Healthy Lifestyle: শীত এলেই শুকনো কাশি, সর্দি! পাতে রাখুন পালং-সহ ৫ সবজি, ঋতুবদলের প্রভাব আপনাকে ছুঁতে পারবে না

Last Updated:
শীতের মরশুমে কাঁচকলার সবজি খুবই ভাল খেতে হয়। হেলথলাইন রিপোর্ট অনুযায়ী, কাঁচকলা এমন একটি সবজি যাতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরও নানা পুষ্টিকর উপাদান। এই সবজিতে প্রদাহবিরোধী গুণ রয়েছে, যা আমাদের পেট ঠাণ্ডা রাখতে বিশেষ উপকারী, এছাড়াও এটি শীতকালে আবহাওয়ার কারণে সৃষ্ট নানা রোগ থেকেও আমাদের রক্ষা করে। এই সবজিতে ক্যানসারপ্রতিরোধী গুণও রয়েছে।
1/8
কবির প্রেয়সীকে সেই অমোঘ প্রশ্ন আর করার দরকার নেই- শীতকাল কবে আসবে, সুপর্ণা? সে প্রায় এসেই গিয়েছে। প্রকৃতির ভাঁড়ারেও তারই ইঙ্গিত, বাজার স্বমহিমায় আলো করছে শীতের নানা ফসল। কিন্তু তার মধ্যে কোনগুলো শীত উদযাপনের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য আর স্বাদ দুই দিকেই সমান পাল্লা রক্ষা করবে? দেখে নেওয়া যাক এক নজরে।
কবির প্রেয়সীকে সেই অমোঘ প্রশ্ন আর করার দরকার নেই- শীতকাল কবে আসবে, সুপর্ণা? সে প্রায় এসেই গিয়েছে। প্রকৃতির ভাঁড়ারেও তারই ইঙ্গিত, বাজার স্বমহিমায় আলো করছে শীতের নানা ফসল। কিন্তু তার মধ্যে কোনগুলো শীত উদযাপনের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য আর স্বাদ দুই দিকেই সমান পাল্লা রক্ষা করবে? দেখে নেওয়া যাক এক নজরে।
advertisement
2/8
শীতের মরশুমে কাঁচকলার সবজি খুবই ভাল খেতে হয়। হেলথলাইন রিপোর্ট অনুযায়ী, কাঁচকলা এমন একটি সবজি যাতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরও নানা পুষ্টিকর উপাদান। এই সবজিতে প্রদাহবিরোধী গুণ রয়েছে, যা আমাদের পেট ঠাণ্ডা রাখতে বিশেষ উপকারী, এছাড়াও এটি শীতকালে আবহাওয়ার কারণে সৃষ্ট নানা রোগ থেকেও আমাদের রক্ষা করে। এই সবজিতে ক্যানসারপ্রতিরোধী গুণও রয়েছে।
শীতের মরশুমে কাঁচকলার সবজি খুবই ভাল খেতে হয়। হেলথলাইন রিপোর্ট অনুযায়ী, কাঁচকলা এমন একটি সবজি যাতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরও নানা পুষ্টিকর উপাদান। এই সবজিতে প্রদাহবিরোধী গুণ রয়েছে, যা আমাদের পেট ঠাণ্ডা রাখতে বিশেষ উপকারী, এছাড়াও এটি শীতকালে আবহাওয়ার কারণে সৃষ্ট নানা রোগ থেকেও আমাদের রক্ষা করে। এই সবজিতে ক্যানসারপ্রতিরোধী গুণও রয়েছে।
advertisement
3/8
প্রত্যেক ঋতুতেই গাজর পাওয়া যায়। কিন্তু শীতকালের গাজর গুণে সেরা হয়। এই সবজিটি খুবই পুষ্টিকর, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। গাজর বিটাক্যারোটিনের একটি চমৎকার উৎস। গাজর আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং শীতের নানা মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করে। চোখের জন্যও এটি খুবই উপকারী।
প্রত্যেক ঋতুতেই গাজর পাওয়া যায়। কিন্তু শীতকালের গাজর গুণে সেরা হয়। এই সবজিটি খুবই পুষ্টিকর, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। গাজর বিটাক্যারোটিনের একটি চমৎকার উৎস। গাজর আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং শীতের নানা মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করে। চোখের জন্যও এটি খুবই উপকারী।
advertisement
4/8
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ গাজর এনজাইমগুলিকে উন্নত করতে পারে, যা বিপাককে সঠিক দিকে পরিচালিত করে। কাঁচা স্যালাডে ফেলে দেওয়া হোক বা স্টুতে সিদ্ধ করে খাওয়া হোক, গাজর কিডনিকে শক্তিশালী করে, যা সিস্টেম থেকে ইউরিক অ্যাসিড অপসারণকে সহজ করে তোলে। গাজরের প্রদাহ-বিরোধী প্রকৃতি গেঁটেবাতের প্রদাহ কমাতে পারে। অন্যদিকে, ফাইবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, যা উভয়ই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণকে উন্নত করতে পারে। আপনার খাবারে গাজরকে সবজি হিসেবে খাওয়া, অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের রস পান করা, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার এবং আপনার বিপাককে কিছুটা বাড়িয়ে তোলার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়৷
