Shaak Health Benefits: আগাছা বলে অবহেলা নয়! তেলতেলে, রসালো এবং গাঢ় সবুজ এই শাক ক্যালসিয়ামের খনি, দূর করে তোতলামি

Last Updated:
Shaak Health Benefits: নুনিয়া শাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন-A, ভিটামিন-C, ভিটামিন-E, থাইয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যারোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও খনিজ উপাদান রয়েছে। এই সকল কারণে এই শাক খাওয়া অনেকটাই উপকারী।
1/10
*নুনিয়া শাক একটি বর্ষজীবী উদ্ভিদ, রসাল ধরনের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ এটি। এই শাকের বৈজ্ঞানিক নাম Portulaca Oleracea। নুনিয়া শাক একটি অনাবাদি উদ্ভিদ।
*নুনিয়া শাক একটি বর্ষজীবী উদ্ভিদ, রসাল ধরনের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ এটি। এই শাকের বৈজ্ঞানিক নাম Portulaca Oleracea। নুনিয়া শাক একটি অনাবাদি উদ্ভিদ।
advertisement
2/10
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, এই শাক জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে সবজি ক্ষেতে বেশি পরিমাণে জন্ম নেয়। বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে এই শাকে ফুল ফোটে।
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, এই শাক জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে সবজি ক্ষেতে বেশি পরিমাণে জন্ম নেয়। বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে এই শাকে ফুল ফোটে।
advertisement
3/10
*পাতা গুচ্ছের মাঝখানে একটি করে ফুল ফোটে এই শাকে। নুনিয়া শাকের পাতা তেলতেলে, রসালো এবং গাঢ় সবুজ রঙের। স্বাদ একটু নোনতা এবং টক ধরনের হয়।
*পাতা গুচ্ছের মাঝখানে একটি করে ফুল ফোটে এই শাকে। নুনিয়া শাকের পাতা তেলতেলে, রসালো এবং গাঢ় সবুজ রঙের। স্বাদ একটু নোনতা এবং টক ধরনের হয়।
advertisement
4/10
*বিভিন্ন এলাকায় এই নুনিয়া শাকের স্থানীয় নাম রয়েছে। বুল খুরিয়া শাক, নুনে শাক, নুন খুড়িয়া, নুইন্না শাক, নূনতা শাক, চিড়া শাক, নুনিয়া শাক নামে বিভিন্ন এলাকার মানুষ এই শাক খান।
*বিভিন্ন এলাকায় এই নুনিয়া শাকের স্থানীয় নাম রয়েছে। বুল খুরিয়া শাক, নুনে শাক, নুন খুড়িয়া, নুইন্না শাক, নূনতা শাক, চিড়া শাক, নুনিয়া শাক নামে বিভিন্ন এলাকার মানুষ এই শাক খান।
advertisement
5/10
*এই শাক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন-A, ভিটামিন-C, ভিটামিন-E, থাইয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যারোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ।
*এই শাক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন-A, ভিটামিন-C, ভিটামিন-E, থাইয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যারোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ।
advertisement
6/10
*নুনিয়া শাকে থাকা ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনিসিয়াম শরীরের হাড়কে মজবুত করে। পটাশিয়াম, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা রাখে এই শাক।
*নুনিয়া শাকে থাকা ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনিসিয়াম শরীরের হাড়কে মজবুত করে। পটাশিয়াম, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা রাখে এই শাক।
advertisement
7/10
*চোখের সমস্যায় চোখে ময়লা জমে, চোখে খোঁচা ভাব মনে হয়। এই সমস্যায় এই শাকের রস ব্যবহারে সমস্যা কমে। কিছুদিন এই শাকের রস কিছুক্ষণ মুখে রেখে ফেলে দিলে তোতলামি ভাল হয়ে যায়।
*চোখের সমস্যায় চোখে ময়লা জমে, চোখে খোঁচা ভাব মনে হয়। এই সমস্যায় এই শাকের রস ব্যবহারে সমস্যা কমে। কিছুদিন এই শাকের রস কিছুক্ষণ মুখে রেখে ফেলে দিলে তোতলামি ভাল হয়ে যায়।
advertisement
8/10
*বিষাক্ত কোনও কিছু লেগে গেলে চুলকায়। এই ধরনের সমস্যায় নুনিয়া শাক বেটে উষ্ণ করে প্রলেপ দিলে জ্বালা ও চুলকানি ভাল হয়ে যায় অনেক দ্রুত।
*বিষাক্ত কোনও কিছু লেগে গেলে চুলকায়। এই ধরনের সমস্যায় নুনিয়া শাক বেটে উষ্ণ করে প্রলেপ দিলে জ্বালা ও চুলকানি ভাল হয়ে যায় অনেক দ্রুত।
advertisement
9/10
*নুনিয়া শাক থেঁতো করে রস তৈরি করে হালকা গরম করে সেবন করলে বাচ্চাদের কাশি ভাল হয়ে যায়। এছাড়া মধুর সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকেল সেবনে জেদি আমাশা থেকে মুক্তি মেলে।
*নুনিয়া শাক থেঁতো করে রস তৈরি করে হালকা গরম করে সেবন করলে বাচ্চাদের কাশি ভাল হয়ে যায়। এছাড়া মধুর সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকেল সেবনে জেদি আমাশা থেকে মুক্তি মেলে।
advertisement
10/10
*এই শাক যকৃৎ, পিত্ত, কিডনি, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা বা হাঁপানি এবং হৃদরোগের জন্য অনেকটাই উপকারী। এমনটাই জানা যায় আয়ুর্বেদ শাস্ত্র থেকে।
*এই শাক যকৃৎ, পিত্ত, কিডনি, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা বা হাঁপানি এবং হৃদরোগের জন্য অনেকটাই উপকারী। এমনটাই জানা যায় আয়ুর্বেদ শাস্ত্র থেকে।
advertisement
advertisement
advertisement