শুধু ছোট বা বয়স্কদের জন্যই ছোট ঘুম, যাকে বলে পাওয়ার ন্যাপ, তা কিন্তু নয় (Power Nap)। সব বয়সের সব মানুষের জন্যই সারাদিনের কাজের মাঝে একটা ছোট ঘুম দরকারী (Power Nap)।
2/ 9
বাঙালিরা যাকে বলে ভাতঘুম। কিন্তু এই ছোট ঘুমের একটা নির্দিষ্ট মাপকাঠি রয়েছে। তা নাহলে কিন্তু শরীরের হিতে বিপরীত অবধারিত (Power Nap)। জানুন...
3/ 9
করোনার কালবেলায় এমনিতেই ওয়ার্ক ফ্রম হোম বেশিরভাগ মানুষের। সারাদিনের শিফটের কাজের মাঝে ঘরের কাজ তো রয়েইছে। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই নাগাড়ে কাজের মাঝে একটা ছোট ঘুম খুবই উপকারী শরীরের পক্ষে।
4/ 9
বহু গবেষণায় জানা গিয়েছে দুপুরবেলা যদি অল্প করে ভাতঘুম দিয়ে নেওয়া যায়, তাহলে সেটা শরীরের কাজে লাগে। ঘুম থেকে উঠে কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন। কিন্তু অনেক সময়ে আমাদের অজান্তেই সেই ভাতঘুম শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। কী করে বুঝবেন কখন বিপদ?
5/ 9
পাওয়ার ন্যাপ বা ছোট ঘুমের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। যেমন, ক্লান্তি, ঘুম কাটবে। দ্রুত প্রতিক্রিয়া দিতে পারবেন। সর্তকতা বাড়বে, বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে, স্মৃতিশক্তি বাড়াবে।
6/ 9
কিন্তু এই ঘুমের ধরনে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ, কতটা সময় আপনি ছোট ঘুম ঘুমোচ্ছেন, তার উপরেই নির্ভর করবে শরীরের এর প্রভাব। গবেষণায় বলছে, সময়টা ঠিক মতো পালন করতে পারলে কেল্লাফতে।
7/ 9
ক্লান্তি কাটিয়ে চাঙ্গা হওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ মিনিটের ভাতঘুম আদর্শ। অনেকেই কাজের ফাঁকে টুক করে ২০ মিনিটের একটি বিরতি নিয়ে ঘুমিয়ে নেন। বিদেশের বেশ কিছু অফিসে এমন পাওয়ার ন্যাপ নেওয়ার জন্য আলাদা ঘরও রয়েছে।
8/ 9
চা, কফি বা এক্সপ্রেসো খাওয়ার ঠিক পরই ঘুমিয়ে পড়তে হবে। ২০-২৫ মিনিট পর যখন উঠবেন তখন শরীরে ক্যাফিন কাজ করা শুরু করে দেবে। এবং ঝট করে ক্লান্তি কাটিয়ে আরও দ্রুত কাজ শেষ করতে পারবেন।
9/ 9
এই ধরনের ঘুমই যত সমস্যার মূল। ২৫ মিনিটের বেশি যদি ঘুমিয়ে পড়েন, তাহলে ওঠার পর আরও ক্লান্ত লাগবে, আরও বেশি ঘুম পাবে এবং কাজে কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারবেন না। অথচ দীর্ঘক্ষণ ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বলে রাতে ঘুম আসতে দেরি হবে। এবং তাতে শারীরিক সমস্যা আরও বাড়বে।