ধনী হওয়ার হাতছানি ! এই বিপুল ধন-সম্পত্তি আসতে পারে আপনার হাতেও

এক সময়ে এই দেশকে সোনার দেশ বলা হত ৷ পৃথিবীর সব থেকে ধনীতম দেশ হিসেবেই পরিচিতি ছিল ৷ ইংরেজরা আমাদের দেশ লুঠ করলেও এখনও এমন অনেক জায়গা যেখানে গুপ্তধন সুরক্ষিত আছে দৈবশক্তির হাতে ৷ (সংগৃহীত ছবি)

শ্রী মোক্কামবিকা মন্দির ৷ কর্ণাটকের এই মন্দির পশ্চিমঘাটে অবস্থিত ৷ এই মন্দিরে বার্ষিক আয় ১৭ কোটি টাকা ৷ মন্দিরের পুরোহিতদের মতে মন্দিরে নাগ দেবতার ছবি আছে যা বর্হিঃশক্তি থেকে রক্ষা বিপুল ধন-সম্পদ করে ৷ সংগৃহীত বাদ দিলেও মন্দিরের ১০০ কোটি টাকার অলংকারও আছে ৷ (ছবি সংগৃহীত)

অন্ধ্রপ্রদেশের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে কৃষ্ণা নদী ৷ সৌন্দর্য বিচারে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নদী ৷ অনেকে এখনও মনে করেন আজও এখানে কহিনূর হিরের খনি আছে ৷ (সংগৃহীত ছবি)

হায়দরাবাদের চারমিনার, ভারতীয় ঐতিহ্যের অন্য নাম ৷ অনেকেই মানেন চারমিনার-কোলকুণ্ডার মধ্যে একটি সুরঙ্গ আছে গল্প অনুসারে সুলতান মহম্মদ কুলি কুতুব শাহ পারিবারিক বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য এই সুরঙ্গের নির্মাণ করেছিলেন ৷ প্রয়োজনে তাড়াতাড়ি চারমিনারে পৌঁছনোর জন্য ৷ অনেকে আজও মনে করেন এই সুরঙ্গতে আরও অফুরন্ত গুপ্তধন আছে ৷ (ছবি সংগৃহীত) হায়দরাবাদের চারমিনার, ভারতীয় ঐতিহ্যের অন্য নাম ৷ অনেকেই মানেন চারমিনার-কোলকুণ্ডার মধ্যে একটি সুরঙ্গ আছে গল্প অনুসারে সুলতান মহম্মদ কুলি কুতুব শাহ পারিবারিক বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য এই সুরঙ্গের নির্মাণ করেছিলেন ৷ প্রয়োজনে তাড়াতাড়ি চারমিনারে পৌঁছনোর জন্য ৷ অনেকে আজও মনে করেন এই সুরঙ্গতে আরও অফুরন্ত গুপ্তধন আছে ৷ (ছবি সংগৃহীত)

নাদির শাহ ১৭৩৯ সালে ভারত আক্রমণ করেছিলেন ৷ ৫০০০০ সৈন্য নিয়ে এ দেশ আক্রমণ করেছিলেন নাদির শাহ ৷ এ দেশে এসে কোটি কোটি টাকার হিরে, মণি-মুক্ত লুঠ করে নিয়ে যায় ৷ (ছবি সংগৃহীত)

বিহারের সোনভাণ্ডার গুহা ৷ এই গুহার প্রবেশ পথ ১০.৪ মিটার লম্বা ও ৫.২ মিটার চওড়া ৷ ঐতিহাসিকদের মতে মৌর্য সম্রাট বিম্বিসার এখানে এই গুহায় প্রচুর ধন-সম্পদ লুকিয়ে রেখেছিলেন ৷ গুহায় একটি দরজার কিছু লেখা আছে যা পাঠ করলেই গুপ্তধনের দরজা খুলে যায় ৷ (ছবি সংগৃহীত)

হায়দরাবাদের শেষ নিজাম মীর ওসমান আলি ৷ প্রচলিত আছে তিনি প্রচুর ধন-সম্পদ রেখে ছিলেন তাঁর সময়ে ৷ এমন কী ২০০৮ এ ফোবর্সের সমীক্ষায় জানা গেছে, ২১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সম্পত্তি আজও গচ্ছিত আছে ৷ (ছবি সংগৃহীত)

দিল্লি থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে রাজস্থানে আলবর কেল্লায় জমা আছে প্রচুর সম্পত্তি ৷ প্রচলিত আছে এই মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর নির্বাসিত হয়ে এই কেল্লাতেই আশ্রয় নিয়েছিলেন ৷ মুঘল সাম্রাজ্যের ধন-সম্পত্তির এক বিরাট অংশ এখানেই লুকিয়ে রেখেছিলেন ৷ (ছবি সংগৃহীত)

১৭৮২ সালে মাদ্রাজ অধুনা চেন্নাই, শ্রীলঙ্কা হয়ে ইংল্যান্ডে পৌঁছে ছিল এই জাহাজ ৷ ইংল্যান্ড থেকে রওনা হয়ে ৪ অগাস্ট ১৭৮২, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে পৌঁছয় ৷ প্রচলিত আছে উল্লিখিত জাহাজে ২৬ লাক্ষ সোনার কয়েন, প্রচুর সোনা, হিরে, মূল্যবান মুক্ত সহ জাহাজটি ডুবে যায় দক্ষিণ আফ্রিকায় ৷ এই রহস্যের আজও কোনও কিনারা হয়নি ৷ (সংগৃহীত ছবি)

তিরুবনন্তপুরমের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন এই পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের দেবতার অসংকার মুকুট ও নিত্য ব্যবহৃত সামগ্রীর আনুমানিক মূল্য প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলার ৷ এই মন্দিরের পুরোহিতদের মতে মন্দিরে প্রচুর ধন-সম্পত্তি আছে যা পাহারা দেন নাগ দেবতা ৷ (ছবি সংগৃহীত)