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ গাজর এনজাইমগুলিকে উন্নত করতে পারে, যা বিপাককে সঠিক দিকে পরিচালিত করে। কাঁচা স্যালাডে ফেলে দেওয়া হোক বা স্টুতে সিদ্ধ করে খাওয়া হোক, গাজর কিডনিকে শক্তিশালী করে, যা সিস্টেম থেকে ইউরিক অ্যাসিড অপসারণকে সহজ করে তোলে। গাজরের প্রদাহ-বিরোধী প্রকৃতি গেঁটেবাতের প্রদাহ কমাতে পারে। অন্যদিকে, ফাইবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, যা উভয়ই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণকে উন্নত করতে পারে। আপনার খাবারে গাজরকে সবজি হিসেবে খাওয়া, অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের রস পান করা, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার এবং আপনার বিপাককে কিছুটা বাড়িয়ে তোলার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়৷
advertisement
5/8
শীতের মরশুমে পালং শাক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পালং শাককে পুষ্টির ভাণ্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফলিক অ্যাসিড, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। এটি খেলে শীতকালে নানা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শীতকালে প্রতিদিন পালং শাকের রস তৈরি করে পান করা যেতে পারে।
শীতের মরশুমে পালং শাক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পালং শাককে পুষ্টির ভাণ্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফলিক অ্যাসিড, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। এটি খেলে শীতকালে নানা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শীতকালে প্রতিদিন পালং শাকের রস তৈরি করে পান করা যেতে পারে।
advertisement
6/8
চিকিৎসক মিল্টন সরকারের দাবি, সবুজ শাক সবজির মধ্যে শীষ পালং শাক অত্যন্ত উপকারী। কম ক্যালেরিযুক্ত এই শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে।
চিকিৎসক মিল্টন সরকারের দাবি, সবুজ শাক সবজির মধ্যে শীষ পালং শাক অত্যন্ত উপকারী। কম ক্যালেরিযুক্ত এই শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে।
advertisement
7/8
বাঁধাকপি আমাদের সর্দি থেকে রক্ষা করে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সবুজ এবং লাল বাঁধাকপি উভয়ই খুব স্বাস্থ্যকর, তবে লাল বাঁধাকপিতে আরও বেশি পুষ্টি রয়েছে। লাল বাঁধাকপি ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাসিয়ামের একটি ভাল উৎস। শীতকালে হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে এটি সহায়ক হতে পারে।
বাঁধাকপি আমাদের সর্দি থেকে রক্ষা করে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সবুজ এবং লাল বাঁধাকপি উভয়ই খুব স্বাস্থ্যকর, তবে লাল বাঁধাকপিতে আরও বেশি পুষ্টি রয়েছে। লাল বাঁধাকপি ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাসিয়ামের একটি ভাল উৎস। শীতকালে হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে এটি সহায়ক হতে পারে।
advertisement
8/8
শীতকালে মুলো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। মুলো ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি-এর পাশাপাশি পটাসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এতে পাওয়া যায় আইসোথিওসায়ানেট, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে। শীতকালে নিয়মিত মুলো খেলে শরীর ফিট ও সুস্থ থাকবে। রান্না মুলো ছাড়াও এটি স্যালাড হিসেবে কাঁচা খাওয়া যায়।
শীতকালে মুলো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। মুলো ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি-এর পাশাপাশি পটাসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এতে পাওয়া যায় আইসোথিওসায়ানেট, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে। শীতকালে নিয়মিত মুলো খেলে শরীর ফিট ও সুস্থ থাকবে। রান্না মুলো ছাড়াও এটি স্যালাড হিসেবে কাঁচা খাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement