Post Manopausal Bleeding: কোন বয়সের মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি সার্ভিকাল ক্যানসারের? লক্ষণ জেনে সাবধান হোন

Last Updated:
Post Manopausal Bleeding: এই মারণরোগ সার্ভিকাল ক্যানসার বাসা বাঁধে শরীরে। তবে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করা ছাড়াও জরায়ুমুখ ক্যানসারের আর একটি প্রধান কারণ অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক।
1/8
দেশ জুড়ে মহিলাদের মধ্যে যত ধরনের ক্যানসার দেখা যায়, তার মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে সারভিকাল ক্যানসার বা জরায়ুমুখ ক্যানসার রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। প্রতি বছর ভারতে গড়ে এক লক্ষেরও বেশি মহিলা এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দেশ জুড়ে মহিলাদের মধ্যে যত ধরনের ক্যানসার দেখা যায়, তার মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে সারভিকাল ক্যানসার বা জরায়ুমুখ ক্যানসার রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। প্রতি বছর ভারতে গড়ে এক লক্ষেরও বেশি মহিলা এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/8
কীভাবে এই ক্যানসার হতে পারে? হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি)-এর হানাতে এই মারণরোগ সার্ভিকাল ক্যানসার বাসা বাঁধে শরীরে। তবে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করা ছাড়াও জরায়ুমুখ ক্যানসারের আর একটি প্রধান কারণ অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক।
কীভাবে এই ক্যানসার হতে পারে? হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি)-এর হানাতে এই মারণরোগ সার্ভিকাল ক্যানসার বাসা বাঁধে শরীরে। তবে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করা ছাড়াও জরায়ুমুখ ক্যানসারের আর একটি প্রধান কারণ অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক।
advertisement
3/8
এ ছাড়াও দুর্বল প্রতিরোধ শক্তি, ধূমপান, একাধিক বার প্রস্রাব, একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক-- এ সব কারণেও জরায়ুমুখ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। ২০ বছরের কম বয়সিদের এই রোগ সাধারণত হয় না। ৩৮ থেকে ৪২ বছর বয়সিদের মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি বলেই দেখেছেন চিকিৎসকরা।
এ ছাড়াও দুর্বল প্রতিরোধ শক্তি, ধূমপান, একাধিক বার প্রস্রাব, একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক-- এ সব কারণেও জরায়ুমুখ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। ২০ বছরের কম বয়সিদের এই রোগ সাধারণত হয় না। ৩৮ থেকে ৪২ বছর বয়সিদের মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি বলেই দেখেছেন চিকিৎসকরা।
advertisement
4/8
পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব শুরু হওয়া এবং মেনোপজ (একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর পিরিয়ড বন্ধ হওয়া) মহিলাদের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। পিরিয়ড সাইকেল শুরু হওয়ার বয়স যেমন ১২, ১৩ বা ১৪ বছর থাকে, তেমনি মেনোপজের বয়সও ৪০ থেকে ৪৫ বা ৫০ হতে পারে।
পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব শুরু হওয়া এবং মেনোপজ (একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর পিরিয়ড বন্ধ হওয়া) মহিলাদের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। পিরিয়ড সাইকেল শুরু হওয়ার বয়স যেমন ১২, ১৩ বা ১৪ বছর থাকে, তেমনি মেনোপজের বয়সও ৪০ থেকে ৪৫ বা ৫০ হতে পারে।
advertisement
5/8
এই বয়সের পরে, মহিলাদের মধ্যে প্রজনন হরমোনের ক্ষরণ কমতে শুরু করে এবং এর ফলে পিরিয়ড চক্র ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায। তবে কখনও-কখনও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা দেখা যায় যে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পরে হঠাৎ রক্তপাত শুরু হয়। মেনোপজের পর মহিলাদের বারবার পিরিয়ডের (রক্তক্ষরণ) সমস্যা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞর মত, মেনোপজের পর রক্তক্ষরণের ঘটনা থেকে সার্ভিকাল ক্যানসার হতে পারে।
এই বয়সের পরে, মহিলাদের মধ্যে প্রজনন হরমোনের ক্ষরণ কমতে শুরু করে এবং এর ফলে পিরিয়ড চক্র ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায। তবে কখনও-কখনও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা দেখা যায় যে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পরে হঠাৎ রক্তপাত শুরু হয়। মেনোপজের পর মহিলাদের বারবার পিরিয়ডের (রক্তক্ষরণ) সমস্যা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞর মত, মেনোপজের পর রক্তক্ষরণের ঘটনা থেকে সার্ভিকাল ক্যানসার হতে পারে।
advertisement
6/8
ক্রায়োথেরাপি, লেজার থেরাপি, হিস্টেরেক্টোমি, রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি, কেমোরেডিয়েশন-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে এই ক্যানসার রুখতে পারার চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, জরায়ুর ক্যানসারের প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণত খুব কম উপসর্গ থাকে। বেশিরভাগ উপসর্গ শুধুমাত্র পরবর্তী পর্যায়ে দেখা যায়।
ক্রায়োথেরাপি, লেজার থেরাপি, হিস্টেরেক্টোমি, রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি, কেমোরেডিয়েশন-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে এই ক্যানসার রুখতে পারার চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, জরায়ুর ক্যানসারের প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণত খুব কম উপসর্গ থাকে। বেশিরভাগ উপসর্গ শুধুমাত্র পরবর্তী পর্যায়ে দেখা যায়।
advertisement
7/8
কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি ধরে গেলে ঋতুচক্রের নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়। অন্য সময়ে সাদা দুর্গন্ধযুক্ত স্রাবের ক্ষরণ হতে পারে।
কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি ধরে গেলে ঋতুচক্রের নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়। অন্য সময়ে সাদা দুর্গন্ধযুক্ত স্রাবের ক্ষরণ হতে পারে।
advertisement
8/8
যৌনমিলনের সময়ে প্রবল যন্ত্রণা। যৌনমিলনের মুহূর্তের পর রক্তপাত হতে পারে। ঋতুবন্ধের পর রক্তপাত হয়। তলপেট, কোমরে ব্যথা হয়। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, প্রস্রাবের সময়ে জ্বালাভাব কিংবা ব্যথা অনুভব হওয়াও এই রোগের লক্ষণ হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
যৌনমিলনের সময়ে প্রবল যন্ত্রণা। যৌনমিলনের মুহূর্তের পর রক্তপাত হতে পারে। ঋতুবন্ধের পর রক্তপাত হয়। তলপেট, কোমরে ব্যথা হয়। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, প্রস্রাবের সময়ে জ্বালাভাব কিংবা ব্যথা অনুভব হওয়াও এই রোগের লক্ষণ হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement