Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় কাবু? রইল তা নিয়ন্ত্রণে আনার উপায়, এর জন্য খরচ করতে হবে না একটা পয়সাও

Last Updated:
Natural Ways To Control Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিডের এই মাত্রা বৃদ্ধিতে যদি সময়ে লাগাম টানা না যায়, তাহলে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে কোনও রকম ওষুধ ছাড়াই। তবে যদি সমস্যা বাড়তেই থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাওয়া আবশ্যক।
1/5
আমাদের দেহে যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, তাহলে তার থেকে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে। তবে ইউরিক অ্যাসিডের এই মাত্রা বৃদ্ধিতে যদি সময়ে লাগাম টানা না যায়, তাহলে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে কোনও রকম ওষুধ ছাড়াই। তবে যদি সমস্যা বাড়তেই থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাওয়া আবশ্যক। কারণ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা অবহেলা করা হলে কিডনি বিকল হওয়ার আশঙ্কা পর্যন্ত থেকে যায়। (Representative Image)
আমাদের দেহে যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, তাহলে তার থেকে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে। তবে ইউরিক অ্যাসিডের এই মাত্রা বৃদ্ধিতে যদি সময়ে লাগাম টানা না যায়, তাহলে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে কোনও রকম ওষুধ ছাড়াই। তবে যদি সমস্যা বাড়তেই থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাওয়া আবশ্যক। কারণ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা অবহেলা করা হলে কিডনি বিকল হওয়ার আশঙ্কা পর্যন্ত থেকে যায়। (Representative Image)
advertisement
2/5
আবার ইউরিক অ্যাসিডের জেরে গাউটের মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে। বলে রাখা ভাল যে, গাউট হল এক ধরনের আথ্রাইটিস। যা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। ইউরিক অ্যাসিডের নিয়ন্ত্রণের উপায় জানার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। (Representative Image)
আবার ইউরিক অ্যাসিডের জেরে গাউটের মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে। বলে রাখা ভাল যে, গাউট হল এক ধরনের আথ্রাইটিস। যা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। ইউরিক অ্যাসিডের নিয়ন্ত্রণের উপায় জানার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। (Representative Image)
advertisement
3/5
দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের ডিপার্টমেন্ট অফ ইউরোলজির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. অমরেন্দ্র পাঠক News18-এর কাছে বলেন যে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পুরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে আমিষ খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। যাতে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেশি পরিমাণে উৎপন্ন না হয়। এর পাশাপাশি নিয়মিত শারীরিক কসরত করে যেতে হবে। আর সময়ে ঘুমোতে হবে এবং ঘুম থেকে উঠতে হবে। এখানেই শেষ নয়, সময়ে সময়ে ইউরিক অ্যাসিড টেস্ট করাতে হবে। যাতে দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সঠিক ভাবে নজরে রাখা যায়। (Representative Image)
দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের ডিপার্টমেন্ট অফ ইউরোলজির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. অমরেন্দ্র পাঠক News18-এর কাছে বলেন যে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পুরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে আমিষ খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। যাতে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেশি পরিমাণে উৎপন্ন না হয়। এর পাশাপাশি নিয়মিত শারীরিক কসরত করে যেতে হবে। আর সময়ে ঘুমোতে হবে এবং ঘুম থেকে উঠতে হবে। এখানেই শেষ নয়, সময়ে সময়ে ইউরিক অ্যাসিড টেস্ট করাতে হবে। যাতে দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সঠিক ভাবে নজরে রাখা যায়। (Representative Image)
advertisement
4/5
ডা. অমরেন্দ্র পাঠকের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে হবে। আসলে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতে সহায়ক জল। এটা কিডনির কার্যকারিতাও উন্নত করে। সেই কারণে ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি আপেল, গাজর, টোম্যাটো এবং শসার মতো ফল আর সবজি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ এই সমস্ত ফল এবং সবজির মধ্যে ফাইবার, জল আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর। (Representative Image)
ডা. অমরেন্দ্র পাঠকের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে হবে। আসলে শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতে সহায়ক জল। এটা কিডনির কার্যকারিতাও উন্নত করে। সেই কারণে ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি আপেল, গাজর, টোম্যাটো এবং শসার মতো ফল আর সবজি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ এই সমস্ত ফল এবং সবজির মধ্যে ফাইবার, জল আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর। (Representative Image)
advertisement
5/5
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ওয়াইন এবং বিয়ারের মতো অ্যালকোহলিক পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এই পানীয়গুলি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি করে। আর দেহে ইউরিক অ্যাসিড বেশি হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্ত পানীয় বন্ধ করে দিতে হবে। আবার দই এবং অন্যান্য প্রোবায়োটিক খাবার দেহের পরিপাক ক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়। যা দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া মানসিক চাপ বা মেন্টাল স্ট্রেস ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য যোগাভ্যাস, প্রাণায়াম এবং মেডিটেশন করতে হবে। যা মানসিক চাপ কমাবে। ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও বজায় রাখবে। (Representative Image)
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ওয়াইন এবং বিয়ারের মতো অ্যালকোহলিক পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এই পানীয়গুলি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি করে। আর দেহে ইউরিক অ্যাসিড বেশি হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্ত পানীয় বন্ধ করে দিতে হবে। আবার দই এবং অন্যান্য প্রোবায়োটিক খাবার দেহের পরিপাক ক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়। যা দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া মানসিক চাপ বা মেন্টাল স্ট্রেস ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য যোগাভ্যাস, প্রাণায়াম এবং মেডিটেশন করতে হবে। যা মানসিক চাপ কমাবে। ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও বজায় রাখবে। (Representative Image)
advertisement
advertisement
advertisement