ঝাঁ-চকচকে পণ্য আর মনভোলানো বিজ্ঞাপন দেখে আমরা যতই অনুপ্রাণিত হই না কেন, ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদানের কোনও বিকল্প নেই।
2/ 10
যদিও বাজারচলতি বেশির ভাগ প্রসাধনীই দাবি করে যে তারা কোনও ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার করে না। কিন্তু এই দাবি সব সময় সত্যি হয় না। তাই এসব পণ্য দ্বারা আকৃষ্ট না হয়ে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেই ত্বকের যত্ন নেওয়া শুরু করা উচিত।
3/ 10
নারকেল তেল এটি সবচেয়ে সহজলভ্য ও সস্তা একটি উপাদান। যা যে কোনও ঋতুতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা যায়।
4/ 10
অ্যালোভেরা অ্যালো ভেরা বা ঘৃতকুমারীর ব্যবহার ভারতে যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। শুষ্ক ত্বক থেকে হিট র্যাশ, ত্বকের যে কোনও সমস্যায় কাজে দেয় অ্যালো ভেরা জেল।
5/ 10
গ্রিন টি বার্ধক্য আটকে দিতে জুরি নেই গ্রিন টি’র। কারণ এই চায়ে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। মুখে লাগানো যায়, আবার পান করাও যায় এই চা। ত্বকে আর্দ্রতা নিয়ে আসতে, ত্বকের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্র খুলে দিতে এবং অ্যাকনে দূর করতেও সাহায্য করে গ্রিন টি।
6/ 10
ওটমিল প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে ওটমিল। এটি গুঁড়ো করে পাউডার বানিয়ে নিলে স্ক্রাব হিসাবেও ব্যবহার করা যায়। শুষ্ক ত্বকে আর্দ্রতা আনতে কাজে দেয় ওটমিল। ত্বকে জমে থাকা ধুলো, ময়লা দূর করতেও সাহায্য করে।
7/ 10
হলুদ ত্বকের যে কোনও সমস্যা ও দাগ-ছোপ দুর করতে হলুদের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। নিয়মিত হলুদের ব্যবহার ত্বকে সোনালি আভা নিয়ে আসে। হলুদে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে যা এটি প্রদাহ ও সংক্রমণ কমাতেও সাহায্য করে।
8/ 10
শসা গরমকালে শসা খেতেও যেমন ভালো লাগে ঠিক তেমনই শসার পেস্ট মুখে লাগালেও সান বার্ন থেকে আরাম পাওয়া যায়। শসাতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে যা ত্বকে পুষ্টি যোগায়।
9/ 10
আমলকী আমলা বা আমলকীকে সোনার ফল আখ্যা দেওয়া হয়েছে আয়ুর্বেদে। কারণ এই ফলের রস পান করলে বা এই ফলের রস ত্বকে লাগালে সোনার মতো আভা আসে। এছাড়াও আমলকী স্কিন টোন ঠিক রাখতে এবং অ্যাকনে দূর করতেও সাহায্য করে।
10/ 10
লেবু লেবুর রসের মতো প্রাকৃতিক ব্লিচ আর নেই। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মুখে লাগালে মুখের লোমের রঙ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়, তাতে চেহারায় ঔজ্জ্বল্য আসে।