North Bengal Tourism: নর্থ বেঙ্গল ট্যুরের জন্য গুড নিউজ! আরও অনেক অল্প সময় পৌঁছে যাবেন স্পটে, চালু হচ্ছে নতুন ব্রিজ

Last Updated:
Murshidabad News:দীর্ঘ ছ'বছর ধরে কাজ করে আগামী বেশ কিছু দিনের মধ্যেই একটি লেন চালু করে দেওয়া হবে। ফলে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার জন্য আর লাগবে না বেশি সময়।
1/7
ফরাক্কা, মুর্শিদাবাদ, তন্ময় মন্ডল: শীতের মধ্যে কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গ যেতে আর লাগবে না বেশি সময়। ভ্রমণ পিপাষু মানুষদের জন্য সুখবর। খুব দ্রুত চালু হতে চলেছে বঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। ফরাক্কাতে ১২নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর এই সেতুর কাজ শেষ হলেই এবার অল্প সময়ের ব্যবধানে পৌঁছানো যাবে উত্তরবঙ্গ।
ফরাক্কা, মুর্শিদাবাদ, তন্ময় মণ্ডল: শীতের মধ্যে কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গ যেতে আর লাগবে না বেশি সময়। ভ্রমণ পিপাষু মানুষদের জন্য সুখবর। খুব দ্রুত চালু হতে চলেছে বঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। ফরাক্কাতে ১২নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর এই সেতুর কাজ শেষ হলেই এবার অল্প সময়ের ব্যবধানে পৌঁছানো যাবে উত্তরবঙ্গ।
advertisement
2/7
কলকাতা থেকে মালদা কিংবা রায়গঞ্জ বা শিলিগুড়ি যাত্রীদের একটা বড় অংশের চলাচল প্রতিদিন লেগেই থাকে ফরাক্কা ব্যারেজের উপর দিয়ে। সম্প্রতি ফরাক্কা এলেই নজরে আসে কাজ চলতে থাকা দ্বিতীয় ফরাক্কা সেতুর দিকে। যানজট যেভাবে প্রতিদিন বাড়ছে সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় সেতু চালু হলে অনেকটাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচবে সাধারণ মানুষ।
কলকাতা থেকে মালদা কিংবা রায়গঞ্জ বা শিলিগুড়ি যাত্রীদের একটা বড় অংশের চলাচল প্রতিদিন লেগেই থাকে ফরাক্কা ব্যারেজের উপর দিয়ে। সম্প্রতি ফরাক্কা এলেই নজরে আসে কাজ চলতে থাকা দ্বিতীয় ফরাক্কা সেতুর দিকে। যানজট যেভাবে প্রতিদিন বাড়ছে সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় সেতু চালু হলে অনেকটাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচবে সাধারণ মানুষ।
advertisement
3/7
মুর্শিদাবাদ থেকে মালদা যাওয়ার সড়ক পথে ও রেলপথে পড়ে এই ফরাক্কা সেতু। ফরাক্কা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশেই ব্যারেজের ওপর অবস্থিত সড়ক পথ ও রেলপথ। বারাসত থেকে ডালখোলা হয়ে শিলিগুড়ি পর্যন্ত ইতি মধ্যেই জাতীয় সড়কের কাজ অধিকাংশ জায়গায় সম্পন্ন হয়েছে।
মুর্শিদাবাদ থেকে মালদা যাওয়ার সড়ক পথে ও রেলপথে পড়ে এই ফরাক্কা সেতু। ফরাক্কা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশেই ব্যারেজের ওপর অবস্থিত সড়ক পথ ও রেলপথ। বারাসত থেকে ডালখোলা হয়ে শিলিগুড়ি পর্যন্ত ইতি মধ্যেই জাতীয় সড়কের কাজ অধিকাংশ জায়গায় সম্পন্ন হয়েছে।
advertisement
4/7
২০১৬ সালের অক্টোবরে পুরোনো সেতু থেকে ৩০ মিটার দূরে নতুন সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয় পরিবহণ মন্ত্রকের অনুমোদনের পর। ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি মালদায় বৈষ্ণবনগরের লক্ষ্মীপুর এবং মুর্শিদাবাদে ফরাক্কার গঙ্গার উপরে সোজাসুজি চার লেনের দ্বিতীয় সেতুর কাজের সূচনা হয়। প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ হয় ৫২১ কোটি টাকা। দীর্ঘ ছ'বছর ধরে কাজ করে আগামী বেশ কিছু দিনের মধ্যেই একটি লেন চালু করে দেওয়া হবে। ফলে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার জন্য আর লাগবে না বেশি সময়।
২০১৬ সালের অক্টোবরে পুরোনো সেতু থেকে ৩০ মিটার দূরে নতুন সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয় পরিবহণ মন্ত্রকের অনুমোদনের পর। ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি মালদায় বৈষ্ণবনগরের লক্ষ্মীপুর এবং মুর্শিদাবাদে ফরাক্কার গঙ্গার উপরে সোজাসুজি চার লেনের দ্বিতীয় সেতুর কাজের সূচনা হয়। প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ হয় ৫২১ কোটি টাকা। দীর্ঘ ছ'বছর ধরে কাজ করে আগামী বেশ কিছু দিনের মধ্যেই একটি লেন চালু করে দেওয়া হবে। ফলে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার জন্য আর লাগবে না বেশি সময়।
advertisement
5/7
সারা দেশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতকে রেল ও সড়ক যোগাযোগে জুড়তে ছয়ের দশকে গঙ্গার উপর ফরাক্কা ব্যারেজ ও সেতু তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয় ৷ ১৯৭২ সালে প্রায় ২.৪০০ মিটার লম্বা সেই সেতু চালু করা হয় ৷ কিন্তু একই সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগ থাকায় সেতুর উপর চাপ বাড়ছে ৷ মাঝেমধ্যে সেতুর বিভিন্ন অংশ খুলে পড়ছে ৷ ফলে বিকল্প সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
সারা দেশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতকে রেল ও সড়ক যোগাযোগে জুড়তে ছয়ের দশকে গঙ্গার উপর ফরাক্কা ব্যারেজ ও সেতু তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয় ৷ ১৯৭২ সালে প্রায় ২.৪০০ মিটার লম্বা সেই সেতু চালু করা হয় ৷ কিন্তু একই সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগ থাকায় সেতুর উপর চাপ বাড়ছে ৷ মাঝেমধ্যে সেতুর বিভিন্ন অংশ খুলে পড়ছে ৷ ফলে বিকল্প সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
advertisement
6/7
বর্তমানে সেই সেতুর কাজ শেষের দিকে৷ অন্যদিকে পুরোনো রেল সেতুর ওপর চাপ কমাতে দ্বিতীয় রেল ব্রিজ নির্মিত হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফলে রেল সেতু আগামী দিনে নির্মাণ করা হবে। আর সেই কারণেই প্রথম সেতুর উপর চাপ অনেকটাই কমে যাবে ৷ নতুন সেতু চালু হলে আর যানজট পোহাতে হবে না সড়ক পথে। অতি দ্রুততার সঙ্গে উত্তরবঙ্গ পৌঁছে যাবেন ভ্রমণ পিপাসুরা।
বর্তমানে সেই সেতুর কাজ শেষের দিকে৷ অন্যদিকে পুরোনো রেল সেতুর ওপর চাপ কমাতে দ্বিতীয় রেল ব্রিজ নির্মিত হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফলে রেল সেতু আগামী দিনে নির্মাণ করা হবে। আর সেই কারণেই প্রথম সেতুর উপর চাপ অনেকটাই কমে যাবে ৷ নতুন সেতু চালু হলে আর যানজট পোহাতে হবে না সড়ক পথে। অতি দ্রুততার সঙ্গে উত্তরবঙ্গ পৌঁছে যাবেন ভ্রমণ পিপাসুরা।
advertisement
7/7
জাতীয় সড়ক প্রকল্প আধিকারিক পি ভি স্বামী বলেন, ‘ফরাক্কা থেকে মালদা যেতে বাঁদিকের প্রথম লেনে সম্ভবত ইংরেজি বছরের শেষ দিক থেকে যান চলাচল শুরু করে দেওয়া সম্ভব হবে। কারণ অল্প কিছু কাজ রয়েছে সেটা শেষ হয়ে যাবে। অন্য লেনে নতুন বছরেই দ্বিতীয় লাইনটিও যাত্রী সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
জাতীয় সড়ক প্রকল্প আধিকারিক পি ভি স্বামী বলেন, ‘ফরাক্কা থেকে মালদা যেতে বাঁদিকের প্রথম লেনে সম্ভবত ইংরেজি বছরের শেষ দিক থেকে যান চলাচল শুরু করে দেওয়া সম্ভব হবে। কারণ অল্প কিছু কাজ রয়েছে সেটা শেষ হয়ে যাবে। অন্য লেনে নতুন বছরেই দ্বিতীয় লাইনটিও যাত্রী সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
advertisement
advertisement
advertisement