনি। তাতেই বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড। আর ইউরিক অ্যাসিড স্ফটিক আকারে জমা হয় গাঁটে গাঁটে। তখন ব্যথা শুরু হয়।
কিন্তু পিউরিন-যুক্ত খাবার খেলে যকৃৎ অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। সেই মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড শরীরের বাইরে পাঠাতে পারে না কিডনি। তাতেই বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড। আর ইউরিক অ্যাসিড স্ফটিক আকারে জমা হয় গাঁটে গাঁটে। তখন ব্যথা শুরু হয়।
advertisement
3/8
ইউরিক অ্যাসিডের মোকাবিলায় মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে একটি রস। যা খেলে হু হু করে কমে ইউরিক অ্যাসিড। ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে মোক্ষম দাওয়াই গরমকালে পাওয়া আখের রস। বাংলার বিভিন্ন শহর ও গ্রামে রাস্তায় রাস্তায় এই সময় বিক্রি হয় আখের রস।
ইউরিক অ্যাসিডের মোকাবিলায় মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে একটি রস। যা খেলে হু হু করে কমে ইউরিক অ্যাসিড। ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে মোক্ষম দাওয়াই গরমকালে পাওয়া আখের রস। বাংলার বিভিন্ন শহর ও গ্রামে রাস্তায় রাস্তায় এই সময় বিক্রি হয় আখের রস।
advertisement
4/8
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই রস ইউরিক অ্যাসিড কমাতে দারুই কাজ করে। আখের রস শুধুমাত্র ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণেই নয়, প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা কমাতেও সহায়ক। তবে আখের রসে অবশ্যই বিট নুন ও লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। সকালে খালি পেটে খেলে খুব উপকার হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই রস ইউরিক অ্যাসিড কমাতে দারুই কাজ করে। আখের রস শুধুমাত্র ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণেই নয়, প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা কমাতেও সহায়ক। তবে আখের রসে অবশ্যই বিট নুন ও লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। সকালে খালি পেটে খেলে খুব উপকার হতে পারে।
advertisement
5/8
যাঁরা প্রত্যেকদিন প্রচুর পরিমাণে মাছ-মাংস খান, তাঁদের ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাবার ঝুঁকি বেশি। মদ্যপান ও কার্বোনেটেড কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয় নিয়ম করে খেলেও ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে। স্বাভাবিকের থেকে বেশি ওজন হলেও ঝুঁকি থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে এই সমস্যা কিছুটা বংশগত।
যাঁরা প্রত্যেকদিন প্রচুর পরিমাণে মাছ-মাংস খান, তাঁদের ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাবার ঝুঁকি বেশি। মদ্যপান ও কার্বোনেটেড কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয় নিয়ম করে খেলেও ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে। স্বাভাবিকের থেকে বেশি ওজন হলেও ঝুঁকি থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে এই সমস্যা কিছুটা বংশগত।
advertisement
6/8
ইউরিক অ্যাসিড কমাতে কী কী খাওয়া বন্ধ করতে হবে? কৃত্রিম রং, চিনি বা কর্ন সিরাপ দেওয়া খাবার একেবারে বন্ধ করা উচিত। কোলা জাতীয় পানীয়, রং দেওয়া জেলি, জ্যাম, সিরাপ, কৌট বন্দি ফ্রুট জ্যুস খাওয়া চলবে না।
ইউরিক অ্যাসিড কমাতে কী কী খাওয়া বন্ধ করতে হবে? কৃত্রিম রং, চিনি বা কর্ন সিরাপ দেওয়া খাবার একেবারে বন্ধ করা উচিত। কোলা জাতীয় পানীয়, রং দেওয়া জেলি, জ্যাম, সিরাপ, কৌট বন্দি ফ্রুট জ্যুস খাওয়া চলবে না।
advertisement
7/8
স্মোকড ও ক্যানড ফুড খাওয়া চলবে না। আচার, চানাচুর, নোনা মাছ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। পালং শাক, বিনস, বরবটি, রাজমা খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।
স্মোকড ও ক্যানড ফুড খাওয়া চলবে না। আচার, চানাচুর, নোনা মাছ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। পালং শাক, বিনস, বরবটি, রাজমা খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।
advertisement
8/8
পালং শাক, পুঁই শাক, মুসুর ডাল, বিউলি ডাল, মাটন, সমুদ্রের মাছ খাওয়া মানা। মাছ, চিকেন বা ডিম খাওয়া যায়। তবে সব মিলিয়ে দিনে ৫০ গ্রামের বেশি নয়। দিনে সাড়ে ৩ থেকে ৪ লিটার জল খান। ওজন স্বাভাবিক রাখতে সপ্তাহে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পালং শাক, পুঁই শাক, মুসুর ডাল, বিউলি ডাল, মাটন, সমুদ্রের মাছ খাওয়া মানা। মাছ, চিকেন বা ডিম খাওয়া যায়। তবে সব মিলিয়ে দিনে ৫০ গ্রামের বেশি নয়। দিনে সাড়ে ৩ থেকে ৪ লিটার জল খান। ওজন স্বাভাবিক রাখতে সপ্তাহে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement