Tourism: কলকাতা নয়, দুর্গাপুরের 'এই জায়গায়' রবীন্দ্রনাথের পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ এসে বিশ্রাম নিতেন, কখনও গেছেন সেখানে? কখনও গেছেন সেখানে?

Last Updated:
দ্বারকানাথ ঠাকুরের ওই ঐতিহ্যবাহী বিশ্রামাগারটি আজ ভগ্নদশায় রয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করব সংরক্ষণের জন্য।
1/6
আপনারা কি জানেন প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ঠিক কি কারণে দুর্গাপুরে আসতেন! দুর্গাপুরে আজও ভগ্নদশায় টিকে রয়েছে তাঁর তৈরী বিশ্রামাগার।ব্রিটিশের দাসত্ব না করে, তাদের সহযোগিতায় এ দেশের উন্নতি সম্ভব,এমন ভাবনা ভেবেছিলেন একমাত্র বাঙ্গালি, তিনি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।(ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
আপনারা কি জানেন প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ঠিক কি কারণে দুর্গাপুরে আসতেন! দুর্গাপুরে আজও ভগ্নদশায় টিকে রয়েছে তাঁর তৈরি বিশ্রামাগারটি।ব্রিটিশের দাসত্ব না করে, তাদের সহযোগিতায় এ দেশের উন্নতি সম্ভব,এমন ভাবনা ভেবেছিলেন একমাত্র বাঙ্গালি, তিনি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।(ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
advertisement
2/6
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ২০০ বছর আগে ওই বিশ্রামাগারটি নির্মাণ করেন দ্বারকানাথ ঠাকুর। ব্যবসায়ীক সুবাদে তিনি কলকাতা থেকে দুর্গাপুর হয়ে রানিগঞ্জ যাতায়াত করতেন গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড হয়ে। যা বর্তমানে দুর্গাপুরে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক নামে পরিচিত।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ২০০ বছর আগে ওই বিশ্রামাগারটি নির্মাণ করেন দ্বারকানাথ ঠাকুর। ব্যবসায়ীক সুবাদে তিনি কলকাতা থেকে দুর্গাপুর হয়ে রানিগঞ্জ যাতায়াত করতেন গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড হয়ে। যা বর্তমানে দুর্গাপুরে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক নামে পরিচিত।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
স্থানীয় বাসিন্দা তথা সমাজসেবী সুধাজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, সড়ক পথে দ্বারকানাথ ঠাকুর যাতায়াতের জন্য একসময় ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করতেন। তাঁর সঙ্গে থাকতেন ঘোড়ার গাড়ির চালক। এছাড়াও ছিলেন দেহরক্ষী সহ কয়েকজন লাঠিয়াল। দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং তাঁর ঘোড়া সহ গাড়োয়াল ও লাঠিয়ালদের বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ওই বিশ্রামাগারটি নির্মাণ করেছিলেন।আজ তা ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
স্থানীয় বাসিন্দা তথা সমাজসেবী সুধাজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, সড়ক পথে দ্বারকানাথ ঠাকুর যাতায়াতের জন্য একসময় ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করতেন। তাঁর সঙ্গে থাকতেন ঘোড়ার গাড়ির চালক। এছাড়াও ছিলেন দেহরক্ষী সহ কয়েকজন লাঠিয়াল। দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং তাঁর ঘোড়া সহ গাড়োয়াল ও লাঠিয়ালদের বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ওই বিশ্রামাগারটি নির্মাণ করেছিলেন।আজ তা ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
ঠাকুর পরিবারের বংশধর তথা বর্তমানে দুর্গাপুরের একজন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী কমল কুশারী বলেন, জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের আগের পদবী ছিল কুশারী। ওই পরিবার পরে ঠাকুর উপাধিপ্রাপ্ত হয়েছিল। দ্বারকানাথ ঠাকুরের ওই ঐতিহ্যবাহী বিশ্রামাগারটি আজ ভগ্নদশায় রয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করব সংরক্ষণের জন্য।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার
ঠাকুর পরিবারের বংশধর তথা বর্তমানে দুর্গাপুরের একজন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী কমল কুশারী বলেন, জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের আগের পদবী ছিল কুশারী। ওই পরিবার পরে ঠাকুর উপাধিপ্রাপ্ত হয়েছিল। দ্বারকানাথ ঠাকুরের ওই ঐতিহ্যবাহী বিশ্রামাগারটি আজ ভগ্নদশায় রয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করব সংরক্ষণের জন্য।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার
advertisement
5/6
প্রত্নতত্ত্ববিদ প্রণব ভট্টাচার্য জানান, দ্বারকানাথ ঠাকুর রাণীগঞ্জে আসতেন ব্যবসার জন্য। তখনকার দিনে ১১ মাইল পর পর একটি করে বিশ্রামাগার তৈরী করা হত বিশ্রাম নেওয়ার জন্য।( তথ্য ও চিত্র দীপিকা সরকার)
প্রত্নতত্ত্ববিদ প্রণব ভট্টাচার্য জানান, দ্বারকানাথ ঠাকুর রাণীগঞ্জে আসতেন ব্যবসার জন্য। তখনকার দিনে ১১ মাইল পর পর একটি করে বিশ্রামাগার তৈরি করা হত বিশ্রাম নেওয়ার জন্য।( তথ্য ও চিত্র দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
দুর্গাপুর শহরের খয়রাশোল এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশেই অসংরক্ষিত ওই দ্বিতল বিশ্রামাগারটি জরাজীর্ণ ও ভগ্নদশায় এখনও ইতিহাস বহন করে চলেছে। ( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুর শহরের খয়রাশোল এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশেই অসংরক্ষিত ওই দ্বিতল বিশ্রামাগারটি জরাজীর্ণ ও ভগ্নদশায় এখনও ইতিহাস বহন করে চলেছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement