Mental Stress: হঠাৎ হঠাৎ মনখারাপ? অল্পতেই মেজাজ খিটখিটে? কোনও ভিটামিনের অভাব নয় তো? জেনে নিন...

Last Updated:
অফিসে কাজ করতে করতে অনেক সময়েই খিটখিটে হয়ে পড়েন অনেক ব্যক্তি। শরীরে অন্য কোনও রোগ না থাকলেও মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া বা হঠাৎ হঠাৎ মনখারাপ হওয়া কিন্তু একটি ভিটামিনের অভাবেও হতে পারে।
1/5
 এই প্রসঙ্গে মাদ্রাজ মেডিক্যাল হাসপাতালের ডাঃ সরোজ গৌতম জানাচ্ছেন, সুস্থ ও ফিট থাকতে শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন ও বিভিন্ন খনিজ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা জরুরি। এগুলির মধ্যে কোনও একটির ঘাটতি হলে শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিটি ভিটামিনের আলাদা কার্যকারিতা রয়েছে। যেমন ভিটামিনের ডি-এর ঘাটতি হলেই তার প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের উপরে। মস্তিষ্কের ক্রিয়া সচল রাখতে এই ভিটামিন পর্যাপ্ত থাকা দরকার। ভিটামিন ডি-র ঘাটতি স্নায়ু সংক্রান্ত রোগের জন্ম দেয়। তাহলে কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? জেনে নেওয়া যাক- (প্রতীকী ছবি)
এই প্রসঙ্গে মাদ্রাজ মেডিক্যাল হাসপাতালের ডাঃ সরোজ গৌতম জানাচ্ছেন, সুস্থ ও ফিট থাকতে শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন ও বিভিন্ন খনিজ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা জরুরি। এগুলির মধ্যে কোনও একটির ঘাটতি হলে শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিটি ভিটামিনের আলাদা কার্যকারিতা রয়েছে। যেমন ভিটামিনের ডি-এর ঘাটতি হলেই তার প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের উপরে। মস্তিষ্কের ক্রিয়া সচল রাখতে এই ভিটামিন পর্যাপ্ত থাকা দরকার। ভিটামিন ডি-র ঘাটতি স্নায়ু সংক্রান্ত রোগের জন্ম দেয়। তাহলে কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? জেনে নেওয়া যাক- (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/5
ভিটামিনের ঘাটতির কারণে চুলকানি, ত্বকে ফাটল এমনকি সংক্রমণের মতো সমস্যাও হতে পারে। ত্বকের উপরের স্তর বা এপিডার্মিস সঠিকভাবে কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত হাইড্রেশন প্রয়োজন। চর্বি, প্রোটিন এবং জল ত্বককে নমনীয় এবং হাইড্রেটেড রাখতে কাজ করে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে হাড় দুর্বল হতে শুরু করে। যার ফলে হাঁটু, কোমর-সহ বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা শুরু হয়। যার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকা জরুরি। ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালশিয়াম এবং ফসফরাস শোষণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই এই ধরনের ব্যথা অনুভূত হলে ভিটামিন ডি পরীক্ষা করে নিন। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/5
একজন অসুস্থ ব্যক্তি কাশি বা হাঁচি দিলে এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা লাগা বা ফ্লু ভাইরাসের কারণে হয়, তবে মানুষ ঘরে বসেই ঠান্ডা-কাশি থেকে মুক্তি পাবেন এই ঘরোয়া উপকরণ আদা, রসুন, বাষ্প, সরষের তেল এবং হলুদ ব্যবহার করে।
তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও বড় ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। তাই ঘন ঘন ভাইরাল জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগলে শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/5
অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন, যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে কিডনির অসুখ, হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
প্রতিদিন বিভিন্ন পেশি, কাঁধ, উরু, বাহুতে ব্যথা হলে ভিটামিন-ডি ঘাটতির লক্ষণ। এছাড়া হাত, পায়ে সূচ ফোটার মত ব্যথা, মাঝেমধ্যে ঝিনঝিন ধরাও ভিটামিন-ডি ঘাটতির কারণে হতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/5
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি-র অভাবে চুল ও ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে। তাই অতিরিক্ত চুল পড়া, ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে ভিটামিন-ডি র পরীক্ষা করান। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
advertisement
advertisement