Uric Acid Control Tips: নামেই পাতা, ঔষধি গুন দারুণ! নিয়ম করে খেলে তরতরিয়ে কমবে ইউরিক অ্যাসিড

Last Updated:
Uric Acid Control Tips: শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোটিন গেলেই ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে। বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড অস্থিসন্ধির উপর জমতে শুরু করলে তা ক্রিস্টালে পরিণত হয়, আর তখনই দেখা দেয় গাউট, জয়েন্টে ব্যথা।
1/10
শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোটিন গেলেই ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে। বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড অস্থিসন্ধির উপর জমতে শুরু করলে তা ক্রিস্টালে পরিণত হয়, আর তখনই দেখা দেয় গাউট, জয়েন্টে ব্যথা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিডনিতে পাথর হওয়ার নেপথ্যেও রয়েছে ইউরিক অ্যাসিডের ভূমিকা।
শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোটিন গেলেই ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে। বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড অস্থিসন্ধির উপর জমতে শুরু করলে তা ক্রিস্টালে পরিণত হয়, আর তখনই দেখা দেয় গাউট, জয়েন্টে ব্যথা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিডনিতে পাথর হওয়ার নেপথ্যেও রয়েছে ইউরিক অ্যাসিডের ভূমিকা।
advertisement
2/10
 ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ফলে সংযোগস্থলে ব্যথা হয় এবং এটি আর্থ্রাইটিস বা গাঁটের ব্যাথার মতো রোগের কারণ হয়। কিছু বিশেষ পাতার ব্যবহার করলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ফলে সংযোগস্থলে ব্যথা হয় এবং এটি আর্থ্রাইটিস বা গাঁটের ব্যাথার মতো রোগের কারণ হয়। কিছু বিশেষ পাতার ব্যবহার করলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
advertisement
3/10
পেয়ারা পাতা: এনসিবিআই জার্নালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পেয়ারার পাতায় ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে উপস্থিত পলিফেনল কম্পাউন্ড একটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কমায়।
পেয়ারা পাতা: এনসিবিআই জার্নালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পেয়ারার পাতায় ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এতে উপস্থিত পলিফেনল কম্পাউন্ড একটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কমায়।
advertisement
4/10
গবেষণায় দেখা গেছে, পেয়ারার পাতার নির্যাস ইঁদুরের আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ হ্রাস করেছে এবং উচ্চ রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, পেয়ারার পাতার নির্যাস ইঁদুরের আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ হ্রাস করেছে এবং উচ্চ রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করেছে।
advertisement
5/10
কালমেঘের পাতা: গবেষণায় জানা গেছে, কালমেঘ পাতার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ সংযোগস্থলের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
কালমেঘের পাতা: গবেষণায় জানা গেছে, কালমেঘ পাতার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ সংযোগস্থলের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
6/10
এই পাতা কোষে প্রদাহ তৈরি হতে দেয় না, যা কারণে সংযোগস্থলে ফুলে যাওয়া এবং তীব্র ব্যথা দেখা দেয়। কালমেঘ পাতা মোনোসোডিয়াম ইউরেট ক্রিস্টাল গলিয়ে শরীর থেকে দূর করতে সাহায্য করে।
এই পাতা কোষে প্রদাহ তৈরি হতে দেয় না, যা কারণে সংযোগস্থলে ফুলে যাওয়া এবং তীব্র ব্যথা দেখা দেয়। কালমেঘ পাতা মোনোসোডিয়াম ইউরেট ক্রিস্টাল গলিয়ে শরীর থেকে দূর করতে সাহায্য করে।
advertisement
7/10
গিলয়: গিলয়ের পাতা শুধু ডেঙ্গু রোগেই কার্যকর নয়, বরং এটি গেঁটেবাত ও আর্থ্রাইটিসের ব্যথা উপশম করতে পারে।
গিলয়: গিলয়ের পাতা শুধু ডেঙ্গু রোগেই কার্যকর নয়, বরং এটি গেঁটেবাত ও আর্থ্রাইটিসের ব্যথা উপশম করতে পারে।
advertisement
8/10
আয়ুর্বেদে গিলয়ের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। হেলথলাইন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটি গবেষণায় দেখা গেছে গিলয়ের পাতার নির্যাস সংযোগস্থলের ব্যথা কমাতে সক্ষম। সকালে খালি পেটে গিলয়ের পাতা চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আয়ুর্বেদে গিলয়ের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। হেলথলাইন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটি গবেষণায় দেখা গেছে গিলয়ের পাতার নির্যাস সংযোগস্থলের ব্যথা কমাতে সক্ষম। সকালে খালি পেটে গিলয়ের পাতা চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
9/10
নিমের পাতা: নিম পাতা সংক্রমণজনিত বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। নিম পাতা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণে সমৃদ্ধ, যা সংযোগস্থলের ব্যথা উপশম করতে পারে। এছাড়াও, নিম শরীরকে ক্ষতিকর জীবাণু থেকে সুরক্ষা দেয়।
নিমের পাতা: নিম পাতা সংক্রমণজনিত বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। নিম পাতা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণে সমৃদ্ধ, যা সংযোগস্থলের ব্যথা উপশম করতে পারে। এছাড়াও, নিম শরীরকে ক্ষতিকর জীবাণু থেকে সুরক্ষা দেয়।
advertisement
10/10
এই পাতাগুলির নিয়মিত ব্যবহার করলে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড কমে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া সম্ভব।
এই পাতাগুলির নিয়মিত ব্যবহার করলে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড কমে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া সম্ভব।
advertisement
advertisement
advertisement